বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে এমন ঘটনা ঘটে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৩৬ তম আবর্তনের শিক্ষার্থী ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি।
জাকসু নির্বাচনের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে রাখতে একদিন আগেই প্রত্যেক হলের সকল অছাত্র ও ভোটার ব্যাতিত সকল শিক্ষার্থীকে একদিন আগে হল ত্যাগের নির্দেশ দেয় নির্বাচন কমিশন। তবে এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ১০ তারিখ রাত থেকেই হলে অবস্থান করছিলেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের ৪২৪ নম্বরে কক্ষে তাকে অবস্থানরত অবস্থায় পাওয়া যায়। জানা যায় উক্ত কক্ষটিতে জাবি ছাত্রদলের সদস্য ও ৪৬ ব্যাচের দর্শণ বিভাগের শিক্ষার্থী মাহবুবুর রহমান মুরাদ ও রফিকুল ইসলাম থাকতেন। তাদের দুজনের কারোর ছাত্রত্ব নেই।
অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে হাফিজুর রহমান সোহান বলেন, ‘আমি গতকাল ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। রাত হয়ে যাওয়ায় এখানেই থেকে গিয়েছি। আমি এর পরে আর হলের বাইরে যাইনি।’
নির্বাচন কমিশন কর্তৃক অনুমতি নেয়া হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বা হল প্রভোস্টের কাছে থেকে অনুমতি নেয়া হয় নি।রাত হয়ে যাওয়ায় আমি এখানে থেকে যাই।’
এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে অবগত ছিলাম না। এখানের কর্তব্যরত সাংবাদিক আমাকে জানানোর পরে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করি। অভিযুক্ত ব্যাক্তিকে আমরা প্রক্টরিয়াল বডির কাছে হস্তান্তর করেছি। আমরা গতদিন রাতেও আমরা এমন কাউকে পাইনি।’
উল্লেখ্য, মোট ২১ টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে।
কেকে/ এমএস