সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫,
২৮ আশ্বিন ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম: ১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার      জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ      রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা      ২০০ তালেবান সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের      বাতিল হওয়ার শঙ্কায় বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনার ভারত সফর      বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে দেশে স্বৈরশাসন পাকাপোক্ত হয়েছিল      প্রেসক্লাবে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ      
জাতীয়
আঁচল ফাউন্ডেশনের জরিপ
বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যের শিকার ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
প্রকাশ: শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫, ৯:৫৮ পিএম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

# পরীক্ষা, লিঙ্গ, ধর্ম ও অর্থনৈতিক কারণে বৈষম্যের শিকার
# বৈষম্যের কারণে শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ বাড়ছে 
# ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী মানসিক প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন, অধিকাংশই পাচ্ছেন না সঠিক সেবা


দেশের বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের ৪১.৯ শতাংশই নানা বৈষম্যের শিকার হয়। এদের মধ্যে নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ শতাংশ এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৪৯ শতাংশ। তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার হন, যা প্রায় ৪০ শতাংশ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক হিসেবে বৈষম্যের শিকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৬ শতাংশ পড়াশোনা করছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১৯ শতাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ৫ শতাংশ মেডিকেল কলেজে। বৈষম্যের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীর অবস্থান প্রায় কাছাকাছি। 

শনিবার (৩০ আগস্ট) অনলাইনে আয়োজিত বৈষম্যের শিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। চলতি বছরের মার্চ থেকে মে, তিন মাসব্যাপী পরিচালিত ‘বৈষম্যের শিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য’ শীর্ষক জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য জানিয়েছে বেসরকারি সংস্থা আঁচল ফাউন্ডেশন। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এই শিক্ষার্থীরা নানা রকম মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। নেই কার্যকার কোনো ব্যবস্থা। তবে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ও ক্যাম্পাসে বৈষম্য প্রতিরোধে কয়েকটি সুপারিশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

আঁচল ফাউন্ডেশনের জরিপে ১১৭৩ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে নারী শিক্ষার্থী ছিলেন ৫৬.৬ শতাংশ, পুরুষ শিক্ষার্থী ৪৩.১ শতাংশ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ০.৩ শতাংশ। ৪৯.৩ শতাংশ ছিলেন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ১৯.৬ শতাংশ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ২২ শতাংশ, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ৩.৪ শতাংশ এবং পলিটেকনিকের  ১.৬ শতাংশ শিক্ষার্থী ছিলেন। জরিপের ফলাফলে দেখা যায়।

বৈষম্যের ধরন : শিক্ষার্থীরা জানান, তারা ক্যাম্পাস জীবনে বিভিন্ন ধরনের বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী, জানান তারা পরীক্ষায় ফলাফলের ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। অর্থাৎ, পরীক্ষায় যে ফলাফল পাওয়ার প্রত্যাশা ছিলো আশানুরূপ ফলাফল তারা পাননি এবং এক্ষেত্রে শিক্ষকের ব্যক্তিগত আবেগ, রাগ, অনুরাগ ভূমিকা রেখেছে। প্রায় ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তারা লিঙ্গভিত্তিক বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া, ধর্মীয় বৈষম্যের শিকার হয়েছেন ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। অর্থাৎ ধর্মীয় কারণে তার সাথে অন্যায্য আচরণ করা হয়েছে। শারীরিক অক্ষমতার জন্য বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে প্রায় ৭ শতাংশ শিক্ষার্থীর। 

জাতিগত পার্থক্যের কারণে বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছেন ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভিন্ন জাতির হওয়ায় অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে। অর্থনৈতিক কারণে প্রায় ২৩ শতাংশ, শারীরিক অবয়বের কারণে ২৯ শতাংশ এবং রাজনৈতিক মত পার্থক্যের কারণে ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থীর বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

যে মাধ্যমে বৈষম্যের শিকার : শিক্ষার্থীরা জানান, সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে যা মোট হিসেবের ৬০ শতাংশ। ১৯ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের হল বা ডর্মিটরিতে এবং ৩৭ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইভেন্টে। ৩৮ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, বন্ধু বান্ধবদের আড্ডায় তাদের বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহনে বৈষম্যের শিকার হয়েছেন প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থীর। এর বাইরে লাইব্রেরি, ক্যাফে, পরীক্ষার হলেও বৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন শিক্ষার্থী। 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বৈষম্যের শিকার : সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হতে হয়েছে ৩১ শতাংশ শিক্ষার্থীকে। এর মধ্যে নারী শিক্ষার্থী ৪৮.০৫ শতাংশ এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৫০.৬৫ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন তাদের কাছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। 

যার মাধ্যমে বৈষম্যের শিকার : শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হয়েছেন সহপাঠিদের দ্বারা। যা প্রায় ৫৮ শতাংশ। শিক্ষক কর্তৃক এ ধরণের আচরণের শিকার হতে হয়েছে ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকে। ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী বৈষম্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে দায়ী করেছেন। প্রায় ১৫ শতাংশ শিক্ষার্থী দায়ী করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে। 

বৈষম্যের শিকার হওয়ার পর মানসিক প্রতিক্রিয়া : বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হওয়ার পরে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব পড়েছে। বৈষম্যের শিকার শিক্ষার্থীদের ৯০ শতাংশই মানসিক প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়েছেন। এদের মাঝে ৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী বলেছেন এ ধরণের আচরণের প্রভাব তাদের উপর গুরুতরভাবে পড়েছে, মোটামুটি প্রভাব পড়েছে বলে জানিয়েছেন ৫১ শতাংশ শিক্ষার্থী এবং ৬.৫ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন কোনো প্রভাব পড়েনি। 

যে ধরনের প্রভাব পড়েছে : শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন তাদের মাঝে মানসিক সমস্যার বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা গিয়েছে। ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী বিষণ্ণতার লক্ষণ অনুভব করছেন, উদ্বিগ্নতা অনুভব করেছেন ৪৯ শতাংশ, ঘুমের সমস্যা তৈরি হয়েছে ৩০ শতাংশের মাঝে। ২২ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন তাদের মাঝে প্যানিক অ্যাটাকের তীব্রতা বেড়েছে, স্ট্রেস বা চাপ অনুভব করছেন ৪৭ শতাংশ। ৪৩ শতাংশ একাকিত্ব অনুভব করেছেন এবং ৪১ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান তারা হীনমন্যতায় ভুগছেন।
  
মনোযোগ কমছে শ্রেণিকক্ষে : মানসিক সমস্যা তৈরি হওয়ার কারণে ক্লাস ও পড়াশুনার মনোযোগেও ব্যাঘাত ঘটছে শিক্ষার্থীদের মাঝে। ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান, তারা ঠিকমতো ক্লাসে যোগ দিতে ব্যর্থ হোন। ৫১ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন ক্লাসে অংশ নিতে পারলেও প্রায়ই পড়াশুনায় মনোযোগ থাকে না তাদের। 

প্রশাসনিক পদক্ষেপ অপ্রতুল : বৈষম্যের শিকার হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে ৭৫ শতাংশই জানান যে, তারা কোনো ধরনের অভিযোগ দেন নি। অভিযোগ দেওয়ার পর প্রশাসন সঠিকভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন ১১ শতাংশ শিক্ষার্থী। ৪৪ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় সহায়তা করলেও তাদের পদক্ষেপ ছিলো অকার্যকর। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সহায়ক ছিল না বলে জানিয়েছেন ১৭ শতাংশ শিক্ষার্থী। 

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ : মানসিক সমস্যা তৈরি হলেও মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের প্রতি শিক্ষার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উদাসীন থাকেন। বৈষম্যের শিকার হওয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে ২২ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তারা মানসিক স্বাস্থ্য সেবা, যেমন- কাউন্সেলিং, থেরাপি ইত্যাদির শরণাপন্ন হয়েছেন। অবশিষ্ট ৭৮ শতাংশ শিক্ষার্থীই জানিয়েছেন তারা কোনো ধরনের সেবা গ্রহণ করেন নি। মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের পর তাদের সমস্যা প্রশমিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ৭৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। 

মানসিক স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ না করার কারণ : মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ না করার পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ তুলে ধরেছেন শিক্ষার্থীরা। ২৪ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তারা মানসিক সেবা সম্পর্কে ঠিকমতো ধারণা রাখেন না। সামাজিক ট্যাবু বা লজ্জার কারণ ভেবে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করেননি বলে জানিয়েছেন ২৭ শতাংশ শিক্ষার্থী। সেবা কোথা থেকে নিতে পারবে সে বিষয়ে জানেন না বলে জানিয়েছেন ৩৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে সেবা গ্রহণ করেননি ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী।

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পর্যাপ্ত কী না : বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই মানসিক স্বাস্থ্যসেবার পর্যাপ্ততা নেই। মাত্র ১৫ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত মানসিক স্বাস্থ্যসেবা রয়েছে। ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন তাদের শিক্ষ প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত সেবা নেই। 

আঁচল ফাউন্ডেশন শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ও ক্যাম্পাসে বৈষম্য প্রতিরোধে কয়েকটি সুপারিশ করেছে। সংগঠনটির প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত মেন্টরিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি প্রতি ছয় মাস অন্তর শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং করার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। বৈষম্য ও হয়রানি প্রতিরোধে একটি কার্যকর মনিটরিং টিম গঠন এবং কঠোর আইন প্রয়োগের ওপরও গুরুত্ব দিয়েছে ফাউন্ডেশন।

এ ছাড়া প্রতিটি বিভাগে অভিযোগ বক্স স্থাপন এবং নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা কমপ্লেইন সেল গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ এসেছে প্রতিবেদনে। একইসঙ্গে উচ্চশিক্ষা ও কর্মসংস্থান বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে। দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করার তাগিদ দিয়েছে আঁচল ফাউন্ডেশন।

কেকে/এজে
আরও সংবাদ   বিষয়:  বিশ্ববিদ্যালয়   বৈষম্যের শিকার   শিক্ষার্থী  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রাক ভাড়া করে ঘুরে ঘুরে ডাকাতি করত তারা
শিশু বলাৎকার ও হত্যার অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
মুরাদনগরের ওসি জাহিদুরের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বসহ নানা অভিযোগ, অপসারণ দাবি
জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ

সর্বাধিক পঠিত

আসছে নাটক ‘অপ্রকাশিত ভালোবাসা’
চিকিৎসক ও জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা
রাজশাহীতে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত
পাল্লা বাজারে রক্তলাল শাপলার মনভোলানো সমাহার
নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে : তানভীর হুদা

জাতীয়- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close