শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫,
১৮ শ্রাবণ ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম: যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি      শেখ হাসিনার ফেরার পরিকল্পনা বানচাল      ‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ডাক      বাংলাদেশকে আলাদা কোনো শর্ত দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস সচিব      ‘হেফাজতের সাথে বিএনপির কোনো রাজনৈতিক সম্পর্ক নাই’      মার্কিন শুল্ক সন্তোষজনক, তবে পুরো বিষয়টা খোলাসা করা উচিত : খসরু      ২০ শতাংশ শুল্কে অন্তর্বতী সরকারের অন্যতম সফলতা: আইন উপদেষ্টা      
খোলা মত ও সম্পাদকীয়
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ও নিরাপত্তা ইস্যু
রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫, ৮:০৬ পিএম
তারেক রহমান | ছবি : সংগৃহীত

তারেক রহমান | ছবি : সংগৃহীত

লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশে কবে ফিরবেন, সেটি নিয়ে নতুন করে আগ্রহ, কৌতূহল এবং আলোচনা দেখা যাচ্ছে। তারেক রহমান ঢাকায় কোথায় থাকবেন, সেই বাড়ির প্রস্তুতির খবরও হচ্ছে বাংলাদেশের গণমাধ্যমে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তিনি কবে দেশে ফিরবেন আর ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর এক হয়ে গেল, কিন্ত কেন তার দেশে ফেরা হলো না?

এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। পাশাপাশি এও ভাবা হচ্ছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাই বা কী? দুই হাজার চব্বিশ সালের পাঁচই আগস্ট পট পরিবর্তনের পর দ্রুততার সঙ্গে তারেক রহমান প্রায় সব মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন। 

এ ছাড়া ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাসহ আরো যেসব মামলায় সাজা হয়েছিল আদালতের রায়ে তার সব থেকেই তিনি খালাস পেয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে এ মুহূর্তে তারেক রহমানের দেশে ফিরতে কোনো ধরনের বাধা নেই। আইনি ও রাজনৈতিক সব বাধা দূর হলেও দীর্ঘ প্রায় সতেরো বছর দেশের বাইরে থাকা তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন, এ বিষয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ বা পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়নি। 

দলীয় সূত্র এবং তার ঘনিষ্ঠরা জানাচ্ছেন, তারেক রহমান দেশে ফিরেই আগামী নির্বাচনে দলকে নেতৃত্ব দেবেন। সে হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যেই তিনি বাংলাদেশের ফিরবেন, এমন ধারণাই দেওয়া হচ্ছে। তার আগমন ঘিরে দলীয়ভাবে বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন আলোচনা বা গুঞ্জন চলছে। যদিও তারেক রহমান ঠিক কবে নাগাদ দেশে ফিরছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় বিএনপির নেতারা সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারছেন না। তবে তারা বলছেন, শিগগির তারেক রহমান দেশে ফিরছেন। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঘিরে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। 

বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ তারেক রহমানের দেশে ফেরার একটি সম্ভাবনা আছে। তবে সেটিও চূড়ান্ত কিছু নয়। তারেক রহমানের দেশে ফেরার কথা মনে হলে কত কথাই না মনের মধ্যে সাড়া দেয়।

 প্রাচীন গ্রিসের মহান বীর আলেকজান্ডার, তার বিশ্বজয়ের অভিযানে এক সময় পৌঁছে গিয়েছিলেন আমাদের উপমহাদেশের খাইবার গিরিপথে। বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে তার সহচর সেলুকাসকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন,‘কী বিচিত্র এই দেশ, সেলুকাস! কেন এমন বলেছিলেন তিনি? এই দেশের ভূগোলের বৈচিত্র্যে? ঋতুর রং বদলের খেলায়? না কি মানুষের ভাবনার অদ্ভুত ছন্দপতনে? 

ইতিহাসবেত্তাদের অনুসন্ধান হয়তো কখনো সেই রহস্য ভেদ করবে। তবে আমরা জানি, বহিরাগতরা যখনই এ মাটিতে পা রেখেছে, তারা বিস্ময়ে থমকে গেছে। কেউ কেউ প্রশংসায় মুখর হয়েছে, কেউ আবার ভীত হয়েছে এখানকার নদী, প্রকৃতি, মানুষের চঞ্চল মনের স্রোতে। যেমন একবার এক মোগল সম্রাট বাংলায় নৌবিহারে এসে জোয়ার-ভাটার খেলা দেখে রীতিমতো বিমূঢ় হয়ে পড়েন। সতর্ক করেন সঙ্গীদের, যে দেশের ভূমি সকালে এক রকম, বিকালে আরেক রকম, সে দেশের মানুষের মনোভাবও যে অস্থির ও বৈচিত্র্যময় হবে, তা বলাই বাহুল্য। 

এ দেশের মানুষ সহজসরল, তবু বিপদের মুখে দুর্ধর্ষ। তাদের সহনশীলতা অসীম, কিন্তু চরম অন্যায় বা পরাধীনতার সম্মুখে তারা পরিণত হয় অদম্য যোদ্ধায়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বারবার বিশ্বাসঘাতকতা, চক্রান্ত, বিদেশি আগ্রাসন সত্ত্বেও এ জাতি একত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজের অস্তিত্ব রক্ষায়। তবু, কিছু ঘৃণ্য আত্মপ্রেমিক, সুবিধাবাদী কুচক্রী বারবার সেই ঐক্যের ভিত নষ্ট করেছে। পলাশীর প্রান্তরে যেমনটি ঘটেছিল, যেখানে বাংলার শাসনভার এক অযোগ্য, লোভী সেনাপতির হাতে তুলে দিয়ে ইতিহাসের গায়ে লেখা হয়েছিল গভীর কলঙ্কচিহ্ন। মীরজাফর ছিলেন শুধু নামমাত্র বিশ্বাসঘাতক, প্রকৃত বিপর্যয় ডেকে আনে রায় দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎশেঠ আর রাজবল্লভদের মতো স্থানীয় ষড়যন্ত্রকারীরা। আজও সেই চক্রান্তের ছায়া আমরা দেখতে পাই।

আধুনিক যুগে, প্রযুক্তির মুখোশে মুখ ঢাকা সেই প্রেতাত্মারা যেন ভর করেছে কিছু নব্য রাজনীতিক আর সুবিধাবাদী গোষ্ঠীর ওপর। তারেক রহমান একজন প্রতিশ্রুতিশীল, সংস্কারমুখী, দেশপ্রেমিক নেতা, যার জনপ্রিয়তা আর প্রজ্ঞাই হয়ে দাঁড়ায় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রধান কারণ। সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমলে তারেক রহমানকে গ্রেফতার করা হয় কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই। তার ওপর চলে এমন নির্মম নির্যাতন, যার বিবরণ শোনাও কষ্টকর। তার মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়, কাঁধ ও হাঁটুর হাড় ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। আর এসব করা হয় শুধু তার উত্থান থামিয়ে দিতে—যাতে তিনি আর হাঁটতে না পারেন, কথা বলতে না পারেন, রাজনীতি করতে না পারেন। কেন এত নিষ্ঠুরতা? কারণ তার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ হতো আত্মনির্ভরশীল, প্রযুক্তিনির্ভর, শিক্ষানির্ভর, আধুনিক। জাতি হতো না কারও গোলাম। আর যাকে দেশ চালাতে হতো না বিদেশি চক্রের ইশারায়। তার জনপ্রিয়তা, জনসম্পৃক্ততা এবং তৃণমূল রাজনৈতিক সংগঠন নির্মাণের দক্ষতায় এসব চক্রের চোখে তিনি ছিলেন বিপদের বার্তা। 

২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির গঠনমূলক প্রচারণা, সুসংগঠিত পরিকল্পনা এবং দেশব্যাপী তরুণদের উদ্দীপনায় যে জোয়ার দেখা গিয়েছিল, তার মূল স্থপতি ছিলেন তারেক রহমান। তিনি আধুনিক রাজনৈতিক কৌশল, জনসম্পৃক্ত ভাষা এবং তৃণমূল পর্যায়ের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দলকে জয়ের পথে নিয়ে গিয়েছিলেন। এটাই হয়ে দাঁড়ায় তার অপরাধ। তারপর শুরু হয় প্রপাগান্ডার খেলা, গল্প রচনা হয়, কল্পকাহিনির মতো কেস বানানো হয়। মিডিয়ার একাংশ নিজেদের দায়িত্ব ভুলে গিয়ে হয়ে ওঠে অপপ্রচারযন্ত্র। তাকে কেন্দ্র করে যত মামলা, তার একটিতেও তিনি সরাসরি অভিযুক্ত নন, কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল পরিষ্কার, তাকে বিতাড়িত করা, নিঃশেষ করা। কিন্তু ইতিহাস বলে, সত্যকে চিরদিন চাপা রাখা যায় না। যার হৃদয়ে গরিব, কৃষক, শ্রমিক আর মেধাবী ছাত্রদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আছে, যিনি দেশের জন্য নিজের স্বস্তি বিসর্জন দিতে পারেন, তার জয় অবশ্যম্ভাবী।
 
বাংলাদেশের দুর্দিনে মানুষ তার মুখ মনে রেখেছে, তার সাহায্যের হাত মনে রেখেছে। সীমাহীন কষ্ট সয়েও যে মানুষটি সারাক্ষণ দেশ ও জাতির কল্যাণে ভাবেন, স্বপ্ন দেখেন, পরিকল্পনা করেন, তাকে থামানো যায় না। থামানো যাবে না। দুই হাজার আট সালে আদালতে দাঁড়িয়ে যখন তিনি দৃপ্ত কণ্ঠে বলেন, ‘দেশের উন্নয়নের জন্য আমি যা করেছি, তাতে যদি কেউ অপরাধ খুঁজে পায়, আমি তবু সে কাজ করতেই থাকব,’ তখন যেন সত্য নিজেই কথা বলে। সেই সত্য আজও অম্লান। 

লন্ডনে চিকিৎসাধীন থেকেও তিনি প্রতিনিয়ত স্বপ্ন বুনে চলেন একটি আধুনিক, আত্মনির্ভর, সম্মানিত বাংলাদেশের। বলেছেন, তিক্ত অতীত ভুলে সামনের দিকে এগোতে চাই। এক দিন ফিরব। বাংলাদেশ নিয়ে আমার স্বপ্নের রূপায়ণ ঘটাব। দেশের আঠার কোটি মানুষ তার সেই প্রত্যাবর্তনের প্রতীক্ষায় বুক বেঁধে আছে। কারণ তার দেশপ্রেম, তার জনপ্রিয়তা, তার আত্মত্যাগ, কখনো হারায় না, মুছে যায় না। বরং তা সময়ের আবর্তনে আরও উজ্জ্বল, আরো বিকশিত হয়ে ফিরে আসে, জাতির অন্তরে প্রজ¦লিত এক দীপ্ত শিখা হয়ে। 

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের দশ মাস পেরিয়েছে। এতদিনেও কেন তারেক রহমান দেশে ফিরছেন না, সেটি নিয়ে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ দেশে ফেরার ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে মামলা এবং সাজা নিয়ে আইনগত যে সমস্যা ছিল, সেটি দূর হয়েছে। পাঁচই আগস্টের পর থেকেই রাজনৈতিকভাবেও সমগ্র বাংলাদেশে বিএনপির আধিপত্য দৃশ্যমান। এ অবস্থায় বাংলাদেশে আসছেন না কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তারেক রহমানের নিরাপত্তার ইস্যুটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আইনি প্রক্রিয়া আর নিরাপত্তা দুটো আলাদা বিষয়। তার মতো নেতার নিরাপত্তার উদ্বেগ স্বাভাবিকভাবে আছেই। এটা এশিয়া মহাদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। 

পলিটিক্স ইন দ্য এশিয়া প্যাসিফিক অর সাউথ এশিয়া এনি হোয়্যার ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড এ ধরনের সিনিয়র পলিটিক্যাল লিডারের নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়তো আছেই এবং থাকবে। তারেক রহমান অবশ্যই অবশ্যই আসবেন। আসার আগে তো একটা প্রস্তুতির বিষয় আছে। সরকারেরও একটা নিশ্চিত এনভাইরনমেন্ট ক্রিয়েট করতে হবে একটা স্পেস ক্রিয়েট করতে হবে, যেখানে রাজনৈতিক নেতার নিরাপত্তা নিশ্চিত ও নিরাপদ হবে। বিএনপির রাজনীতিতে তারেক রহমানই এখন প্রধান নেতা। আগামী নির্বাচনে তার নেতৃত্বেই দলটি নির্বাচন করবে এবং ধারণা করা হচ্ছে দল ক্ষমতায় এলে তিনিই হবেন বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। 

কিন্তু দেশে নিরাপত্তাহীনতা কেন এবং সমস্যা কোথায়, এমন প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়, সিনিয়র পলিটিক্যাল লিডারের নিরাপত্তা ইস্যু সব সময় থাকবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এক এগারোর সরকারের সময় তারেক রহমান বিদেশে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। যে সময় তারেক রহমান গিয়েছিলেন সে সময়তো তাকে জোর করে পাঠানো হয়েছিল। আর চিকিৎসাও একটা লক্ষ্য ছিল। 

আমার বিশ্বাস তারেক রহমানকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে খালেদা জিয়ার ওপর একটা প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করেছিল ওই সময়ের সেনা নেতৃত্ব। যদিও সেই সেনা নেতৃত্ব তো এখন নেই। সুতরাং সেই সমস্যা এখন থাকার কথা নয়। তারপরও একটা আশঙ্কা থাকতে পারে। কারণ আমাদের দেশের রাজনীতি হচ্ছে প্রতিহিংসাপরায়ণতায় ভরা। তারেক রহমানের প্রতি যে আচরণ সে সময় করা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো ইনভলব ছিল। তারা হয়তো ভাবতে পারে তারেক রহমান ফিরে এলে তিনি যদি প্রতিশোধ নেন। তো এরকম একটা চিন্তা থাকতে পারে। কারণ আমাদের রাজনীতিতে এটা হরদম চলছে। বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, আগামী আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ তারেক রহমানের দেশে ফেরার একটি সম্ভাবনা আছে। তবে সেটিও চূড়ান্ত কিছু নয়। গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্মরণীয় করে রাখতে চায় বিএনপি।

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের রাজনীতিকরা তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো দেখছেন, তা হচ্ছে : তারেক রহমানের ফেরা হতে পারে রাজসিকভাবে লালগালিচায়। সেটি হতে পারে নির্বাচনে জয়ী হয়ে অথবা সরকার গঠনের আগে-পরে। আরেকটি হতে পারে, নির্বাচনের জন্য সরকারের ওপর চাপ তৈরি করতে বিশেষ প্রয়োজনে। এমতাবস্থায় তারেক রহমানের দেশে ফেরার সম্ভাব্য সময় নিয়ে আরো কয়েকটি আলোচনা রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর একটি হতে পারে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ঠিক আগে অথবা তফসিল ঘোষণার পরপর। 

এ সময়ে দেশে ফিরে তিনি দলের পক্ষে একটি জোয়ার সৃষ্টি করে নির্বাচনে ভালো ফল আদায়ে ভূমিকা রাখতে পারেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তাসহ নানা দিক বিবেচনায় নিতে হচ্ছে। তাই কোনো সময় দেশে ফিরলে বিএনপির রাজনৈতিক অর্জনের পাশাপাশি ব্যক্তি তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনটা উজ্জ্বল হয়, সেটি দেখা হচ্ছে।

লেখক : গবেষক ও কলামিস্ট, যুক্তরাজ্য
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি
শেখ হাসিনার ফেরার পরিকল্পনা বানচাল
‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ডাক
বড়লেখা ২০ফুট লম্বা অজগরকে পিটিয়ে হত্যা
যোগদানের ২২ দিনের মাথায় শিবচর থানার ওসি প্রত্যাহার

সর্বাধিক পঠিত

‘হেফাজতের সাথে বিএনপির কোনো রাজনৈতিক সম্পর্ক নাই’
সুলতানগঞ্জকে যদি বন্দর করা যায় তাহলে করা হবে: ড. এম সাখাওয়াত
নওগাঁয় চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন
লালপুরে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, শাশুড়ি আটক
‘শুধু নির্বাচনের জন্য জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি’

খোলা মত ও সম্পাদকীয়- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close