শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫,
৭ ভাদ্র ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
শিরোনাম: শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলেই আইনি ব্যবস্থা      কুমিল্লায় লরির নিচে চাপা পড়ে একই পরিবারের ৪ জন নিহত      ড. ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের সাক্ষাৎ      ইসরাইলি হামলায় গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরো ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত      ফের পিএস বিতর্কে আসিফ      ভাগ পেতেন ডিসি-এসপিরাও      রাজস্ব খাতের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞরাই      
জাতীয়
জানুয়ারিতেই চালু হচ্ছে যমুনা রেলসেতু
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০:০৯ এএম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

যমুনা নদীর ওপর প্রথম ডাবল লাইন ডুয়েল গেজ রেলওয়ে সেতুটি ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে চালু হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে।

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর প্রকল্প’ পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, আমরা মূল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করেছি এবং কাজের সার্বিক অগ্রগতি ৯৮ শতাংশের বেশি।

তিনি বলেন, সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার, পূর্ব রেলস্টেশন থেকে পশ্চিম রেলস্টেশনের দূরত্ব ১৩ কিলোমিটার।

প্রকল্প পরিচালক বলেন, আমরা ডাবল লাইন ডুয়েল গেজ রেলওয়ে সেতুতে পরীক্ষামূলক চালানো শেষ করেছি এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করার প্রস্তুতি নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, সেতুর প্যারামিটার পরিমাপ এবং স্ট্যাটিক লোড পরিমাপসহ সব ধরনের পরীক্ষা সফলভাবে শেষ হয়েছে।

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, ১৬ হাজার ৭৮০ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ দেশের বৃহত্তম ডেডিকেটেড ডাবল লাইন ডুয়েল গেজ সেতটিু নির্মাণ করা হয়েছে। প্রাক্কলিত ব্যয়ের মধ্যে মূল সেতু নির্মাণসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজে ১৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) দিয়েছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা, বাকি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।

২০১৬ সালে গৃহীত প্রকল্পের মূল কাজ করছে দুটি জাপানি যৌথ-উদ্যোগ সংস্থা। বঙ্গবন্ধু সেতুর প্রায় ৩০০ মিটার উজানে গ্যাস পাইপলাইন সুবিধা সম্বলিত ডুয়েল গেজ ডাবল ট্র্যাক সেতুটি নির্মিত হচ্ছে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু প্রকল্পটি পাস করে এবং প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রকল্পের ভৌত কাজ শুরু হয় ২০২০ সালের আগস্টে এবং সেতুর ভিত্তি স্থাপনের কাজ শুরু হয় ২০২১ সালের মার্চ মাসে।

এই রেল সেতুটি দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বাড়াতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। রাজধানী এবং দেশের পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে ট্রেন পরিচালনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের সক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করবে। এটি ট্রেনের সময়সূচিতে বিলম্ব কমাতেও সাহায্য করবে। নতুন এই রেল সেতুতে দৈনিক ৮৮টি ট্রেন চলাচলের সক্ষমতা থাকবে, যেখানে যমুনা সেতুতে দিনে সর্বোচ্চ ২২টি ট্রেন নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে।

কেকে/এআর
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনকে ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছেই: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
মাদকাসক্ত ছেলেকে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন বাবা
অ্যাডভেঞ্চার ও প্রকৃতিপ্রেমীদের হাতছানি দিচ্ছে লাসুবন গিরিখাত
তিন চমকে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
মোহাম্মদপুরে আলোচিত কিশোর গ্যাং নেতা কালাচান গ্রেফতার

সর্বাধিক পঠিত

কুমিল্লায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
ভাগ পেতেন ডিসি-এসপিরাও
মেঘনা নদী থেকে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের লাশ উদ্ধার
ফের পিএস বিতর্কে আসিফ
নালিতাবাড়ীতে ভারতীয় মদসহ গ্রেফতার ২

জাতীয়- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close