বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫,
৬ ভাদ্র ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম: গাজা সিটি দখলে অভিযান শুরু ইসরায়েলের, নিহত ৮১      গ্যাস সংকটে ঝুঁকিতে বিনিয়োগ-রফতানি      মনোনয়নপত্র জমাদানে উৎসবমুখর পরিবেশ      ভারতে আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের আহ্বান, অভিযোগ অস্বীকার নয়াদিল্লির      দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা      জুলাইয়ে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২৫ শতাংশ       গতি বাড়াতে সমন্বয় টিমের মাধ্যমে কাজ করতে চাই: সমাজকল্যাণ সচিব      
খোলাকাগজ স্পেশাল
অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে বাধা কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা
আলতাফ হোসেন
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫, ১১:৫৬ পিএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

অর্থনীতির সামগ্রিক গতিশীলতা বর্তমানে বেশ কিছু কাঠামোগত সমস্যার কারণে বাধাগ্রস্ত। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির স্থবিরতা, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি হ্রাস এবং বিনিয়োগের পরিমাণ কমে যাওয়ায় অর্থনৈতিক গতিতে মন্থরতা দেখা দিয়েছে। 

পাশাপাশি, ব্যাংকিং খাতের দীর্ঘদিনের সমস্যাগুলো, বিশেষ করে নিয়ন্ত্রক ঘাটতি ও ব্যাপক ঋণ অনিয়ম অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পথে বড় প্রতিবন্ধকতা। এক্ষেত্রে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পুনরুজ্জীবিত করা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য আর্থিক সুশাসন উন্নয়ন এবং ব্যাংকিং খাতে জনসাধারণের আস্থা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে চলমান সংস্কারগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। 

মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ঢাকা (এমসিসিআই) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পর্যালোচনায় এসব কথা জানিয়েছেন। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) জিডিপি প্রবৃদ্ধি বেড়ে দাঁড়ায় ৪.৮৬ শতাংশে, যা দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৪.৪৮ শতাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। জুনে সাধারণ মুদ্রাস্ফীতি কমে ৮.৪৮ শতাংশে নেমে এলেও বার্ষিক গড় মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১০.০৩ শতাংশ, যা আরামদায়ক মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয়ের প্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে স্থিতিশীল রাখতে এবং অর্থনীতিতে কিছুটা গতি সঞ্চারে সহায়ক হয়েছে। 

এমসিসিআই বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতিতে মিশ্র চিত্র দেখা গেছে। কৃষি ও সেবা খাতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হলেও শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধির গতি কিছুটা কমেছে। অন্যদিকে, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়লেও রাজস্ব আদায় ও বৈদেশিক সহায়তা প্রাপ্তি কমে যাওয়ায় অর্থনীতির কিছু খাতে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

কৃষি ও শিল্প খাত: কৃষি খাত দেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৪৪ শতাংশ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। ২০২৪-২৫-এর তৃতীয় প্রান্তিকে এ খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ২.৪২ শতাংশ, যা আগের প্রান্তিকের ১.২৫ শতাংশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং সরকারের সময়মতো উপকরণ ও আর্থিক সহায়তার কারণে এই প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে কৃষি খাতের অবদান ছিল ৯.০৮ শতাংশ, যা আগের প্রান্তিকের ১১.৬৮ শতাংশ থেকে কম।

অন্যদিকে, শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধির গতি কিছুটা কমেছে। তৃতীয় প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৯১ শতাংশ, যা আগের ৭.১০ শতাংশের চেয়ে কম। তবে জিডিপিতে এই খাতের অংশ বেড়ে ৪০.৪১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা আগের প্রান্তিকে ছিল ৩৮.১৭ শতাংশ। বিশেষ করে, ম্যানুফ্যাকচারিং উপ-খাতের প্রবৃদ্ধি কমে ৭.৫১ শতাংশ হয়েছে, যদিও জিডিপিতে এর অংশ বেড়ে ২৬.৮৮ শতাংশ হয়েছে।

সেবা ও বিদ্যুৎ খাত: সেবা খাতে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। এই খাতের প্রবৃদ্ধি তৃতীয় প্রান্তিকে ৫.৮৮ শতাংশে পৌঁছেছে, যা আগের প্রান্তিকের ৩.৭৮ শতাংশ থেকে অনেক বেশি। জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান সামান্য বেড়ে ৫০.৫১ শতাংশ হয়েছে।

বিদ্যুৎ উৎপাদন গত প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ জুন সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ১৪,৭৯৯ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে ১৫,৪১৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে। ১১ মে সর্বোচ্চ ১৬,৬০৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড করা হয়। তবে, রক্ষণাবেক্ষণের দুর্বলতার কারণে ওইদিন ৭৭ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে।

মুদ্রা ও পুঁজিবাজার: বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, বিস্তৃত মুদ্রার প্রবৃদ্ধি মে ২০২৫ শেষে ৭.৮৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮.৩৫ শতাংশ। অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবৃদ্ধিও কমে ৭.৮৬ শতাংশ হয়েছে। বিশেষ করে, বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ৭.১৭ শতাংশে নেমে এসেছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের লক্ষ্যমাত্রা ৭.২০ শতাংশ থেকে সামান্য কম।

পুঁজিবাজারে মিশ্র পরিস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। টানা নয় কার্যদিবস বৃদ্ধির পর ২৭ জুলাই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ উভয়ই সূচকের পতন দিয়ে শেষ করেছে। বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার কারণে ডিএসই-এর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ০.৬৯ শতাংশ কমে ৫,৩৫৪.৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

রাজস্ব ও উন্নয়ন ব্যয়: জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এর রাজস্ব আদায় ২.২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেলেও লক্ষ্যমাত্রা থেকে ১৯.৯৮ শতাংশ পিছিয়ে ছিল। জুন ২০২৫-এ রাজস্ব আদায় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ১৮.৭৭ শতাংশ কমেছে এবং মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩৭.৫৮ শতাংশ কম ছিল।

বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের হার গত ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন, মাত্র ৬৭.৮৫ শতাংশ। এটি গত বছরের ৮০.৬৩ শতাংশের চেয়ে অনেক কম, যা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি নিয়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে।

বৈদেশিক বাণিজ্য ও রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রপ্তানি আয় ৮.৫৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৪৮.২৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা মূলত তৈরি পোশাক খাতের শক্তিশালী পারফরম্যান্সের কারণে হয়েছে। তবে, এটি বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৯৬.৫৭ শতাংশ। জুন ২০২৫-এ রফতানি আয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৭.৫৫ শতাংশ কমেছে। 

জুলাই-মে সময়ে আমদানি ব্যয় ৫.৩১ শতাংশ বেড়ে ৬৩.৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৬.৮৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩০.৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফল। জুন ২০২৫-এ রেমিট্যান্স ১১.১৩ শতাংশ বেড়ে ২,৮২১.২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে।

বৈদেশিক সহায়তা ও বিনিয়োগ: বৈদেশিক সহায়তা ছাড় ১৬.৬৩ শতাংশ কমে ৮.৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। এটি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়নকে প্রভাবিত করেছে। বৈদেশিক সহায়তার প্রতিশ্রুতিও ৫৮.৪৩ শতাংশ কমে ৮.৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। 
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পেমেন্টস ব্যালেন্সের তথ্য অনুযায়ী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের (জুলাই-মে) প্রথম এগারো মাসে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ জুলাই-মে সময়ে ১৭.০৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১.৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। তবে, সমপর্যায়ের উন্নয়নের অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এফডিআই প্রবাহ এখনও কম। 

বাংলাদেশের নিম্ন শ্রম ব্যয় সাধারণভাবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় হলেও, দেশের অপর্যাপ্ত অবকাঠামো, জ্বালানি সংকট ও দুর্বল বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা, নীতি ও নিয়ন্ত্রক কাঠামোর অসঙ্গতি, শিল্প জমির স্বল্পতা, দুর্নীতি, এবং নিয়মকানুনের অস্বচ্ছ ও বৈষম্যমূলক প্রয়োগের মতো প্রতিবন্ধকতার কারণে তারা নতুন বিনিয়োগে দ্বিধাগ্রস্ত। দেশে আরও বেশি এফডিআই আকর্ষণ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকারকে এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে।

মুদ্রাস্ফীতি : সাধারণ মুদ্রাস্ফীতির হার জুন ২০২৫-এ কিছুটা কমে ৮.৪৮ শতাংশ হয়েছে, যা খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় পণ্যের দাম কমার কারণে হয়েছে। খাদ্য মুদ্রাস্ফীতি জুন মাসে ৭.৩৯ শতাংশে নেমে এসেছে, যা মে মাসে ছিল ৮.৫৯ শতাংশ। তবে, ১২ মাসের গড় মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১০.০৩ শতাংশ, যা আগের বছরের ৯.৭৩ শতাংশের চেয়ে বেশি।
 
এমসিসিআই’র প্রক্ষেপণ অনুযায়ী, বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বৈশ্বিক অস্থির পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের চেষ্টা করছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ২০২৫) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সূচকে মিশ্রধর্মী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। রফতানি জুনের ৩৩৩৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে জুলাইয়ে ৪৭৭০ মিলিয়ন, আগস্টে ৪৭৯৫ মিলিয়ন এবং সেপ্টেম্বরে ৪৮৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বাড়তে পারে। একই সময়ে আমদানি জুনের ৫৮৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ক্রমান্বয়ে ৫৯৯৫ মিলিয়ন, ৬১৪৫ মিলিয়ন এবং ৬২৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

রেমিট্যান্স প্রবাহে জুলাই মাসে কিছুটা পতন হয়ে ২৪৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে যেতে পারে, তবে আগস্টে তা বেড়ে ২৫৮০ মিলিয়ন এবং সেপ্টেম্বরে ২৬২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছানোর পূর্বাভাস রয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ জুনের ৩১৭৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে জুলাইয়ে কমে ২৯৮০০ মিলিয়নে নামলেও আগস্টে ৩১৫১০ মিলিয়ন এবং সেপ্টেম্বরে ৩২৯৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হতে পারে।

মূল্যস্ফীতি (পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট) ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়ে জুনের ৮.৪৮ শতাংশ থেকে জুলাইয়ে ৮.৩৫ শতাংশ, আগস্টে ৮.২৫ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বরে ৮.২০ শতাংশে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এই প্রক্ষেপণগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও বৈশ্বিক পরিস্থিতির চাপে অর্থনীতি কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেও সামগ্রিক প্রবণতা ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারে।

কেকে/ এমএস
আরও সংবাদ   বিষয়:  অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার   কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা   অর্থনীতি  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চাটখিলে বৃক্ষ রোপণ
গুরুদাসপুরে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
চার বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
মুন্সীগঞ্জে ধাক্কায় ট্রলার ডুবে মাঝি নিখোঁজ, বাল্কহেডসহ আটক ৪
চীন গেলেন সেনাপ্রধান

সর্বাধিক পঠিত

স্যুটার মান্নান হত্যা মামলার আসামি জুয়েল আটক
গতি বাড়াতে সমন্বয় টিমের মাধ্যমে কাজ করতে চাই: সমাজকল্যাণ সচিব
নীলসাগর গ্রুপের ‘ডোর টু ডোর’ প্রকল্পের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ সদস্য আটক
নওগাঁয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close