কারাগারে একটা কারেকশন সেন্টার হবে। তারা এখানে কাজ করতে পারবে। কাজ করে তারা একটা উপার্জন করতে পারবে। এ উপার্জন পরিবারকে দিতে পারবে। এ লাইনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (১০ জুন) দুপুর ১টায় কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এ কথা বলেন।
কারাগারে বিভিন্ন বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের বোর্ড কাজ করছে। রিটায়ারমেন্টের পরে চারজন রেশন পাবে। বাইরে থেকে পরিবার টাকা পাঠায়, ওই টাকা দিয়ে যদি স্পেশাল কিছু খেতে চায় তাহলে তারা যেন কিনে খেতে পারে। ধরেন, যারা ভিআইপি তারা এটা ওটা খেতে চায়। যার পয়সা আছে তারা ভালো খেতেই পারে। তাছাড়া টুথ ব্রাশসহ প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে পারে।
তিনি বলেন, আমি নিজে খাবার চেক করে আসছি। কারাগারে দুই ধরনের খাবার রয়েছে। একটা হলো যারা বিচারাধীন, আরেকটা হলো যাদের বিচার হয়ে গেছে। যারা বিচারাধীন তাদের এক ধরনের রেশন, যাদের বিচার হয়ে গেছে তাদের আরেক ধরনের রেশন। রেশন অনুযায়ী খাবার পাবে। আজকে আমার কাছে খাবার নিয়ে কেও কোনো অভিযোগ করেনি।
তিনি বলেন, আটক মেয়েরা বেশির ভাগ মাদকের সঙ্গে জড়িত। সুন্দর ড্রেস পরা বেশিরভাগ মেয়েরা মাদকের সঙ্গে জড়িত। এ মাদক নিয়ে একটা আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। লোকজনকে সচেতন করতে হবে। মাদকের বিরুদ্ধে লিখতে হবে।
তিনি বলেন, সমাজে দুইটা জিনিস মাদক ও চুরি কমাতে হবে। আর একটা বিষয়, কারারক্ষীদের পানিসমেন্ট আছে। বরং ডাবল পানিসমেন্ট। তিনি আরো বলেন, কারাগার থেকে যারা পালিয়ে গেছে, মেক্সিমাম ধরা হয়েছে, ধরার চেষ্টা করা
হচ্ছে।
কেকে/এএস