শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ছবি : সংগৃহীত
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর ঢাকা। যার প্রাথমিক নাম ছিল ‘মিরপুর স্টেডিয়াম। এটিতে প্রথমদিকে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতো। ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় ক্রিকেট লিগের ম্যাচ দিয়ে এই মাঠে ক্রিকেটের যাত্রা শুরু হয়। একই বছর বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের মধ্যকার ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে এখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যাত্রা শুরু হয়। স্টেডিয়ামটি মিরপুরের ৬নং সেক্টরে অবস্থিত। বর্তমানে স্টেডিয়ামটি ক্রিকেট মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। স্টেডিয়ামের কিছু তথ্য পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো—
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ছবি : সংগৃহীত
১. ২০০৬ সালে স্টেডিয়ামটি ক্রিকেটের ‘হোম গ্রাউন্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ২. ২৬,০০০ দর্শক ধারণক্ষমতা। ৩. এটি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট, টেস্ট, এক দিনের আন্তর্জাতিক, টুয়েন্টি-২০ আন্তর্জাতিক এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের নিজস্ব মাঠ। ৪. ২০১১ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের অন্যতম ভেন্যু হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়। ৫. ২০০৯ সালে ফ্লাডলাইট লাগানোর পর থেকে শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিবা-রাত্রি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করা সম্ভব হয়। ৬. ২৫ মে ২০০৭, এই মাঠে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়। যা ছিল বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সঙ্গে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের। ৭. এই মাঠে প্রথম এক দিনের ম্যাচ খেলা হয় ১৮ ডিসেম্বর ২০০৫ বাংলাদেশ বনাম স্কটল্যান্ডের ম্যাচ দিয়ে।
৮. স্টেডিয়ামের টিকিট অনলাইনে কেনা যায়, যেমন : shohoz.com, এবং কিছু টিকিট স্টেডিয়ামের বুথ থেকেও সংগ্রহ করা যেতে পারে।
৯. মিরপুর স্টেডিয়ামের কাছেই মেট্রোরেল স্টেশন থেকে স্টেডিয়ামে যাওয়া যায়।
১০. মাঠের আকার সাধারণত ১৩৭ থেকে ১৫০ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।