মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫,
১২ কার্তিক ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম: প্রার্থী বাছাইয়ে কৌশলী বিএনপি      অর্থনীতিতে গতি ফেরানোয় চ্যালেঞ্জ      বড় নাশকতার পাঁয়তারা      হার দিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু বাংলাদেশের      দেশের বাজারে আবারও কমলো স্বর্ণের দাম      ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ পেশ      মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপকূলে আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড় মোন্থা      
খোলাকাগজ স্পেশাল
এআই ভিত্তিক ঝুঁকিতে অপ্রস্তুত ৬৮ শতাংশ ব্যাংক
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫, ৮:২৫ এএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে দেখা যাচ্ছে। তবে ৬৮ শতাংশ ব্যাংক এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক এআই নীতি বা গাইডলাইন প্রণয়ন করেনি। বিশেষ করে সাইবার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যাংক এআই ব্যবহারসংক্রান্ত আভ্যন্তরীণ নীতি তৈরি করেছে, অথচ ৬০ শতাংশ ব্যাংক এখনো এ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।

এ ঘাটতি শুধু প্রযুক্তিগত ব্যবহারে সীমাবদ্ধ নয়; এটি কৌশলগত শাসন কাঠামো এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাতেও বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। নীতিমালা ছাড়া এআই বাস্তবায়ন করলে ব্যাংকের তথ্য ও গ্রাহক সুরক্ষা ঝুঁকিতে পড়তে পারে এবং নিয়ম-নীতি লঙ্ঘনের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। ফলে এআইভিত্তিক নিরাপত্তাব্যবস্থার লক্ষ্যে পরিকল্পনা গ্রহণ ও ব্যবহারিক প্রয়োগের দিকে এগিয়ে যেতে ব্যাংকগুলোকে সাহায্য করার জন্য বৃহত্তর বিনিয়োগ, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং নিয়ন্ত্রকমূলক নির্দেশিকা চায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম)। পাশাপাশি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করা, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও জালিয়াতি প্রতিরোধে এআইসহ নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা ও সচেতনতা বাড়ানো অত্যন্ত জরুরি।

গতকাল বুধবার নগরীর বিআইবিএম মিলনায়তনে আয়োজিত ‘ব্যাংকের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার : বাংলাদেশ দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় জরিপের ফল উপস্থাপন করা হয়। বিআইবিএমের অধ্যাপক মো. শিহাব উদ্দিন খান আলোচনায় গবেষণাটি উপস্থাপন করেন। বিআইবিএমের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

বিআইবিএমের আলোচনায় উঠে আসে সাইবার হামলার শিকার হলে, বর্তমানে এআই পদ্ধতি ব্যবহার করে ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা আছে মাত্র ৫ শতাংশ ব্যাংকের। বাকি ৯৫ শতাংশ ব্যাংক সাইবার হামলাপরবর্তী পুনরুদ্ধারে এখনো ম্যানুয়াল পদ্ধতি ব্যবহার করছে। তাই, প্রযুক্তি খাতে ব্যাংক কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। তবে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করতে না পারলে ব্যাংকসহ অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে বলেও আশঙ্কা তাদের।

সমীক্ষার ফলে বলা হয়, ব্যাংকগুলোর আইটি অবকাঠামো এআইচালিত সাইবারসিকিউরিটি সরঞ্জাম গ্রহণের ক্ষেত্রে এখনো আংশিকভাবে প্রস্তুত। ৬৯ শতাংশ ব্যাংক নিজেদের আংশিকভাবে প্রস্তুত করেছে, মৌলিক অবকাঠামো এবং সচেতনতা থাকলেও সম্পূর্ণ প্রস্তুতির জন্য উল্লেখযোগ্য উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে। এর পাশাপাশি ১১ শতাংশ ব্যাংক নিজেদের বেশ প্রস্তুত মনে করছে, যদিও কিছু প্রযুক্তিগত বা কার্যক্রমগত ঘাটতি এখনো থাকতে পারে। সমীক্ষায় আরো ১১ শতাংশ ব্যাংককে পুরোপুরি প্রস্তুত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, কিছু প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই আইটি অবকাঠামো তৈরি করেছে এবং এআইভিত্তিক সাইবারসিকিউরিটি সমাধান কার্যকরভাবে সংযুক্ত করতে সক্ষম। অন্যদিকে, ৬ শতাংশ ব্যাংককে কম প্রস্তুত এবং ৩ শতাংশকে মোটেও প্রস্তুত নয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

সমীক্ষার তথ্য থেকে জানা গেছে, ব্যাংক খাতে এআই-এর ব্যবহার সম্পদ ও ঝুঁকি শনাক্তকরণের মৌলিক কাজে অত্যন্ত কার্যকর হিসেবে দেখা হচ্ছে। ৭৩ শতাংশ ব্যাংক এআই-এর কার্যকারিতার প্রতি ইতিবাচক মতামত ব্যক্ত করেছে। এর মধ্যে ৫১ শতাংশ ব্যাংক এটিকে ‘কার্যকর’ এবং ২২ শতাংশ ‘খুব কার্যকর’ হিসেবে মূল্যায়ন করেছে। কোনো ব্যাংকও এআইকে অকার্যকর মনে করেনি, যা এটির নির্ভরযোগ্যতা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করছে।

তবে সমীক্ষা দেখিয়েছে যে এআই-এর গ্রহণ এখনো সর্বজনীন নয়। ১৯ শতাংশ ব্যাংক জানিয়েছে তারা এখনো এ প্রযুক্তি সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ব্যবহার করছে না, যা নির্দেশ করছে যে ব্যাংক খাতের একটি অংশ এখনো এ সক্ষমতাগুলো কাজে লাগায়নি। ফলে, সম্পদ ও ঝুঁকি শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে এআই একটি পরিপক্ব এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রবেশবিন্দু হলেও, আরো বিস্তৃত গ্রহণ প্রয়োজন।

অ্যাপ্লিকেশন ও স্বয়ংক্রিয়তার ক্ষেত্রে, ৬২ শতাংশ ব্যাংক এখনো অ্যাক্সেস কন্ট্রোল অটোমেশনে এআই ব্যবহার শুরু করেনি। সিকিউরিটি ব্যবস্থায় ৩৫ শতাংশ ব্যাংক কোনো না কোনোভাবে এআই সংযুক্ত করেছে। ফিশিং শনাক্তকরণে ৫১ শতাংশ ব্যাংক এ প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, তবে স্বয়ংক্রিয় ইনসিডেন্ট রেসপন্সে ৪৬ শতাংশ ব্যাংক এখনো কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। পূর্ণাঙ্গ এআইভিত্তিক ইনসিডেন্ট রেসপন্স সিস্টেম শুধু ৩ শতাংশ ব্যাংকে বিদ্যমান। দুর্যোগ পুনরুদ্ধার পরিকল্পনায় মাত্র ৫ শতাংশ ব্যাংক পরীক্ষা পর্যায়ে এআই ব্যবহার করছে।

নিয়ন্ত্রক কাঠামো ও বোর্ড পর্যায়ে সমর্থনের ক্ষেত্রে, ৪৬ শতাংশ ব্যাংক নিয়ন্ত্রক কাঠামোকে অস্পষ্ট মনে করছে, ২৭ শতাংশ স্পষ্ট বলে উল্লেখ করেছে। ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার সহযোগিতা কার্যকর মনে করছে ৫১ শতাংশ প্রতিষ্ঠান। বোর্ড পর্যায়ে এআইভিত্তিক সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছে ৭৩ শতাংশ ব্যাংক।

বাজেট ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ৬০ শতাংশ ব্যাংক মাঝারি বাজেট বরাদ্দের পরিকল্পনা করছে, ২১ শতাংশ উচ্চ বা খুব উচ্চ বরাদ্দ দিচ্ছে। ভবিষ্যতে ৭০ শতাংশ ব্যাংক এআই সক্ষমতা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে, যার মধ্যে ৫৭ শতাংশ বাহ্যিক ভেন্ডরের সঙ্গে সহযোগিতায় আগ্রহী এবং ১৯ শতাংশ নিজস্বভাবে এআই সক্ষমতা গড়ে তুলতে চায়।

প্রধান চ্যালেঞ্জ ও প্রতিবন্ধকতার মধ্যে উচ্চ ব্যয়কে সবচেয়ে বড় বাধা মনে করছে ৩৮ শতাংশ ব্যাংক ‘খুব বেশি’ এবং ৩৫ শতাংশ ‘অত্যন্ত বেশি’ বলেছে। এ ছাড়া অন্যান্য চ্যালেঞ্জ হিসেবে ডেটা প্রাইভেসি ৫১ শতাংশ, এআই দক্ষতার ঘাটতি ৪৮ শতাংশ, স্টোরেজের অভাব ২৭ শতাংশ, বিধানগত ঘাটতি ২৪ শতাংশ এবং ডেটা ওভারলোড ২২ শতাংশ উল্লেখযোগ্য।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার বলেন, বাংলাদেশে আধুনিক ব্যাংকিং খাত এখন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ইন্টারনেট এবং টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে। এ ডিজিটাল রূপান্তর ব্যাংকগুলোকে নতুন ধরনের সাইবার ঝুঁকির মুখোমুখি করেছে, যেখানে সাইবার নিরাপত্তা শুধু প্রযুক্তিগত বিষয় নয় বরং কৌশলগত অপরিহার্যতা।

তিনি বলেন, ফিনটেক প্রবণতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাংকগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে গ্রাহক সেবা উন্নয়ন, প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা অর্জন এবং সাইবার হুমকি শনাক্ত ও প্রতিরোধে উদ্ভাবনী সমাধান গ্রহণ করছে। এআইচালিত সাইবার নিরাপত্তা সিস্টেম স্বয়ংক্রিয় হুমকি শনাক্তকরণ, বিপুল ডেটা বিশ্লেষণ, প্যাটার্ন শনাক্তকরণ, রিয়েল-টাইম ইনসিডেন্ট রেসপন্স এবং প্রতারণা শনাক্তকরণে সহায়তা করছে। সাম্প্রতিক জেনারেটিভ এআই ব্যবহারে ডেটানির্ভর বিশ্লেষণ, রিপোর্ট তৈরি এবং ধাপে ধাপে প্রতিকারমূলক পরামর্শ প্রদানও সহজ হয়েছে।

ডেপুটি গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো এআই গ্রহণের মাধ্যমে সাইবার ঝুঁকি শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং প্রশমন কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। তবে, ডেটা গোপনীয়তা, নিয়ন্ত্রক আনুগত্য, সীমিত সম্পদ এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার ঘাটতি এখনো বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তারা বিভিন্ন নির্দেশিকা ও গাইডলাইন প্রকাশ করেছে, যেমন আইসিটি সিকিউরিটি গাইডলাইনস (২০২৩), ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের নির্দেশিকা (২০২৫), ক্লাউড কম্পিউটিং গাইডলাইনস (২০২৩) এবং সিবিএস ফিচারস অ্যান্ড কন্ট্রোলস (২০২৪)। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংক ব্যবস্থাপনার যৌথ প্রচেষ্টায় আন্তঃব্যাংক অনলাইন লেনদেন এবং রিয়েল-টাইম সিস্টেম স্থাপিত হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতকে আরো গতিশীল ও নিরাপদ করেছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে এআইচালিত সাইবার নিরাপত্তা উদ্ভাবন ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও নির্দেশিকা অনুসরণের মাধ্যমে আইটি ঝুঁকি কমানো ও নিরাপদ ডিজিটাল ব্যাংকিং নিশ্চিত করা সম্ভব।

বিআইবিএম পরিচালক মো. শিহাব উদ্দিন খান বলেন, ‘হ্যাকাররা অ্যাটাক করার জন্য ইনোভেটিভ সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। কাজেই এটাকে মোকাবিলা করার জন্য আমাদের ব্যাংকের সিকিউরিটি সিস্টেম যেগুলো আছে সেগুলো অ্যাপ আপডেট করতে হবে।’
 
পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘মানিলন্ডারিং কিংবা সাইবার সিকিউরিটির ক্ষেত্রে বলি, মনিটরিং ম্যানেজমেন্ট ট্যুলসের কথা বলি, সবাই যারা অফার করছে তারা এআই এর কথা বলছে।’

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ওসমান এরশাদ ফয়েজ বলেন, ‘আমাদের দেশে মোটা দাগে হিউম্যান সিকিউরিটি কম, সাইবার সিকিউরিটি তো অনেক দূরের কথা। তো রিয়েলিটি আমাদের নিতে হবে এবং রেগুলেটরদের সঙ্গে আমাদের কাজ করতে হবে।’

কেকে/ এমএস
আরও সংবাদ   বিষয়:  এআই   ঝুঁকি   অপ্রস্তুত   ব্যাংক  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

রাসমেলা উপলক্ষে সুন্দরবনে জেলে ও বাওয়ালিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ
ব্যানার টানানো নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদলকর্মী নিহত
যেখানে উন্নয়নের গল্পে ঝরে পড়ে মানুষের জীবন
ফরিদপুরে শ্রীশ্রী কাত্যায়নী পূজা শুরু
প্রার্থী বাছাইয়ে কৌশলী বিএনপি

সর্বাধিক পঠিত

বাঞ্ছারামপুরে স্কুল কমিটির নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ, বিতর্কে প্রধান শিক্ষক ছিদ্দিকুর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনের দাবিতে লোহাগাড়ায় গণসংযোগ
বাঘায় চর দখলকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, প্রাণ গেল ‍দুইজনের
গৌরনদীতে ডেঙ্গুতে গৃহবধূর মৃত্যু, নার্সদের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও সুপ্রিম সিড কোম্পানির চুক্তি
সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close