শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫,
২৩ কার্তিক ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম: দেশে বড় অঘটনের শঙ্কা      নানা হিসাব-নিকাশে মনোনয়নবঞ্চিতরা      বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় গৃহীত যত সিদ্ধান্ত      বিএনপি না আসলে এ দেশ ভুটান-কম্বোডিয়ার মতো হতো : প্রকৌশলী তুহিন      মানুষের গণতন্ত্রের নিশ্চয়তা ও সংকট থেকে মুক্ত করেছেন জিয়াউর রহমান : রিজভী      বৃহস্পতিবারের আলোচিত সংবাদ      ৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিল ইসি      
খোলাকাগজ স্পেশাল
আ.লীগকে ফেরাতে দিল্লির তোড়জোড়
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৫, ৮:৫২ এএম আপডেট: ০৬.১১.২০২৫ ৯:১৮ এএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে আবারো প্রাসঙ্গিক করতে উঠেপড়ে লেগেছে দিল্লি। আর এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অতিসম্প্রতি ভারতে বসে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে হাসিনার একের পর এক সাক্ষাৎকার, বেঁফাস- অনুশোচনাহীন মন্তব্য এবং দিল্লিতে পলাতক দলীয় নেতাদের সঙ্গে গোপন বৈঠকের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে দেশটি। 

একইসঙ্গে হাসিনাকে নিয়ে ভারতীয় বিশ্লেষক-কূটনীতিকদের মন্তব্যেও এমন ইঙ্গিত মিলছে। ফলে বিষয়টি আরো স্পষ্ট যে, ভারত এখন আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করতে চাচ্ছে। যার একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে- বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভারতের পুরোনো প্রভাব পুনর্নির্মাণ করা। 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে বসে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে হাসিনার ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার এবং তার বক্তব্যকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করা, এটি ভারতে প্রত্যক্ষ মদদেই হচ্ছে। তাদের ভাষ্য, আসন্ন  ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে ভারত নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। ভারতের পুরোনো বন্ধু আওয়ামী লীগকে বাইরে রেখে নির্বাচনের আয়োজন কোনোভাবে মেনে নিতে পারছে দেশটি। ফলে তারা আশ্রিত হাসিনা ও পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের দিয়ে বিভিন্ন সময় ভার্র্চুয়ালি বক্তব্য প্রচার এবং ‘ঢাকা লকডাউন’- এর মতো কর্মসূচিও ঘোষণা করিয়েছে। 

এ ছাড়া ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক বিভাজন এবং দূরত্ব তৈরির কারণে ভারত ও আওয়ামী লীগ সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও মন্তব্য বিশ্লেষকদের। 

দিল্লিতে শীর্ষস্থানীয় থিংকট্যাংক মনোহর পারিক্কর ইনস্টিটিউট ফর ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালিসিসে (আইডিএসএ) সিনিয়র ফেলো স্ম্রুতি পট্টনায়ক বাংলাদেশ নিয়ে গবেষণা করছেন বহু বছর ধরে। ড. পট্টনায়ক বলছেন, ‘এই যে ভারত এখন শেখ হাসিনাকে আরো বেশি করে মুখ খুলতে দিচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়াকে সাক্ষাৎকার পর্যন্ত দিতে দিচ্ছে, তার মূলে আছে আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ল্যান্ডস্কেপে প্রাসঙ্গিক রাখার চেষ্টা।’

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, দেখুন আমি এটাকে ‘ঠিক অনুমতি দেওয়া’ বলব না, কিন্তু এ সাক্ষাৎকারগুলো যে ভারত সরকারের অগোচরে হয়নি তা তো বোঝাই যায়। এখন কেন এটা করা হচ্ছে? আসলে বাংলাদেশে একটার পর একটা গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ডেভেলপমেন্ট হয়ে চলেছে যেখানে আওয়ামী লীগ কোনো স্পেস পাচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন সংস্কার নিয়ে কাজ করেছে, জুলাই সনদ পর্যন্ত সই হয়ে যাচ্ছে, অথচ সেখানে আওয়ামী লীগের কোনো ভূমিকাই নেই। কিন্তু আওয়ামী লীগ হলো সে দেশের এমন একটি বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তি যাদের সঙ্গে ভারতের ঐতিহাসিকভাবে সুসম্পর্ক। সেই দলটি যখন সেখানে মুখ খোলারই সুযোগ পাচ্ছে না তখন ভারতকে তো এটুকু করতেই হবে, শেখ হাসিনাকে বলতে দিতে হবে।

এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা নিয়ে আজও বিতর্ক অব্যাহত, তারা পর্যন্ত এখন সে দেশের রাজনৈতিক মিথস্ক্রিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছে, কিন্তু আওয়ামী লীগই সেখানে অনুপস্থিত। তিনি বলেন, আমার ধারণা ভারতও এটা বুঝতে পেরেছে, আর সেই উপলব্ধি থেকেই শেখ হাসিনাকে এখন আরো বেশি করে বলতে দেওয়া হচ্ছে। কারণ এখনো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বে তিনিই শেষ কথা।

ঢাকায় ভারতের সাবেক হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাসও মনে করেন, শেখ হাসিনার এসব বক্তব্য আসলে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙা করার উদ্দেশ্যেই। সামনেই নির্বাচন আসছে, ফলে হাতে খুব একটা সময়ও আর নেই। দলটার শীর্ষ নেতারা দেশে নেই, সামনের নির্বাচনে তারা লড়ারও সুযোগ পাচ্ছে না, এই পরিস্থিতিতে ভারতে থাকা শেখ হাসিনার পক্ষে যতটুকু যা করা সম্ভব তিনি সেটাই করছেন। তার হোস্টরাও তাতে আপত্তি জানাচ্ছে না’, এটুকুই, বলছিলেন তিনি। তবে ভারতের এ সিদ্ধান্ত দিল্লি-ঢাকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো বিষিয়ে তুলতে পারে, এ আশঙ্কাও অনেক পর্যবেক্ষকেরই আছে।

এ ছাড়া বিশ্লেষকরা অনেকেই ধারণা করছেন, একটা খুব বিশেষ পরিস্থিতিতে ভারতে চলে আসতে বাধ্য হওয়া শেখ হাসিনার ওপর যে সব বিধিনিষেধ শুরুতে আরোপিত হয়েছিল তার অনেকই ধীরে ধীরে শিথিল করা হচ্ছে। এটাকেই অনেকে ‘আনলকিং’ বলে বর্ণনা করছেন। কিন্তু কেন এখন এই ‘ধানলকিং’-এর প্রক্রিয়া? এর মধ্যে দিয়ে কী বার্তা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে? আগামী দিনে কি তাকে ‘ইন-পার্সন’ বা সশরীরে মুখোমুখি সাক্ষাৎকার দিতেও দেখা যাবে? এই প্রশ্নও এখন ঘুরপাক খাচ্ছে।

এদিকে তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়- শেখ মুজিবের বাসভবন ৩২ নম্বর ধানমন্ডি ভাঙচুরের পর বাংলাদেশ সরকার একটি বিবৃতি দিয়ে অভিযোগ করে, ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনাই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যা ও উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তুলতে চাইছেন এবং ভারতের উচিত তার মুখে রাশ টেনে ধরা। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করে জানানো হয় আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদও। ঠিক তার পরদিনই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাল্টা বিবৃতি দিয়ে দাবি করে, শেখ হাসিনা যা বলছেন তা তিনি ‘ব্যক্তি শেখ হাসিনা হিসেবে’, মানে তার ‘ইন্ডিভিজুয়াল ক্যাপাসিটি’তে বলছেন এবং ভারত সরকারের সেখানে কোনো ভূমিকাই নেই।

ভারতকে ‘নেতিবাচক’ দৃষ্টিতে তুলে ধরলে বা বাংলাদেশের ‘অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক ব্যর্থতা’র জন্য ভারতকে দায়ী করলে তা যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য সহায়ক হবে না, মনে করিয়ে দেওয়া হয় সেটাও। যথারীতি পাল্টা তলব করা হয় দিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকেও। বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তাও হয়েছে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে।

বাংলাদেশের বক্তব্য হলো, জুলাই গণহত্যায় অভিযুক্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে ভালো কথা, কিন্তু দুদেশের মধ্যকার বিদ্যমান প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুসারে ঢাকা তাকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য হস্তান্তরের দাবিও জানিয়েছে। এখন সেটার কোনো নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই যদি ভারত তাকে প্রকাশ্যে মুখ খুলতে দেয় এবং তিনি তার বক্তব্যের মাধ্যমে দলীয় নেতাকর্মীদের উসকানি দিয়ে বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরি করতে চান তাহলে তা কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। ততদিনে শেখ হাসিনা অনলাইনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে নিয়মিতই ভাষণ দিতে শুরু করেছেন। কখনো সেটা রেকর্ডেড।

এই পটভূমিতে গত এপ্রিলে ব্যাংককে বিমস্টেক শীর্ষ সম্মেলনের অবকাশে যখন মুহাম্মদ ইউনূস যখন তাদের যুক্তি নরেন্দ্র মোদীর কাছে তুলে ধরেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জবাব ছিল আজকের এ সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে কারও মুখে লাগাম পরানোই সম্ভব নয় এবং শেখ হাসিনার ক্ষেত্রেও ঠিক সেটাই ঘটছে। আসলে শেখ হাসিনাকে মুখ খুলতে দেওযার প্রশ্নে ভারতের পাল্টা বক্তব্য হলো, একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে ও সুরক্ষার প্রয়োজনে তাকে এ দেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে ঠিকই কিন্তু তিনি কোনো ‘রাজনৈতিক বন্দি’ নন।

ভারতে রাজনৈতিক বন্দিদের মোবাইল ফোন বা অনলাইন অ্যাক্সেস পাওয়ার ক্ষেত্রেও অনেক বিধিনিষেধ থাকে, কিন্তু শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নয়, তা ছাড়া তার খবরের কাগজ বা টিভি চ্যানেল অবাধে সার্ফ করারও সুযোগ আছে। এমনকি তার ব্যক্তিগত ফোনও প্রথম দিন থেকে তার কাছেই আছে। এ পাল্টাপাল্টি যুক্তির মধ্যেই ২৯ অক্টোবর (বুধবার) বিশ্বের তিনটি আন্তর্জাতিক মিডিয়া আউটলেটে (রয়টার্স, এএফপি ও দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট) একযোগে শেখ হাসিনার তিন তিনটি আলাদা সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছে। যদিও সেই সাক্ষাৎকার’গুলো লিখিত বা ইমেইল প্রশ্নোত্তরের ভিত্তিতে করা, তারপরও বিষয়টি যে শেখ হাসিনার ‘হোস্ট’ ভারত সরকারের সম্মতিতেই হয়েছে তা নিয়ে দিল্লিতে পর্যবেক্ষকদের কোনো সন্দেহ নেই।

মাস তিনেক আগে ভারতে আওয়ামী লীগের পলাতক নেতাদের বেশ কয়েকজনের সঙ্গেও শেখ হাসিনার সশরীরে সাক্ষাৎ পর্যন্ত হয়েছে, আর যথারীতি সেটাও ভারত সরকারের অনুমোদন ছাড়া হয়নি। দিল্লিতে এসে সম্প্রতি মায়ের সঙ্গে দেখা করে গেছেন শেখ হাসিনার আমেরিকা-প্রবাসী পুত্র সজীব ওয়াজেদও।

কয়েক মাস আগেই বিবৃতি দিয়ে ভারত যদিও দাবি করেছে শেখ হাসিনার বক্তব্য মানেই সেটা দিল্লির বক্তব্য নয়, সব ক্ষেত্রে যে কথাটা সত্যি নয় তা সুবিদিত। বরং ভারতের পক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে বা প্রকাশ্যে যেগুলো বলা সম্ভব নয়, তার অনেক কথাই শেখ হাসিনার মুখ দিয়ে বলানো হচ্ছে, এমনটাই মনে করেন দিল্লিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ তথা জেএনইউ-র সাবেক অধ্যাপক বলদাস ঘোষাল। ড. ঘোষাল বলছিলেন, আমি তো বলব শেখ হাসিনার এ সাক্ষাৎকারগুলোর মধ্যে দিয়ে ভারতই একটু আক্রমণাত্মক অবস্থান নিতে চাইছে। আসলে বাংলাদেশে সম্প্রতি এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে যেটাকে দিল্লি পরিষ্কার ভারতবিরোধী পদক্ষেপ বলে মনে করছে। যেমন, সে দেশে পাকিস্তানের সামরিক জেনারেল বা সরকারি কর্মকর্তাদের ঘনঘন সফর কিংবা ধরা যাক সেভেন সিস্টার্স নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য। আবার দিল্লিতে অনেকের এমনও ধারণা আছে যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত নানা কারণে চাপে আছে বলে বাংলাদেশ বোধহয় সেই কোণঠাসা অবস্থারই সুযোগ নিয়ে কিছু ব্রাউনি পয়েন্ট স্কোর করতে চাইছে! এই পটভূমিতে বাংলাদেশকে পাল্টা চাপে ফেলার চেষ্টাতেই ভারতে নীতিনির্ধারকদের একটা অংশ শেখ হাসিনাকে সুকৌশলে কাজে লাগাচ্ছেন বলে বলদাস ঘোষালের ধারণা।

এতে করে দুটো উদ্দেশ্য সাধিত হচ্ছে। প্রথমত শেখ হাসিনার কথাগুলো বাংলাদেশে কী ধরনের প্রভাব ফেলে বা সরকার কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায় সেটা পরখ করে দেখা যাচ্ছে। মানে ইংরেজিতে যাকে বলে টেস্টিং দ্য ওয়াটার। আর দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগের হতোদ্যম নেতাকর্মীদেরও একটা বার্তা দেওয়া যাচ্ছে, যে দেখ শেখ হাসিনা দলের হাল ঠিকই ধরে রেখেছেন এবং ভারতও পুরোপুরি তার পাশেই আছে, বলছিলেন তিনি। ফলে অন্যভাবে বললে শেখ হাসিনার এসব সাক্ষাৎকারের মধ্যে দিয়ে ভারতেরও কিছু স্বার্থ চরিতার্থ হচ্ছে, এমনটাও অনেকে মনে করছেন।

কেকে/এআর
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে বড় অঘটনের শঙ্কা
নানা হিসাব-নিকাশে মনোনয়নবঞ্চিতরা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় গৃহীত যত সিদ্ধান্ত
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতির কল্যাণ বয়ে আনে : প্রকৌশলী আহসান হাবীব
বিএনপি না আসলে এ দেশ ভুটান-কম্বোডিয়ার মতো হতো : প্রকৌশলী তুহিন

সর্বাধিক পঠিত

জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি
জয়পুরহাট রেলস্টেশনে যাত্রী লাঞ্ছিতের অভিযোগ
নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
পরিচ্ছন্ন পরিবেশই একটি গন্তব্যকে পর্যটনবান্ধব করে তোলে : নুজহাত ইয়াসমিন
এনসিপি নেতার আঙ্গুল কেটে নিল সন্ত্রাসীরা!
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close