সীতাকুণ্ডের ৬ হাজার ১৫ জন ভোক্তাকে এবার পুষ্টি চালের আওতাভুক্ত করা হয়েছে। হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীকে
সরকারের পক্ষ থেকে এ পুষ্টি চাল দেওয়া হবে।
খাদ্যবান্ধব এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সীতাকুণ্ড খাদ্য নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা সামছুন্নাহার স্বর্ণা।
সীতাকুণ্ড খাদ্য নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা সামছুন্নাহার স্বর্ণা বলেন, ‘আমরা যারা গরিব। তাদের মাছ মাংস, শাক সবজি কিনে খাওয়ার ক্ষমতা থাকে না। ঐ মানুষগুলো যাতে চালের মাধ্যমে এই পুষ্টি পেয়ে থাকেন তার জন্য সরকার স্বপ্লমূল্যে এ চাল দিবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই চাল কোষের ক্ষয়ক্ষতি প্রতিরোধ করে এবং হৃদরোগ, ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং জিঙ্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান বেশি থাকে। এসব পুষ্টির অভাবে অনেকে বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে পারছেন না। এই চালের ভাতে রোগ নিরাময়ও হতে পারে।’
কেকে/বি