বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫,
৬ ভাদ্র ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম: ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু      ‘আমি সিক্স পার্সেন্টে কাজ করেছি’, উপদেষ্টা আসিফের প্রেস সেক্রেটারির অডিও ফাঁস      আবারো সংঘর্ষে ঢাকা-সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা      রাজসাক্ষী হতে চান পুলিশের উপপরিদর্শক শেখ আফজালুল      গাজা সিটি দখলে অভিযান শুরু ইসরায়েলের, নিহত ৮১      গ্যাস সংকটে ঝুঁকিতে বিনিয়োগ-রফতানি      মনোনয়নপত্র জমাদানে উৎসবমুখর পরিবেশ      
খোলাকাগজ স্পেশাল
বিপর্যয়রোধে সফল সরকার
আলতাফ হোসেন
প্রকাশ: রোববার, ১০ আগস্ট, ২০২৫, ১১:৫৭ পিএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

অন্তর্বর্তী সরকার গত এক বছরে ব্যাংক খাত সংস্কারসহ অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। যার ফলে রেমিট্যান্স ও রফতানি বেড়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ভালো অবস্থায় রয়েছে। একটা বড় ধরনের বিপর্যয় থেকে অর্থনীতিকে রক্ষা করা গেছে। এটা একটা অন্যতম সাফল্য এমন মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। 

রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘অন্তর্বর্তী সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে এসব মন্তব্য করেন তিনি।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, কিছু সাফল্যের পাশাপাশি এটাও জানি মূল্যস্ফীতি উচ্চপর্যায়ে রয়েছে। বিনিয়োগ আসছে না, কর্মসংস্থান হচ্ছে না। রাজস্ব আহরণ বাড়ছে না। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের কারণে নতুন বড় সংস্কারের সম্ভাবনা কম, তাই বর্তমানে নেয়া পদক্ষেপগুলোকে সুরক্ষা দিয়ে চলমান রাখা প্রয়োজন যাতে ভবিষ্যতের সরকার তা আরো উন্নত করতে পারে। সুতরাং এ বিষয়গুলো আগামী ৬ মাসও নতুন সরকারকে মাথায় রাখতে হবে।

তিনি বলেন, দরিদ্র মানুষদের স্বস্তি দেওয়ার জন্য যেসব কর্মসূচি আছে তা চলমান রাখতে হবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার কাজও চলমান থাকা প্রয়োজন। কারণ, এখনো মূল্যস্ফীতি যথেষ্ট উপরে রয়েছে। বিনিয়োগে স্থবিরতা এসেছে, এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের সময় নতুন করে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। কিন্তু বিনিয়োগের ক্ষেত্রগুলো প্রস্তুত করলে আগামীতে যারা সরকারে আসবে তখন বিনিয়োগকারীরা সহজেই বিনিয়োগ করতে পারেন।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক আরো বলেন, আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৫ থেকে ৬ মাসে নতুন করে সংস্কার কাজ কতখানি বাস্তবায়ন হবে; সংস্কারের যে সুপারিশমালা রয়েছে, তা কতখানি বাস্তবায়ন হবে তা বলা যাচ্ছে না। সংস্কারের জন্য যে পদক্ষেপ; এই পর্যন্ত সেটা কিন্তু ধীর গতিতে ছিল। আগামী ৬ মাসে নির্বাচনের সময় কতখানি হবে, সেটার সম্ভাবনা কম। কিন্তু তারপরও সুযোগ রয়েছে যদি সরকার চায়। কিন্তু মূল বিষয় হলো এ সময়ের মধ্যেও সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা আনয়নের ক্ষেত্রে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে; সেগুলোকে সুরুক্ষা দিতে হবে, চলমান রাখতে হবে। যাতে করে অর্থনৈতিক অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যেতে পারি। পরে যারা দায়িত্বে আসবেন তারাও যেন এগিয়ে নিতে পারেন। 

ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংকিং খাতে চলমান সংস্কার যেমন অপ্রদর্শিত ঋণ মোকাবিলা, সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোর স্বাস্থ্য উন্নয়ন, মিশ্রণ ও শক্তিশালী শাসন ব্যবস্থা দ্রুত বাস্তবায়ন ও অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। এছাড়া, নির্বাচন পরবর্তী সুষ্ঠু প্রশাসনিক হস্তান্তরের জন্য সরকারের প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, অর্থ মন্ত্রণালয়সহ প্রধান অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় আইনি কাঠামো গড়ে তোলা এবং চলমান সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখা সময়ের দাবি।

ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ


অর্থনৈতিক সংশ্লিষ্ট সূচকের অগ্রগতির বিষয়ে সিপিডি জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৪.২ শতাংশ; যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রাথমিক হিসেবে ৪.০ শতাংশে নেমে এসেছে। বেসরকারি বিনিয়োগ-জিডিপি অনুপাতও একই সময়ে ২৪.০ শতাংশ থেকে কমে ২২.৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। রাজস্ব আহরণের প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জুন পর্যন্ত ছিল ১১.৬ শতাংশ, কিন্তু ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯.১ শতাংশে। কর-জিডিপি অনুপাতও উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জুন পর্যন্ত ৭.৪ শতাংশ থাকলেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এপ্রিল পর্যন্ত তা ৫.৪ শতাংশে নেমে এসেছে।

এডিপি বাস্তবায়ন হার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জুন পর্যন্ত ছিল ৭৪.৬ শতাংশ, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে একই সময়ের মধ্যে দাঁড়িয়েছে ৫৪.৩ শতাংশে। বাজেট ঘাটতি (অনুদান ছাড়া) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জুন পর্যন্ত ছিল ২,০১,৫৭৯ কোটি টাকা, অথচ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এপ্রিল পর্যন্ত তা দাঁড়িয়েছে ৮২,৬৩১ কোটি টাকায়। 

২০২৩-২৪ অর্থবছরে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭ শতাংশ, খাদ্যে ১০.৪ শতাংশ এবং অ-খাদ্যে ৯.২ শতাংশ; যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮.৫ শতাংশ, ৭.৪ শতাংশ এবং ৯.৪ শতাংশ। 

মুদ্রা সরবরাহের ক্ষেত্রে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিস্তৃত মুদ্রা প্রবৃদ্ধি ছিল ৭.৭ শতাংশ, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কমে হয়েছে ৭.০ শতাংশ। একই সময়ে রিজার্ভ মানি প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৭.৯ শতাংশ, কিন্তু ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তা নেমে গিয়ে হয়েছে ঋণাত্মক ০.১ শতাংশ।

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৯.৮ শতাংশ, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমে দাঁড়িয়েছে ৬.৫ শতাংশে। এছাড়া মোট ঋণের মধ্যে শ্রেণিকৃত ঋণের হার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) ছিল ১২.৬ শতাংশ, কিন্তু ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মার্চ পর্যন্ত) তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে উদ্বেগজনকভাবে ২৪.১ শতাংশে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল ঋণাত্মক ৪.২ শতাংশ, তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তা ইতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে ফিরে এসে দাঁড়িয়েছে ৮.৬ শতাংশে। আমদানি প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) ছিল ঋণাত্মক ১১.১ শতাংশ, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) বেড়ে ৫.৩ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ১০.৭ শতাংশ, আর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬.৮ শতাংশে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন শেষে, বিপিএম৬ পদ্ধতিতে) ছিল ২১,৬৮৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (জুন শেষে) বেড়ে হয়েছে ২৬,৭৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। 

মুদ্রাবিনিময় হারেও পরিবর্তন এসেছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ৩০ জুন প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে বিনিময় হার ছিল ১১৮.০ টাকা, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ৩০ জুনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২২.৮ টাকায়।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ২২,৪৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) কমে দাঁড়িয়েছে ১৯,৩৮০ মিলিয়ন ডলারে। চলতি হিসাবের ঘাটতিও উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) এটি ছিল ৬,৫১২ মিলিয়ন ডলার, আর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) তা নেমে এসেছে মাত্র ৪৩২ মিলিয়ন ডলারে।

আর্থিক হিসাবে প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিছুটা মন্থরতা দেখা গেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) আর্থিক হিসাব উদ্বৃত্ত ছিল ৪,৫৪৬ মিলিয়ন ডলার, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) কমে দাঁড়িয়েছে ২৬৬ মিলিয়ন ডলারে।

প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের নিট প্রবাহ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে (জুন পর্যন্ত) ছিল ১,৬৯৭ মিলিয়ন ডলার, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) কিছুটা কমে হয়েছে ১,৫৮৩ মিলিয়ন ডলার। তবে নিট এফডিআই প্রবৃদ্ধি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ২.৯ শতাংশ, আর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (মে পর্যন্ত) তা বেড়ে হয়েছে ১৭.২ শতাংশ।

সিপিডি জানায়, চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৪টি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে এবং তিনটি টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। অর্থ ঋণ জালিয়াতি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে কিছু ব্যাংক পরিচালকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে এবং তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা কঠোর করা হয়েছে এবং ছয়টি ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়ন করতে আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা সংস্থাকে নিয়োগ করা হয়েছে।

কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগে ঋণ বিতরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নির্দেশিকা জারি করেছে। যুব উদ্যোক্তা নীতি ২০২৫ অনুমোদিত হয়েছে। বিদেশের কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য প্রবাসীদের ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জামানতবিহীন ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আদানির বকেয়া পরিশোধ এবং সার্বভৌম গ্যারান্টি দিয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।

এনসিটিবি ৩৩টি পাঠ্যপুস্তক সংশোধন করেছে এবং ২০২১ সালের কারিকুলাম বাতিল করে ২০১২ সালের সংস্করণ পুনরায় চালু করেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১১ থেকে ১০-এ উন্নীত করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের ক্ষতিগ্রস্তদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য কার্ড দেওয়া শুরু হয়েছে। প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকা সংশোধন ও দাম নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে।
উপস্থাপনায় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের ওপর সরকারের পদক্ষেপগুলোকে তিনটি শ্রেণিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ব্যাংকিং খাতে সংস্কার, ব্যাংক লুটেরাদের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ, বৈদেশিক কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, কৃষি ভর্তুকি বৃদ্ধি, এবং জুলাই অভ্যুত্থানের ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদানের মতো কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।

এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংস্কার, ঋণ বাজার সংস্কার, যুব কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অনানুষ্ঠানিক খাত উন্নয়ন, ভোক্তা বাজারে একচেটিয়া বাজার নিয়ন্ত্রণ, জ্বালানি নিরাপত্তা, এলডিসি উত্তরণের নীতি প্রণয়ন, শ্বেতপত্র তৈরি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, এবং নতুন কারিকুলাম প্রণয়নের মতো অনেক ক্ষেত্রেই অগ্রগতি সীমিত।

অন্যদিকে বন্ড বাজার সংস্কার, ফ্রিল্যান্সিং হাব তৈরি, মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি বাতিল, মাদ্রাসা শিক্ষাকে মূলধারার সঙ্গে সমন্বয়, দুটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় একত্রিত করা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়া, শিল্প পুলিশ বাতিল এবং সার্বজনীন স্বাস্থ্য বীমা চালুর মতো কিছু বিষয়ে কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে গবেষণা সংস্থাটি।

কেকে/ এমএস
আরও সংবাদ   বিষয়:  রেমিট্যান্স   রফতানি   বৈদেশিক মুদ্রা   রিজার্ভ  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা অ্যাপে মিলবে মেটলাইফের বিমা সুবিধা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কৃষি সংস্কার ও খাদ্য নিরাপত্তার অভিযাত্রা
ভূমি অভিযোগ গ্রহণ ও নিস্পত্তিতে নাগরিকদের মতামত জানতে হবে: সিনিয়র সচিব
‘বিচার ও সংস্কার এড়িয়ে নির্বাচন দিলে কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্র আসবে না’
ডোমারে ফেনসিডিলসহ মাদক বিক্রেতা গ্রেফতার

সর্বাধিক পঠিত

ভারতে আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান, অভিযোগ অস্বীকার নয়াদিল্লির
গ্যাস সংকটে ঝুঁকিতে বিনিয়োগ-রফতানি
মনোনয়নপত্র জমাদানে উৎসবমুখর পরিবেশ
‘আমি সিক্স পার্সেন্টে কাজ করেছি’, উপদেষ্টা আসিফের প্রেস সেক্রেটারির অডিও ফাঁস
মেঘনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close