ছাত্রলীগের একজন নেতাকে আটকের বিষয়ে থানায় ফোন দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিমান বন্দর থানা ছাত্রদলের সভাপতি রিপন হোসেনকে শোকশ দিয়েছে ছাত্রদল মহানগর উত্তর। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা এমন না বলে জানিয়েছেন অত্র থানার ছাত্রদল নেতারা।
তারা বলছেন, মুলত ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়ানোর জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের একটি অংশ থানা গিয়ে আটক ছাত্রলীগ নেতা রাকিবকে ছেড়ে দিতে প্রেসার করে। প্রয়োজনে রোড ব্লক করার হুমকিও দেয় ছাত্ররা।
এ ঘটনায় গত বুধবার আটক ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়ানো নিয়ে বেশ উত্তেজনাও তৈরী হয়। এরই প্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ছাত্রদল সভাপতি থানার ওসিকে ফোন দিয়ে বলেন, আটককৃত ছাত্র যদি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাকে কোন ভাবেই ছাড়া যাবে না।
কিন্তু ছাত্রদল নেতার ফোন দেওয়ার ঘটনাকে ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করা হয়। বলা হয়, ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়াতে থানায় ছাত্রদল নেতার ফোন করেন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা এর উল্টো। আটক ছাত্রলীগ নেতাকে না ছাড়ার জন্যই থানার ওসিকে ফোন দেন রিপন হোসেন।
বিমানবন্দর থানার ওসি বলেন, ছাত্রদল সভাপতি রিপন আটক ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়তে বলেননি। তবে বৈষম্যবিরোধীর কিছু ছাত্র গ্রেফতারকৃত ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়াতে আসে। সেখানে ছাত্রদলের কেউ ছিলো না।
কেকে/ এমএস