স্মার্টফোনে সব ধরনের ডেটা এনক্রিপ্ট করার সুবিধা পাওয়া যায়। স্মার্টফোনের সিকিউরিটি সেটিংস থেকে ডেটা এনক্রিপ্ট করে নেওয়া যায়। ফলে মোবাইল বা ট্যাব বারবার চালু করার সময় ডেটা বা তথ্যে প্রবেশে আলাদা করে পাসওয়ার্ড ও পিন দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
কেননা এনক্রিপশন করা থাকলে ফোন যদি দুর্বৃত্তের হাতে পড়ে ও একবার বন্ধ করে তা আবার চালু করে, তখন পিন বা পাসওয়ার্ড ছাড়া তথ্য চুরি করতে পারবে না। কিন্তু ডেটা এনক্রিপশন করলে ডিভাইসের গতি অনেকাংশে কমে যেতে পারে।
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার
ডিভাইস যদি বেহাত হয়ে যায়, তখন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ফিচার হারিয়ে যাওয়া ডিভাইসকে গুগল ম্যাপে সহজে ট্র্যাক করার সুবিধা পাওয়া যাবে। ডিভাইসটি সক্রিয় থাকলে পূর্ণ ভলিউমে টানা পাঁচ মিনিট কল দিতে পারবেন। এমনকি দূর থেকেই ডিভাইসের সব তথ্য মুছে ফেলতে পারবেন। ডিভাইস ম্যানেজার সচল রয়েছে কিনা, তা যাচাই করতে সেটিংস থেকে সিকিউরিটি অপশনে যেতে হবে। সিকিউরিটি সেটিংসের ডিভাইস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর থেকে ডিভাইস ম্যানেজার সক্রিয় করে নেওয়া যাবে।
অ্যাপস লক
স্মার্টফোন বা ট্যাবে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে অ্যাপস লক সক্রিয় করা প্রয়োজন। গ্যালারি বা মেসেজিংয়ের সুরক্ষা হিসেবে গুগল প্লে থেকে অ্যাপ লক ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে। এমন অ্যাপ ব্যবহার করলে আলাদা করে পাসওয়ার্ড বা পিন কোড সেট করে দিতে হবে। তখন কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন সক্রিয় করতে গেলে আগে পাসওয়ার্ড দিয়ে তবেই প্রবেশ করা যাবে।
কেকে/এএম