সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫,
২৮ আশ্বিন ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম: ১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার      জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ      রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা      ২০০ তালেবান সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের      বাতিল হওয়ার শঙ্কায় বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনার ভারত সফর      বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে দেশে স্বৈরশাসন পাকাপোক্ত হয়েছিল      প্রেসক্লাবে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ      
খোলা মত ও সম্পাদকীয়
পরিবর্তিত রাজনীতি: বিএনপির প্রতি এই সমাজের প্রত্যাশা
প্রফেসর ড. শাহ জে মিয়া
প্রকাশ: সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:২০ এএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

গত সপ্তাহে দৈনিক দিনকাল এবং যুগান্তরে প্রকাশিত আমার লেখায় আমি জেন-জির (Generation Zoomers) বিএনপির কাছে প্রত্যাশা নিয়ে কথা বলেছিলাম। সেই লেখায় আমি বলেছিলাম যে, এই  জেন-জি বা Generation Zoomers যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২-এর মধ্যে এবং যারা তাদের বেশিরভাগ কাজ করার জন্য ডিজিটাল মাধ্যমকেই বেছে নেয়। সেই সঙ্গে, আরেকটি জেনারেশন নিয়ে কথা বলেছিলাম, যেটা হলো জেনারেশন Y বা মিলেনিয়াল্স (Millennials) যাদের জন্ম ১৯৮০ থেকে ১৯৯৭ এর মধ্যে এবং এই প্রজন্ম ইন্টারনেটের ঊষালগ্নে বড় হয়েছে। এ দুটি প্রজন্মের কথা এই কারণে বললাম যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই প্রজন্মের মানুষগুলোই হবে মেজরিটি ভোটারস পপুলেশন, বা সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার জনসংখ্যা। সেইসঙ্গে এটাও বলেছিলাম যে, পাঁচ কোটিরও বেশি জেন-জি ভোটার এবারই প্রথম ভোট দিয়ে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির আসন্ন নির্বাচনে পরবর্তী সরকার নির্বাচিত করতে যাচ্ছে।

আমাদের তরুণ প্রজন্মের এই বিশাল ভোটার জনসংখা কতটা ইনফরমেশন ড্রিভেন বা তথ্য-চালিত এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নির্ভর, তা ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনে তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্যাটার্ন থেকেই কিছুটা বোধগম্য। আমাদের এই তরুণ প্রজন্ম দেখিয়েছে তারা কীভাবে দোষারোপের রাজনৈতিক গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে, বাস্তব জ্ঞাননির্ভর সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এই প্রজন্ম দেখিয়েছে তারা কীভাবে যে কোনো পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে, নেতিবাচক নিন্দা না করে, সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতকে শ্রদ্ধা করে, সংযত প্রতিবাদের ভাষা ব্যবহার করে, এবং ভবিষ্যৎ পরিবর্তনের দিকে খেয়াল রাখতে সক্ষম। আধুনিক ডিজিটাল এই যুগে আমাদের তরুণ সমাজ, সম্ভবত সমাজব্যবস্থা ৫.০ (Society 5.0) এর ধারণার বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। 

আসুন জেনে আসা যাক, সমাজব্যবস্থা ৫.০ (Society 5.0) এর ধারণাটা কি। এটি একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থার ধারণা যেটি, আধুনিক বিশ্বের পরিবর্তিত অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গতিশীলতার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমাজকাঠামোকে বোঝায়। এই সমাজব্যবস্থায় জনগণ  সুশিক্ষিত হয় এবং সমাজ তার অর্থনীতির উদ্ভাবন, উদ্যোগ এবং কাজের গতিশীলতা বাড়াতে আধুনিক জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে। সমাজব্যবস্থা ৫.০ হলো ধারাবাহিকভাবে সামাজিক বিবর্তনের সবচেয়ে আধুনিক পর্যায়, যেখানে  সমাজব্যবস্থা ১.০ ছিল পশু শিকার নির্ভর; সমাজব্যবস্থা ২.০ ছিল কৃষিনির্ভর; সমাজব্যবস্থা ৩.০ ছিল শিল্পনির্ভর; এবং সমাজব্যবস্থা ৪.০ হলো তথ্য বা ইন্টারনেট নির্ভর। অনেক গবেষক বর্তমানে সমাজব্যবস্থা ৫.০ কে ‘সুপার-স্মার্ট সোসাইটি’-ও বলছেন।

সমাজব্যবস্থা ৫.০-এ একটি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার কথা বলে থাকে। যা পরিচালিত হয়ে থাকে বিভিন্ন ডিজিটাল প্রযুক্তিভিত্তিক কার্যকলাপের মাধ্যমে। যেমন: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রোবোটিকস, বিগ ডেটা অ্যানালিটিকস, ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), এবং ক্লাউড কম্পিউটিং। যাই হোক সমাজব্যবস্থা ৫.০-এ রূপান্তরকে আমরা ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের’ সঙ্গে তুলনা করতে পারি, কারণ উভয় ধারণাই আমাদের অর্থনৈতিক বিশ্বে একটি নতুন ধরনের মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। 

তবে সমাজব্যবস্থা ৫.০ মূলত চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের থেকেও আরো বিস্তৃত ধারণা যেটা কিনা পঞ্চম শিল্প বিপ্লবের ধারণার সঙ্গে সম্পর্কিত, কারণ এটি আমাদের এই সময়ের ডিজিটাল জীবনযাত্রায় সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তন এনেছে। এখানে একটি উদাহরণ টেনে সমাজব্যবস্থা ৫.০ এর ধারণাটিকে পরিষ্কারভাবে বোঝানোর চেষ্টা করি। যেমন- জনশূন্য এলাকায় স্বায়ত্তশাসিত গাড়ি এবং ড্রোন মানুষের কাছে পণ্য ও পরিষেবা পৌঁছে দেবে। ক্রেতারা অনলাইনে সরাসরি পোশাক কারখানা থেকে তাদের পোশাকের আকার, রং এবং কাপড় বেছে নিতে পারবে এবং ড্রোন দিয়ে তা ডেলিভারি নিতে পারবে। একজন ডাক্তার স্মার্টফোনের মাধ্যমে বাড়িতে বসেই রোগীদের পরামর্শ দিতে পারবেন। 

পাশাপাশি, কোনো নার্সিং হোমে অন্য একটি রোবট বয়স্কদের সেবা করতে সাহায্য করতে পারে। সেই নার্সিং হোমের রান্নাঘরে, ফ্রিজটি মজুত করা খাবারের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবে যাতে অপচয় কমানো যায়। শহরের প্রতিটি অংশে তাদের নির্দিষ্ট প্রয়োজন মেটাতে স্মার্ট উপায়ে সৌর বা নবায়নযোগ্য বৈদ্যুতিক শক্তি সরবরাহ করার বিষয়ে বলা আছে এই টেকনোলোজি নির্ভর সমাজব্যবস্থার মধ্যে। যাই হোক, এই পরিবর্তিত সমাজব্যবস্থার মধ্যে মানুষের আধুনিক চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় করে রাজনৈতিক ধ্যান-ধারণার সমন্বয় ঘটানো অত্যন্ত প্রয়োজন। বিএনপি কি এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গণমানুষের এই চাহিদাগুলোকে পরিপূর্ণভাবে বোঝা, নিজেদেরকে খাপ খাইয়ে নেওয়া এবং চাহিদাগুলো পূরণ করতে সক্ষম?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের প্রশ্নে আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বিএনপির সামনে। আগামী নির্বাচনে তরুণ প্রজন্ম হয়তো বিএনপির মধ্যে সমাজব্যবস্থা ৫.০ এর বৈশিষ্ট্য সম্মিলিত এজেন্ডা দেখতে চায়। এখানে ধারণাপ্রসূত ভাবে বলা যেতে পারে যে, যদি বিএনপি সত্যিই যথাযথ রাজনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের সমাজব্যবস্থা নিয়ে আসতে পারে, তবে তারা তাদের স্বপ্ন, আশা আর ডিজিটাল বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নতুন পথ দেখতে পারে। এই প্রজন্ম তখন নতুন বিকল্প খোঁজার পরিবর্তে বিএনপিকে আদর্শ প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন করবে যারা কিনা তাদের আশা ভরসার জায়গায় থাকবে।

এই মুহূর্তের বিএনপির উচিত বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে একত্রিত করে দলীয় সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করে দলীয় অবকাঠামো শক্তিশালী করা, যা বিএনপি ইতোমধ্যেই শুরু করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে গণমানুষের এবং তরুণ প্রজন্মের চাহিদাগুলোকে সমন্বয় সাধন করে আসনভিত্তিক নির্বাচনী মেনিফেস্ট তৈরি করা। এই মেনিফেস্ট নিয়ে জনপ্রিয়তা, সততা, ত্যাগ, এবং একনিষ্ঠ নেতাকে নির্বাচনে মনোনয়নের মাধ্যমে রুট লেভেলে মানুষের কাছে যাওয়া। 

বিএনপির এই মুহূর্তে একমাত্র কাজ হওয়া উচিত গণমানুষের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো, মানুষকে নিয়ে চিন্তা করা, মানুষের ভেতরে ঢুকে যাওয়া এবং প্রতিটি জেলায়, উপজেলায়, ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড পর্যায়ে, এবং প্রতিটি গ্রাম পর্যায়ে ১০০ জনের কমিটি করে প্রতিনিয়ত এবং প্রতিদিন মানুষের দ্বারে দ্বারে যাওয়া, সবার সঙ্গে এক এক করে কথা বলা, তাদের সমস্যা, প্রয়োজনীয়তা, তাদের যে চাহিদা, এলাকাভিত্তিক উন্নয়নের পরিকল্পনা প্রণয়ন করা। 

কেন্দ্রীয় নির্বাচনি মেনিফেস্টের সঙ্গে এলাকাভিত্তিক মেনিফেস্টের মধ্যে স্থানীয় সমস্যা চিহ্নিত করা এবং সেই সমস্যা সমাধানের জন্য কি কি করা যেতে পারে তা নিয়ে কাজ করা। এবং এটার সঙ্গে সেই নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকার যে নির্বাচনি মেনিফেস্ট এখনই তৈরি করে ফেলা এবং সেই মেনিফেস্ট নিয়ে জনগণের সামনে যাওয়া এবং তাদের কাছে ধানের শীষে ভোট চাওয়া। শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আদর্শিক ধারক ও বাহক এই রাজনৈতিক দল বিএনপির আইডেন্টিটি হবে এমন একটি ইমেজ বা ভাবমূর্তি যা কিনা আসলেই তরুণ প্রজন্মের জন্য আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে। 
পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিএনপি ইতোমধ্যেই তাদের ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে। সারা দেশে সাত হাজারেরও বেশি বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীকে দল থেকে বহিষ্কৃত করেছে। দলের ধারাবাহিক শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে ভাবমূর্তি সম্পন্ন তরুণ এবং জনপ্রিয় নেতাদের মানুষের সামনে উপস্থাপন করছে। এসব নেতাকর্মী তাদের সাংগঠনিক শক্তি এবং জনসম্পৃক্ততাকে ব্যবহার করে সবাইকে এক প্ল্যাটফর্মে নিয়ে দলের আদর্শকে গণমানুষের সামনে আনছে। 

যদিও অনলাইনে কিছু এক্টিভিস্ট গ্রুপ প্রতিনিয়ত সঙ্গবদ্ধভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা, ভালো কাজগুলোকেও খারাপ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে। এসব অনলাইন এক্টিভিস্ট বিদেশে বসে বিভিন্নভাবে বিএনপির নেতাদের ফেক কনটেন্টের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণের চেষ্টা করে যাচ্ছে। এসব সমালোচনামূলক কনটেন্টের ধরন খুবই নেতিবাচক এবং মুখরোচক ঘটনার সমন্বয়ে কন্টেন্টের ভিউ বাড়ানোর একটি প্রয়াস, যা দেখে সহজেই অনুমেয়। যদিও অতীতে এসব এক্টিভিস্টরা বিভিন্নভাবে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছিল, এবং তারা বিএনপিকে সরাসরি সমর্থন করেছিল কিন্তু অজানা কারণে এ মুহূর্তে তারা তাদের অবস্থান বিএনপির বিরুদ্ধে নিয়েছে। 

বিএনপির সর্বোচ্চ মহল যদি এ মুহূর্তে এ ব্যাপারে দৃষ্টিপাত করার চেষ্টা না করে, তাহলে এর ক্ষতির প্রভাব নির্বাচনে পড়তে পারে বলে আমি মনে করি। এই বিষয়গুলো নিয়ে দেশের সার্বিক পরিস্থিতির কথা ভেবে অনলাইন এক্টিভিস্টদের সঙ্গে একটি আলোচনার দরজা খোলা উচিত। অনলাইন এক্টিভিস্টদের ধারাবাহিক এসব নেতিবাচক কন্টেন্টের কারণে জনমনে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে, যা কিনা বহিরাগত শক্তির জন্য বাংলাদেশকে যে কোনো সময় বা যে কোনোভাবে স্যাবোটাজ করার সুযোগ করে দেবে। যেটি কিনা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য বা যে কোনো দলের সুখকর কিছু বয়ে আনবে না।
  
বিএনপির সকল পর্যায়ের নেতাদের ব্যক্তিগত লাভ ক্ষতির হিসাব থেকে এখনই বেরিয়ে আসতে হবে। দলের আদর্শিক ধারণাকে সামনে রেখে বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মীকে রাজনৈতিক শক্তি সঞ্চয় করতে হবে, যার মাধ্যমে আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ একটি সমাজ গঠন সম্ভব। বিএনপির প্রতিটি নেতাকর্মীকে মনে রাখতে হবে যে, রাজনৈতিক শক্তি অর্জনের মূল উৎসই হচ্ছে সততা, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা, এবং জনমানুষের আকাক্সক্ষা বা চাহিদা নিয়ে কাজ করা। 

রাজনৈতিক নেতা হওয়ার যোগ্যতা অর্জনের জন্য পড়াশোনা এবং জ্ঞান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান অর্জনের মধ্যে রয়েছে সরকার ও রাজনৈতিক নীতিমালা, লেটেস্ট টেকনোলজি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক নেতৃত্ব তত্ত্ব, পরিবর্তিত পৃথিবীর অর্থনৈতিক এবং ভৌগোলিক প্রেক্ষাপট, এবং  গ্রামীণ ও শহর উন্নয়ন তত্ত্ব। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিএনপি একমাত্র রাজনৈতিক সংগঠন, যেটা পারে আধুনিক ডিজিটাল এই যুগে সমাজব্যবস্থা ৫.০ (Society 5.0) ধারণার বৈশিষ্ট্যগুলোকে বাস্তবায়ন করতে। 

গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের জনগণ কমবেশি বিভিন্নভাবে অধিকারবঞ্চিত হয়েছিল। প্রায় ১৯ কোটি জনগণের এই বাংলাদেশে এই সময় বিএনপি যদি জনগণের সেবা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়, তাহলে বিএনপির ভাগ্যে অনেক করুন পরিণতি অপেক্ষা করছে, এবং সেই সঙ্গে বাংলাদেশও একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হবে, যেটা দেশপ্রেমিক কোনো নাগরিকেরই কাম্য নয়। ধন্যবাদ সবাইকে।
 
প্রফেসর অফ বিজনেস এনালিটিক্স অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড এআই
উপপরিচালক, সেন্টার ফর অ্যাপ্লাইড অ্যান্ড রেস্পন্সিবল এআই নিউক্যাসল ইউনিভার্সিটি, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
 
কেকে/ এমএস
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রাক ভাড়া করে ঘুরে ঘুরে ডাকাতি করত তারা
শিশু বলাৎকার ও হত্যার অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
মুরাদনগরের ওসি জাহিদুরের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বসহ নানা অভিযোগ, অপসারণ দাবি
জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ

সর্বাধিক পঠিত

আসছে নাটক ‘অপ্রকাশিত ভালোবাসা’
চিকিৎসক ও জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা
রাজশাহীতে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত
পাল্লা বাজারে রক্তলাল শাপলার মনভোলানো সমাহার
কালাইয়ে বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ

খোলা মত ও সম্পাদকীয়- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close