সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫,
২৮ আশ্বিন ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম: ১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার      জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ      রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা      ২০০ তালেবান সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের      বাতিল হওয়ার শঙ্কায় বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনার ভারত সফর      বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে দেশে স্বৈরশাসন পাকাপোক্ত হয়েছিল      প্রেসক্লাবে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ      
খোলাকাগজ স্পেশাল
উপদেষ্টা পরিষদে সংস্কার অধ্যাদেশ পাস
রাজস্ব খাতের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞরাই
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫, ১১:৫৫ পিএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

দেশের বহুল আলোচিত রাজস্ব খাত সংস্কারের অধ্যাদেশে বড় ধরনের সংশোধন আনা হয়েছে। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে মোট ১১টি সংশোধনী আনার প্রস্তাব পাস হয়। সংশোধনীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ধরা হচ্ছে রাজস্ব নীতি বিভাগে নেতৃত্ব কাঠামোর পরিবর্তন। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, দীর্ঘদিন রাজস্ব খাতে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন এবং দক্ষতার প্রমাণ রেখেছেন এমন ব্যক্তিকে রাজস্ব নীতি বিভাগের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে সভায় রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এই সংশোধনীর বিষয়ে অবহিত করেন।

প্রেস সচিব বলেন, এনবিআরের দুটি নতুন ইউনিটের প্রধান বাছাই করা হবে যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে। প্রয়োজন হলে যে কোনো ক্যাডার থেকেই নিয়োগ দেওয়া হবে। এটি আজকের বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত।

তিনি জানান, সরকারের রাজস্ব আহরণ কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থাপনাকে আলাদা করতে চলতি বছরের ১২ মে ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থা অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করা হয়। অধ্যাদেশ জারির পর এর কয়েকটি ধারা নিয়ে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা হয়। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, বন্দর ও রাজস্ব আদায় কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে গত ২৯ জুন উপদেষ্টা পরিষদ একটি  কমিটি গঠন করে। এতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাগণ, এনবিআর সদস্য, বিসিএস ট্যাক্সেশন ও কাস্টমস ক্যাডার প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সংস্কারসংক্রান্ত পরামর্শ কমিটির সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।

উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত কমিটি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য, বিসিএস ট্যাক্সেশন, এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ও শুল্ক ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সংস্কারসংক্রান্ত পরামর্শ কমিটির সদস্য এবং ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং মাঠ কয়েকটি আয়কর কাস্টমস ও ভ্যাট অফিস পরিদর্শন করেন। মতবিনিময় শেষে রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর কতিপয়ধারা সংশোধন ও সংযোজনের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয়। প্রাপ্ত সুপারিশগুলো বিবেচনায় নিয়ে অর্থ উপদেষ্টার নির্দেশের আলোকে অধ্যাদেশ সংশোধনীর চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত করা হয়।

তবে গত ১২ মে জারি হওয়া রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর বিরোধিতা করে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রায় দেড় মাস আন্দোলন করেন, যার ফলে শুল্ক-কর কার্যালয়ে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে ব্যবসায়ীদের মধ্যস্থতায় আন্দোলন স্থগিত হয়। এ সময় এনবিআরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, বদলি ও বরখাস্তের ঘটনাও ঘটে।

অধ্যাদেশে এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ গঠন করা হয়, রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা। যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গত ২৯ জুন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠিত হয়। সেই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই উপদেষ্টা পরিষদ সম্প্রতি অধ্যাদেশে সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে।

এ বিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘আমরা অধ্যাদেশটি সংশোধনের বিষয়ে তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েছি। এগুলো হলো-যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও ন্যায্যতা। এর মানে হলো, যাকে দায়িত্ব দেওয়া হবে তিনি যোগ্য কি না তা দেখা হবে; তিনি কাজটি সম্পর্কে অভিজ্ঞ কি না এবং যাকে কাজটি দেওয়া হচ্ছে তিনি ন্যায্য লোক কি না এসব বিষয়কে বিবেচনা করে সংশোধন করা হয়েছে।’ 

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, সব মিলিয়ে ১১টি সংশোধনী প্রস্তাব পাস হয়, সেগুলো হলো

১. ধারা-৪-এর উপধারা (৩)

রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫ বলা হয়েছিল, সরকার উপযুক্ত যোগ্যতাসম্পন্ন কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ করবে। এখন সংশোধন করে বলা হয়েছে, সরকার সামষ্টিক অর্থনীতি, বাণিজ্য নীতি, পরিকল্পনা, রাজস্ব নীতি বা রাজস্ব ব্যবস্থাপনা কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কোনো সরকারি কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ প্রদান করবে।

২. ধারা-৪-এর উপধারা (৪)

আগে বলা হয়েছিল, রাজস্ব নীতি বিভাগের বিভিন্ন পদ আয়কর, মূল্য সংযোজন কর, কাস্টমস, অর্থনীতি, ব্যবসা প্রশাসন, গবেষণা ও পরিসংখ্যান, প্রশাসন, নিরীক্ষা ও হিসাব এবং আইনসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের থেকে পূরণযোগ্য হবে।
সংশোধনে বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি বিভাগের আয়কর নীতি, দ্বৈতকর পরিহার চুক্তি, আন্তর্জাতিক চুক্তি ও মতামত, শুল্ক নীতি, মূল্য সংযোজন কর নীতি, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও কাস্টমসসংক্রান্ত চুক্তি অনুবিভাগের বিভিন্ন পদ রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে পূরণযোগ্য হবে।

৩. ধারা-৪-এর উপধারা (৪ ক)

সংশোধনীতে একটি নতুন উপধারা সংযোজন করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি বিভাগের অন্য অনুবিভাগের পদে জনপ্রশাসন, অর্থনীতি, বাণিজ্য নীতি, গবেষণা ও পরিসংখ্যান, হিসাব ও নিরীক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ এবং আইন প্রণয়নসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তা বা ব্যক্তিদের মধ্য থেকে পূরণ করা হবে।

৪. ধারা-৫-এর দফা (চ)

মূল অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, কর আইন প্রয়োগ এবং কর আহরণ পরিস্থিতির মূল্যায়ন। সংশোধনীতে বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি, কর ব্যয় ও রাজস্ব আহরণ পরিস্থিতির প্রভাব বিশ্লেষণ।

৫. ধারা-৭-এর উপধারা (৩)

মূল অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, সরকার রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতা আছে এমন যোগ্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার প্রদান করবে।

এখন সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সরকার রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতা আছে এমন যোগ্য কোনো সরকারি কর্মচারীকে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ প্রদান করবে।

৬. ধারা-৭-এর উপধারা (৪)

আগে বলা হয়েছিল, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের আয়কর, মূল্য সংযোজন কর ও কাস্টমস আইন বাস্তবায়ন এবং মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনাসংশ্লিষ্ট অনুবিভাগের বিভিন্ন পদে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুল্ক ও আবগারি) এবং বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর) ক্যাডারে কর্মরত জনবলের মধ্য থেকে নিয়োগ করা হবে।

এখন সংশোধনীতে বলা হয়েছে, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের আয়কর, মূল্য সংযোজন কর, কাস্টমস আইন বাস্তবায়ন এবং মাঠপর্যায়ের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনাসংশ্লিষ্ট অনুবিভাগের বিভিন্ন পদ রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে পূরণযোগ্য হবে।

৭. ধারা-৭-এর উপধারা (৫)

মূল অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রশাসনিক অনুবিভাগের বিভিন্ন পদ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন), বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর), বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুল্ক ও আবগারি) ক্যাডার এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রশাসনিক অনুবিভাগের বিভিন্ন পদ রাজস্ব আহরণ ও জনপ্রশাসনসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে পূরণযোগ্য হবে।

এখন সংশোধন করা হয়েছে যে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রশাসনিক অনুবিভাগের বিভিন্ন পদ রাজস্ব আহরণ ও জনপ্রশাসনসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে পূরণযোগ্য হবে।

৮. ধারা-৭-এর উপধারা (৬)

এখানে আগে বলা হয়েছিল, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ কর্তৃক তফসিলে বর্ণিত আইনগুলো মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নসংশ্লিষ্ট কার্যক্রমে নিয়োজিত পদগুলো বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কর), বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (শুদ্ধ ও আবগারি) ক্যাডারে কর্মরত কর্মকর্তা এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাঠপর্যায়ে কর্মরত কর্মচারীদের থেকে পূরণযোগ্য হবে।

সংশোধনীতে বলা হয়েছে, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ কর্তৃক তফসিলে বর্ণিত আইনগুলো বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট মাঠপর্যায়ের পদগুলো রাজস্ব আহরণসংক্রান্ত কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তা এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাঠপর্যায়ে কর্মরত কর্মচারীদের থেকে পূরণযোগ্য হবে।

৯. ধারা-৮-এর দফা (জ)

মূল অধ্যাদেশে বলা হয়েছিল, রাজস্ব ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত পদ্ধতি প্রণয়ন। সংশোধনীতে বলা হয়, রাজস্ব ব্যবস্থাপনাসংশ্লিষ্ট বিধিবিধান, প্রজ্ঞাপন, রুলিং, নীতিমালা, স্থায়ী আদেশ ও অন্য নির্দেশাবলি প্রণয়ন, সংশোধন ও তাদের ব্যাখ্যা প্রদান।

১০. ধারা-৮-এর দফা (ট)

মূল অধ্যাদেশে বলা হয়, রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের আন্তশাখা এবং রাজস্ব নীতি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরের মধ্যে আন্তসংযোগ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সার্বিক অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করা।

এখন সংশোধনীতে বলা হলো রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন এবং আন্ত উইং, রাজস্ব নীতি বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরের মধ্যে আন্তসংযোগ প্রতিষ্ঠা।

১১. ধারা-৯

আগে বলা হয়েছিল, রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিদ্যমান জনবল রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগে ন্যস্ত হবে এবং ন্যস্ত করা জনবল থেকে প্রয়োজনীয় জনবল রাজস্ব নীতি বিভাগে পদায়ন করা যাবে।

এখন সংশোধনীতে বলা হয়েছে, রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিদ্যমান জনবল রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগে ন্যস্ত হবে এবং ন্যস্ত করা জনবল থেকে প্রয়োজনীয় জনবল বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে রাজস্ব নীতি বিভাগে পদায়ন করা যাবে।

কেকে/ এমএস
আরও সংবাদ   বিষয়:  উপদেষ্টা পরিষদ   সংস্কার অধ্যাদেশ   রাজস্ব খাত  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রাক ভাড়া করে ঘুরে ঘুরে ডাকাতি করত তারা
শিশু বলাৎকার ও হত্যার অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
মুরাদনগরের ওসি জাহিদুরের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বসহ নানা অভিযোগ, অপসারণ দাবি
জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ

সর্বাধিক পঠিত

আসছে নাটক ‘অপ্রকাশিত ভালোবাসা’
চিকিৎসক ও জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা
রাজশাহীতে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত
নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে : তানভীর হুদা
মৌলভীবাজারে জামায়াত ও খেলাফত মজলিসের স্মারকলিপি
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close