শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫,
২৩ কার্তিক ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম: দেশে বড় অঘটনের শঙ্কা      নানা হিসাব-নিকাশে মনোনয়নবঞ্চিতরা      বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় গৃহীত যত সিদ্ধান্ত      বিএনপি না আসলে এ দেশ ভুটান-কম্বোডিয়ার মতো হতো : প্রকৌশলী তুহিন      মানুষের গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা ও সংকট থেকে মুক্ত করেছেন জিয়াউর রহমান : রিজভী      বৃহস্পতিবারের আলোচিত সংবাদ      ৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিল ইসি      
খোলাকাগজ স্পেশাল
বিএনপির মনোনয়নে উপেক্ষিত ত্যাগীরা
ভুল নাকি সমঝোতা
আলতাফ হোসেন
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:১৫ এএম আপডেট: ০৬.১১.২০২৫ ১০:২৫ এএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) যখন প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করেছে, তখন বেশ কয়েকটি আসনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে তীব্র বিতর্ক, অসন্তোষ ও হতাশা তৈরি হয়েছে। তৃণমূলের জনপ্রিয় ও ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে নতুন মুখ, বিতর্কিত ব্যক্তি কিংবা সুবিধাভোগী হিসেবে পরিচিতদের মনোনয়ন দেওয়ায় দলের ভেতরের গ্রুপিং ও জামায়াতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এলাকার কৌশল নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। 

বিএনপি গত ৩ নভেম্বর ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আসন এখনো শূন্য রাখা হয়েছে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব বলছে, জোট সমন্বয়ের কারণেই কিছু আসনে মনোনয়ন স্থগিত রাখা হয়েছে। কিন্তু মাঠপর্যায়ে নেতাকর্মীদের অভিযোগ- এতে সুযোগ পাচ্ছেন এমন কিছু ব্যক্তি, যাদের রাজনৈতিক অতীত বিএনপিবিরোধী বা যারা দলীয় ত্যাগীদের ছাপিয়ে ব্যবসায়িক প্রভাব বা ব্যক্তিগত যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে প্রার্থী হচ্ছেন।

মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ মো. আব্দুল্লাহ। তিনি অতীতে আওয়ামী ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং শেখ হাসিনার কাছ থেকে ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন না পেয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও ঝাড়ু মিছিল করায় তিনি আলোচনায় আসেন। 

নোয়াখালী-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়নের তালিকায় আছেন মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। স্থানীয় নেতাদের অভিযোগ, ফখরুল ইসলামের সঙ্গে জামায়াতের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এ ছাড়া এস আলমের ঘনিষ্ঠ বলেও পরিচিত। তিনি নানা সময় বড় অঙ্কের অনুদান দিয়ে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাকে ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে, তিনি কি বিএনপির আদর্শিক রাজনীতির অংশ, নাকি ব্যবসায়িক স্বার্থে প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টা করছেন। স্থানীয় নেতারা বলছেন, সেখানে বিএনপির বহু ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা রয়েছেন, যাদের দীর্ঘদিনের অবদান উপেক্ষা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে আরো বড় বিতর্কের জন্ম দিয়েছে বিএনপির মনোনয়ন। গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মাসুদুজ্জামান মাসুদ পেয়েছেন দলের মনোনয়ন। কিন্তু তার অতীত রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দলের নেতাকর্মীরা। অভিযোগ রয়েছে, মাসুদ একসময় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ঘনিষ্ঠ ছিলেন এবং নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা- মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী, এমপি গাজী গোলাম দস্তগীর এবং শামীম ওসমানের পরিবারের সঙ্গে। 

স্থানীয়দের অভিযোগ, নারায়ণগঞ্জে বহু বছর ধরে মাঠে থাকা ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের উপেক্ষা করে নতুন এ মুখকে মনোনয়ন দেওয়ায় নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। তারা মনে করছেন, এ ধরনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া তৃণমূলের মনোবল দুর্বল করতে পারে এবং নির্বাচনের মাঠে বিএনপির অবস্থানকে আরো জটিল করে তুলতে পারে।

নীলফামারী জেলার চারটি আসনের মধ্যেও একই চিত্র। নীলফামারী-১ আসনে সাবেক এমপি ও বেগম খালেদা জিয়ার ভাগ্নে প্রকৌশলী শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নাম তালিকায় না থাকায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন কর্মীরা। স্থানীয়দের দাবি, তুহিনই একমাত্র যোগ্য প্রার্থী যিনি জামায়াতের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীর বিপরীতে বিএনপির আসন উদ্ধার করতে পারবেন। 

নীলফামারী-২ (সদর) আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও জেলা যুবদলের সভাপতি এ. এইচ. এম. সাইফুল্লাহ রুবেলকে। তবে তিনি রাজনীতিতে তুলনামূলক নবীন এবং সংসদ নির্বাচনের মাঠে তার অভিজ্ঞতা কম। স্থানীয় রাজনৈতিক মহলের অনেকেই মনে করছেন, রুবেল এখনো ভোটারদের কাছে ততটা পরিচিত নন, যা এই আসনে বিএনপির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

অন্যদিকে এ আসনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী ইতোমধ্যে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছে। জামায়াতের পক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে মাঠে রয়েছেন জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. আল ফারুক আব্দুল লতিফ- যিনি এলাকায় পরিচিত ও প্রভাবশালী নেতা হিসেবে খ্যাত। স্থানীয় ভোটারদের অনেকে মনে করছেন, তুলনামূলকভাবে নবীন প্রার্থী সাইফুল্লাহ রুবেলের পক্ষে অভিজ্ঞ ও সংগঠিত প্রতিদ্বন্দ্বী লতিফকে পরাস্ত করা কঠিন হবে।

এদিকে বিএনপির অনেক নেতাকর্মী মনে করছেন, এ আসনটি ধরে রাখতে হলে একজন অভিজ্ঞ, তৃণমূলভিত্তিক ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী প্রয়োজন। তাদের মতে, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান এবং জহুরুল আলম দুজনই এলাকায় পরিচিত মুখ। তবে আসনটি ধরে রাখার স্বার্থে এরইমধ্যে স্থানীয় রাজনীতিকদের মধ্যে আলোচনায় এসেছেন আরেক প্রার্থী- সাবেক ছাত্রনেতা, সফল ব্যবসায়ী, নীলসাগর গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সজ্জন রাজনীতিবিদ প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব লেলিন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ব্যবসা ও সমাজসেবার মাধ্যমে এলাকার মানুষের মধ্যে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন। স্থানীয় নেতারা মনে করছেন, তার ব্যক্তিত্ব, দক্ষতা ও তৃণমূলের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ তাকে এই আসনে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তৈরি করেছে। যদি বিএনপি তাকে মনোনয়ন দেয়, তবে তিনি ভোটারদের ব্যাপক সমর্থন অর্জন করতে সক্ষম হবেন, যা নির্বাচনি লড়াইকে আরও শক্তিশালী করবে। ফলে এ আসনে দলটির বিজয়ের সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। 

নীলফামারী-৩ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজনৈতিক মাঠ। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী শিল্পপতি ও জেলা বিএনপির সদস্য সৈয়দ আলী ইতোমধ্যে ভোটের প্রচারণায় নেমেছেন। তবে দল ঘোষিত সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় তার নাম নেই। ওই আসনটি বিএনপি এখনো শূন্য রেখেছে। 

স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, নীলফামারী-৩ আসন দীর্ঘদিন ধরেই জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে এই আসনে জয়ী হয়েছিলেন জামায়াতের প্রার্থী মরহুম মিজানুর রহমান। এবারের নির্বাচনে জামায়াতের হয়ে মাঠে রয়েছেন রংপুর মহানগর জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি ও জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ সালাফী। বিএনপির সমর্থকরা মনে করছেন, এ আসনে দলকে জয়ী করতে হলে যোগ্য ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দিতে হবে। 

নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনে বিএনপির প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে দলে চলছে নীরব আলোচনা। দলীয় হেভিওয়েট প্রার্থী জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন ও অধ্যাপক মো. শওকত হায়াত শাহকে পেছনে ফেলে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে সৈয়দপুর জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল গফুর সরকারকে। এ আসনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী। দলটির হয়ে মাঠে রয়েছেন সৈয়দপুর উপজেলা জামায়াতের আমির হাফেজ মাওলানা মো. আব্দুল মুনতাকিম। স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মতে, আব্দুল গফুর সরকার সংসদ নির্বাচনে একেবারেই নতুন মুখ।

নেতাকর্মীরা বলছেন, এ আসনে স্থানীয়ভাবে পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থীর প্রয়োজন রয়েছে। এই দিক থেকে বেবী নাজনীন ও অধ্যাপক মো. শওকত হায়াত শাহ ভোটারদের কাছে বেশি পরিচিত ও জনপ্রিয় বলে মনে করেন অনেকে।

গাইবান্ধা-২ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন মো. আনিছুজ্জামান খান বাবু। স্থানীয়দের মতে, জামায়াতের প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বর্তমান মনোনীত প্রার্থী যথেষ্ট শক্তিশালী নয়। তবে সাবেক সচিব আমিনুল ইসলামকে মনোনয়ন দিলে আসনে ব্যাপক প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি হবে এবং জয়ের সম্ভবনাও অনেকতাই বাড়বে।

সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে কাজী আলাউদ্দীনের নাম। তবে তার জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় ভোটার ও তৃণমূল নেতারা। এলাকায় তার জনপ্রিয়তা নেই বললেই চলে। অপরদিকে এ আসনে অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন ব্যক্তি হলেন ডা. মোহাম্মদ শহিদুল আলম- স্থানীয়ভাবে যিনি ‘গরিবের ডাক্তার’ নামে পরিচিত। বহু বছর ধরে অসহায় মানুষের চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত থেকে তিনি সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন। স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলছেন, যদি বিএনপি তাকে মনোনয়ন দেয়, তবে জামায়াতের সঙ্গে এ আসনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। আর তাকে উপেক্ষা করলে, জামায়াত অধ্যুষিত এই আসনও হাতছাড়া হতে পারে।

অন্যদিকে সাতক্ষীরা-৪ আসনে মো. মনিরুজ্জামানকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে বিএনপি। তিনি দীর্ঘদিন লন্ডনে অবস্থান করায় স্থানীয় রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ছিলেন না। ফলে তিনি তৃণমূলের কাছে প্রায় অপরিচিত মুখ। স্থানীয় নেতাকর্মীদের অভিযোগ- তার সঙ্গে তাদের যোগাযোগও খুবই সীমিত। এ পরিস্থিতিতে তাকে মনোনয়ন দিলে মাঠে ভোটের লড়াই কঠিন হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন অনেকেই।

তবে তৃণমূলে এখনো বেশ কিছু যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থী রয়েছেন, যারা নিয়মিতভাবে এলাকার মানুষের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। স্থানীয় পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, এদের মধ্যে থেকে উপযুক্ত কাউকে মনোনয়ন দিলে সাতক্ষীরা-৪ আসনে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় লড়াই গড়ে তুলতে পারবে।

কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র উত্তেজনা। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন প্রয়াত সংসদ সদস্য কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিমের কন্যা সামিয়া আজিম দোলার সমর্থকরা। তারা লাকসাম-মনোহরগঞ্জ সড়কে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন। 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সামিয়া আজিম দোলা রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় ও প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য। দোলা তরুণ, শিক্ষিত ও সংগঠিত নেতা হিসেবে তৃণমূলে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তাকে মনোনয়ন দেওয়া হলে এলাকার ত্যাগী নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতেন এবং বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা ছিল বেশ উজ্জ্বল। কিন্তু তাকে বাদ দিয়ে অন্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ায় স্থানীয়ভাবে গ্রুপিং ও ভিন্নমত বেড়ে গেছে। ফলে জামায়াতে ইসলামী এ বিভক্ত অবস্থার সুযোগ নিতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। 

কেকে/এআর
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে বড় অঘটনের শঙ্কা
নানা হিসাব-নিকাশে মনোনয়নবঞ্চিতরা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় গৃহীত যত সিদ্ধান্ত
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতির কল্যাণ বয়ে আনে : প্রকৌশলী আহসান হাবীব
বিএনপি না আসলে এ দেশ ভুটান-কম্বোডিয়ার মতো হতো : প্রকৌশলী তুহিন

সর্বাধিক পঠিত

জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি
জয়পুরহাট রেলস্টেশনে যাত্রী লাঞ্ছিতের অভিযোগ
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
পরিচ্ছন্ন পরিবেশই একটি গন্তব্যকে পর্যটনবান্ধব করে তোলে : নুজহাত ইয়াসমিন
এনসিপি নেতার আঙ্গুল কেটে নিল সন্ত্রাসীরা!
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close