বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫,
৬ ভাদ্র ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম: ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু      ‘আমি সিক্স পার্সেন্টে কাজ করেছি’, উপদেষ্টা আসিফের প্রেস সেক্রেটারির অডিও ফাঁস      আবারো সংঘর্ষে ঢাকা-সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা      রাজসাক্ষী হতে চান পুলিশের উপপরিদর্শক শেখ আফজালুল      গাজা সিটি দখলে অভিযান শুরু ইসরায়েলের, নিহত ৮১      গ্যাস সংকটে ঝুঁকিতে বিনিয়োগ-রফতানি      মনোনয়নপত্র জমাদানে উৎসবমুখর পরিবেশ      
খোলাকাগজ স্পেশাল
নির্বাচনের আগে চার চ্যালেঞ্জে বিএনপি
শিপার মাহমুদ
প্রকাশ: শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫, ১১:২৯ পিএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

ঘনিয়ে আসছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া সময় অনুযায়ী সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে পারে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সেই অনুযায়ী একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জোর প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশনও। তবে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে বেশ কয়েকটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। 

বিএনপির কেউ কেউ বর্তমান প্রেক্ষাপটে নির্বাচন নিয়ে নানা ধরেন বক্তব্যকে এক এগারোর ষড়যন্ত্র দেখছেন। তবে এ বিষয়ে এখনই সরাসরি কথা বলতে নারাজ নেতারা। 

বিএনপির দ্বায়িত্বশীল এক নেতা খোলা কাগজকে বলেন, ঘটনা প্রবাহ দেখে খুব ভালো মনে হচ্ছে। আবারও কি এক এগারো মতো ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে কিনা বলা মুশকিল।
 
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ভাষ্যনুযায়ী বিএনপির সমমনা দলসহ অন্যান্য দলের আসন সমঝোতার প্রত্যাশা সামাল দেওয়া, দলে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার ঘাটতি কাটান, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ফেরান এবং সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলার কৌশল নির্ধারণ এ চারটি চ্যালেঞ্জই বিএনপির জন্য এখন গুরুত্বপূর্ণ।

তাদের ভাষ্য বিএনপি দীর্ঘদিন ধরেই অনেক সমমনা ছোট দলকে নিয়ে জোটভিত্তিক রাজনীতি করছে। ফলে নির্বাচন আলোচনা আসতেই জোটের শরিকদের মধ্যে আসন ভাগাভাগি নিয়ে চাপ বাড়ছে। শরিকদের অনেকেই তাদের প্রত্যাশার কথা জানাচ্ছে, আবার এ নিয়ে বিএনপির ভেতরেই ভিন্নমত তৈরি হয়েছে। ফলে জোট ধরে রাখা এবং সবাইকে সমন্বয় করার কৌশল খুঁজে বের করা বিএনপির জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপির ভেতরে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার অভাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। নীতি নির্ধারণে যে ধরনের তাত্ত্বিক আলোচনা বা গবেষণা প্রয়োজন, তা দলের ভেতরে তেমনভাবে হচ্ছে না। এর ফলে বিএনপির নির্বাচনি কর্মসূচিকে স্পষ্টভাবে জনগণের সামনে তুলে ধরতে বেগ পাচ্ছে। নতুন প্রজন্মের কাছে দলীয় অবস্থান সুস্পষ্টভাবে উপস্থাপন করতে না পারাও বড় দুর্বলতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এদিকে বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থান আগের মতো নেই বলে স্বীকার করছেন অনেক নেতাই। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে শৃঙ্খলাভঙ্গ, বিভক্তি ও পারস্পরিক দ্বন্দ্ব রয়েছে। বিশেষ করে হাসিনার পতনের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি, খুন ও ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে দলটির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। যা জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। নির্বাচনের আগে এসব সমস্যা রোধ করে দলীয় শৃঙ্খলা ফেরানো বিএনপির জন্য জরুরি হয়ে পড়েছে।

অন্যদিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি চললেও রয়েছে নির্বাচনকে পেছানো বা ভণ্ডুলের শঙ্কা। এখনো সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিসহ (পিআর) বিভিন্ন দাবিতে একাট্টা অবস্থানে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন। তাদের ভাষ্য, আগে আগামী নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিসহ (পিআর) অন্যান্য সংস্কার কাজ সম্পন্ন করতে হবে। এর আগে কোনো নির্বাচন হবে না। ফলে নির্বাচন নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থানে ‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ভণ্ডুল’ হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। যা বিএনপির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

তবে বিএনপির আগামী ফেরুয়ারি জাতীয় নির্বাচন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফলে দলের বাইরে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপিসহ কয়েকটি দল এবং গণতন্ত্র মঞ্চ, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যসহ অন্য দলগুলোকে নিয়ে একত্রে বৈঠক করেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা অংশ নেন। দিন-তারিখ দিয়ে নয়, যখনই প্রয়োজন তখনই তারেক রহমান বিএনপিসহ সমমনা অন্য দলের নেতাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করছেন। নির্বাচন কমিশন থেকে আগামী নির্বাচনের রোডম্যাপ ও নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে তখন জোট নেতাদের আসন ভাগাভাগি নিয়ে বৈঠক শুরু হবে। তবে বিএনপির পক্ষ থেকে সমমনা দল ও জোটের অনেকের কাছে আসনের তালিকা চাওয়া হয়েছে। তবে আসন বণ্টনের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর।

অনুষ্ঠিত বৈঠকে সমমনা ছোট-বড় সব রাজনৈতিক দলগুলোকে জোটের অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে জোরোশোরে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপিসহ সমমনা জোট। তাদের একটাই লক্ষ্য আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে পারে। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সব সময় সহযোগিতা করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিএনপি ও জোটের নেতারা। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে কেউ যাতে কোনো রকমের ষড়যন্ত্র কিংবা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে ব্যাপারে সরব ভূমিকা পালন করবে এ জোট। প্রয়োজনে যারা সুষ্ঠু নির্বাচনে ষড়যন্ত্র করবে তাদের বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিরোধ গড়ে তুলতেও পিছপা হবেন না বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়।

গত বুধবার কুয়ালালামপুরে সিঙ্গাপুরভিত্তিক চ্যানেল নিউজ এশিয়া (সিএনএ) টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে বাংলাদেশে আবার পুরোনো সমস্যাগুলো ফিরে আসবে। একইসঙ্গে সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে একটি গ্রহণযোগ্য, পরিষ্কার ও উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর যেসব লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন, সেগুলো অর্জনের কাছাকাছি পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি। নির্বাচনের পরে সরকারে থাকার কোনো পরিকল্পনা নেই বলেও জানিয়েছেন অধ্যাপক ইউনূস। তবে এ সাক্ষাৎকারের পর বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি। তারা বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনি রোডম্যাপ অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে ধানের শীষে ভোট চাচ্ছি। 

বিগত ১৭ বছর এ সমমনা ও শরিক দলগুলোকে নিয়েই আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে বিএনপি। আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। এবার অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করা ও আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় এজন্য শরিক ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছে দলটি।

ইতোমধ্যে তারেক রহমান বিএনপির বিভিন্ন সভা-সমাবেশে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত হয়ে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্য রেখে দলের নেতাকর্মীদের ধানের শীষে ভোট চাইতে বলেছেন। একইসঙ্গে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, আগামী নির্বাচন ঠেকাতে বিভিন্নমুখী ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে দলের নেতাকর্মীদের সজাগ ও সতর্ক থেকে আরো ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে। এবং দেশের সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে। যাতে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়।

নির্বাচন যথাসময়ে হবে কিনা এ প্রসঙ্গে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছেন। আমরাও ফেব্রুয়ারিকে নির্বাচনের টার্গেট রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছি। তিনি বলেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্মানিত লোক সারা বিশ্বে তার সুনাম রয়েছে। যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান না হলে সরকার ব্যর্থ হিসাবে দায়ী থাকবে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে সমমনা দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তিনি আরো বলেন, নির্বাচন বিলম্ব করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র চলছে। কিন্তু আমরা ফেব্রুয়ারির বাইরে নির্বাচন নিয়ে যেতে চাই না। 
 
এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে সেই টার্গেট রেখেই সমমনা দল ও জোটের নেতাদের নিয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বৈঠক করেছেন। আমরা এখনো জানি ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে। কারণ নির্বাচন কমিশন ও সরকার ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করার পর দলের ও জোটের আসনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে। তিনি জানিয়েছেন বিএনপি এখন মূলত সেই দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনি জোট ও জাতীয় সরকার গঠনে মনোযোগী, যারা একযোগে আন্দোলনে এবং গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। এখন এর বাইরে কিছু ভাবা হচ্ছে না। 

১২-দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেছেন, আমরা যারা দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই-সংগ্রাম করেছি তাদের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বৈঠক করেছেন। ভবিষ্যতেও ফ্যাসিবাদবিরোধী এই ঐক্য যাতে অটুট থাকে, সেটার ওপরও তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। একইসঙ্গে ফেব্রুয়ারিকে নির্বাচনের টার্গেট রেখে প্রস্তুতি নিতে বলেছেন তারেক রহমান।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, আমরা বিশ্বাস করতে চাই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। তবে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ ব্যাপারে আমরা সতর্ক থাকব। কারো পাতানো ফাঁদে পা দেব না।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, জনগণের বহু আকাক্সক্ষার নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত বছর ৫ আগস্ট এ দেশের ছাত্র-জনতা জীবন দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছে তাদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে কেউ যদি নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করে তা দেশের মানুষ রুখে দিবে।

কেকে/ এমএস
আরও সংবাদ   বিষয়:  নির্বাচন   চ্যালেঞ্জ   বিএনপি  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

মৌলভীবাজারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৮ শিক্ষক চাকরিচ্যুত
অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাস গ্যাসের সাঁড়াশি অভিযান
আগামীকাল জমা হবে জকসু নীতিমালা, আগামী সপ্তাহে বিশেষ সিন্ডিকেট
ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা অ্যাপে মিলবে মেটলাইফের বিমা সুবিধা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কৃষি সংস্কার ও খাদ্য নিরাপত্তার অভিযাত্রা

সর্বাধিক পঠিত

‘আমি সিক্স পার্সেন্টে কাজ করেছি’, উপদেষ্টা আসিফের প্রেস সেক্রেটারির অডিও ফাঁস
মেঘনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজা সিটি দখলে অভিযান শুরু ইসরায়েলের, নিহত ৮১
নবীগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ১২ গাড়ি পুড়ে ছাই
স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চাটখিলে বৃক্ষ রোপণ
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close