/* General selectability */
*, *::before, *::after {
user-select: text !important;
-webkit-user-select: text !important;
}
/* Selection styles override */
::selection { background-color: #3297fd !important; color: #ffffff !important; }
::-moz-selection { background-color: #3297fd !important; color: #ffffff !important; }
/* Refined Pointer Events (Standard Mode) - Exclude interactive elements */
body *:not(button):not(a):not(input):not(select):not(textarea):not(label):not(svg):not(svg *):not(canvas):not(video):not(audio):not([role="button"]):not([role="link"]):not([role="checkbox"]):not([role="radio"]):not([role="tab"]):not([role="menuitem"]):not([role="slider"]):not([role="spinbutton"]):not([role="textbox"]):not([contenteditable="true"]) {
pointer-events: auto !important;
}
/* Ensure body itself is targetable */
body { pointer-events: auto !important; }
/* --- Specific Site Fixes --- */
/* Add site-specific rules here if needed */
ফোনে স্যার না বলে ভাই সম্মোধন করায় ক্ষেপে গেলেন গাইবান্ধা সদরের সহকারী কমিশনার ভূমি (এসিল্যান্ড) মো. জাহাঙ্গীর আলম বাবু। এ সময় এসিল্যান্ডকে ভাই বলার কোন বিধান নেই বলেও সাফ জানিয়ে দিয়ে ফোন কেটে দেন তিনি।
সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুর ২টা ২৪ মিনিটে নিজের একটি জমির খারিজ সংশোধন সংক্রান্ত তথ্যর খোজ নিতে সময় টেলিভিশনের গাইবান্ধার রিপোর্টার বিপ্লব ইসলাম এসিল্যান্ডের সরকারি মোবাইল ফোনে তথ্য নিতে ফোন দিলে তিনি এসব কথা বলে ফোন কেটে দেন। এরপর একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি আর ফোন ধরেননি।
বিপ্লব ইসলাম পরবর্তিতে ফোন দিলে এসিল্যান্ডকে কি বলে সম্মোধন করতে হবে তা জেনে ফোন দেয়ার কথা বলেন।
এসিল্যান্ডের এমন আচরনে ক্ষুদ্ধ স্থানীয়রা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার এমন বক্তব্যকে ঘিড়ে চলছে সমালোচনার ঝড়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে লিখেন তার যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন কাজে গিয়ে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিজ্ঞতার কথা।
এসিল্যান্ড অফিসে কাজে আসা বাদশা মিয়া জানান, প্রথম দিন খারিজের শুনানিতে স্যার না বলায় আমাকে এসিল্যান্ড রুম থেকে বের করে দেয়। পরে ভুল হয়েছে বললে কয়েক দিন পর আবার নতুন ডেট দিয়ে কাজ করে দেয়।
খোলাহাটি ইউনিয়নের রথের বাজার থেকে আসা আলমউদ্দিন প্রধান জানান, অনুমতি ছাড়া এসিল্যান্ডের রুমে ঢোকা যায় না। বিভিন্ন কাজে আসা মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন তিনি। এমন বদমেজাজি এসিল্যান্ড এর আগে কখনো দেখিনি। তার মন মতো না হলে দিনের পর দিন কাজের জন্য ঘুরিয়ে হয়রানি করেন।
গাইবান্ধা জেলা বারের সাবেক সাধারন সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম বাবু জানান, এমন আচরন একজন রাষ্টের কর্মচারী হয়ে জনগণের সাথে অপ্রত্যাশিত ও চাকুরি শৃঙ্খলা বিধির লঙ্ঘন। আইনে কোথাও স্যার বলার বিধান নেই।
এসিল্যান্ডের এমন আচরনের বিষয়ে জানতে চাইলে খোজ নিয়ে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ।
কেকে/এজে