বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫,
১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
শিরোনাম: ধর্মের অপব্যাখ্যা করে বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ দেয়া হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা      ডেঙ্গুতে মৃত্যু আরও সাত, হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৭      ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প      দুদকের সব কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দিতে হবে      প্রাথমিক শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি      নির্বাচনী জোটের আলোচনা প্রাথমিক পর্যায়ে : রাশেদ খান      গণতন্ত্র ফেরাতে নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমান      
খোলা মত ও সম্পাদকীয়
বিএনপির ৩১ দফা : দেশের সার্বজনীন সংস্কারের রূপরেখা
ড. শাহ জে মিয়া
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫, ৯:৫৯ পিএম
ছবি : খোলা কাগজ

ছবি : খোলা কাগজ

বর্তমান বাংলাদেশে বহুল ব্যবহৃত এবং সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি রাজনৈতিক শব্দ হলো ‘সংস্কার’। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ কোন পথে পরিচালিত হবে? কোন ধরনের উন্নয়ন আমাদের সামনে স্বপ্নায়িত হবে? দেশের গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার কোন মানদণ্ডে পরিচালিত হবে? এবং সর্বোপরি গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা ও ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অধিকার সমুন্নত রাখা এবং যুগোপযোগী সেবাসমূহ নিশ্চিত হবে? এ প্রশ্নগুলো কি এই মুহূর্তে আমাদের জাতির জন্য গুরুত্ব বহন করে না? আসুন আজকের আলোচনা শুরু করা যাক এই বিষয়গুলো নিয়ে। 

গত ৮ মাসে বাংলাদেশে সংস্কার নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক কথা হয়েছে, যেগুলো পত্রপত্রিকা, সামাজিক যোগাযোগ, এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে ইতোমধ্যেই সম্প্রচারিত। সংস্কার করতে হলে আমাদের আগে বুঝতে হবে এ সংস্কার ব্যাপারটি কি। ক্যামব্রিজ ডিকশনারির সংজ্ঞা অনুযায়ী, সংস্কার হলো কোনো কিছুর উন্নতির কাজ, যেমন একজন ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর বা সমাজের আচার-আচরণ বা সিস্টেমের কাঠামোর উন্নতি সাধন। এ উন্নতি সাধন হতে হবে জনকল্যাণের সমস্ত দরকারি এজেন্ডাগুলোকে সামনে রেখে। যা হোক, সংস্কার বোঝার সঙ্গে সঙ্গে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে সংস্কারগুলো নিয়ে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছে, তাদের যৌক্তিকতা কতখানি এবং বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি এই সংস্কার নিয়ে কীভাবে এবং কতদিন ধরে কাজ করে চলছে, আসুন এই বিষয়টি আগে খোলাসা করি। আমার আজকের এই আলোচনায় বিশেষ করে ৩১ দফার যে বিভিন্ন দিকগুলোকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে বাংলাদেশের সার্বজনীন সংস্কার ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা যায়, এটাই হবে লেখার কেন্দ্রবিন্দু।

আমরা সবাই কমবেশি জানি যে, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা হিসেবে বিএনপির প্রস্তাবিত ৩১ দফা বেগম খালেদা জিয়ার ‘ভিশন ২০৩০’-এর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। ৩১ দফা মূলত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রস্তাবিত ১৯ দফার একটি আধুনিক রূপরেখা। এ প্রস্তাবিত ৩১ দফা শুধু যে বিএনপির নিজস্ব প্রস্তাবনা, তা কিন্তু নয়। প্রথমে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি একটি খসড়া রূপরেখা তৈরি করে, যা চূড়ান্ত করার পূর্বে সকল সমমনা এবং বিভিন্ন মতাদর্শের রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে পর্যালোচনার বিশাল একটি পর্ব শেষ হয়েছে। পরের ধাপে শুরু হয়েছিল গণমানুষের কাছে এই ৩১ দফাকে উপস্থাপন এবং তাদের পরামর্শ গ্রহণের পর্ব। তৃতীয় বা চতুর্থ পর্বে এসে বিএনপি ৩১ দফাকে জাতির সামনে একটি রোডম্যাপ হিসেবে আনয়ন করেছে। সর্বোপরি বিএনপি একটি দীর্ঘমেয়াদি রোডম্যাপ হিসেবে দেশের উন্নয়ন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশের মানুষের আসল এবং যুগোপযোগী স্বায়ত্তশাসনের ধারণা এবং ব্যবস্থাপনার এজেন্ডাগুলোকে গণমানুষের সামনে নিয়ে এসেছে। গণমানুষের জন্য যা কল্যাণকর হয় এবং বাস্তবায়নযোগ্য, সেই সমস্ত কিছুকে সমন্বিত করার মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি একটি কাঠামোতে সাজানোই হচ্ছে চূড়ান্ত ৩১টি রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা। 

তাই আমি মনে করি, বিএনপির ৩১ দফা দেশের একটি সার্বিক উন্নয়ন বা সামাজিক মূল্যবোধ পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার অন্যতম অবকাঠামো ছাড়া অন্য কিছুই হতে পারে না। অনেকেই বলতে পারেন এখানে বিস্তারিত ব্যাখ্যার বা বিস্তৃতির অভাবের কথা। কিন্তু আমি বলব আপনার কনটেক্সটে সংশ্লিষ্ট দফাটির বিস্তারিত ব্যাখ্যা তৈরি করার ক্ষমতা আপনার নিজের কারণ আপনি জানেন আপনার এলাকার সমস্যা কোনটি সবার আগে সমাধান করা দরকার। যাই হোক, ৩১ দফার প্রতিটি দফাতেই এক থেকে অসংখ্য বিষয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা কিনা বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা সময় সাপেক্ষ হলেও দেশে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে আসতে বাধ্য।

আমি ৩১ দফাকে ৫টি ভাগে ভাগ করেছি। এই ৩১ দফার প্রত্যেক অংশগুলোকে একটি কৌশলগত পর্যায়ে এনে, এগুলোকে কীভাবে কার্যকরী করা যায়, এটাই ছিল আমার উদ্দেশ্য। পাঁচটা ভাগে ভাগ করা সমস্ত দফাগুলোকে নিম্নলিখিত ভাবে নামকরণ করা যেতে পারে। ১. রাষ্ট্রীয় আইন এবং সংবিধান সংস্কার (দফা ১, ২, ৩, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ এবং ১০); ২. দেশের প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা (দফা ৪, ১১, ১৩, ১৪, ১৫, ১৭, ১৮, ১৯ এবং ২১); ৩. দেশের মানুষের মর্যাদা এবং মানবাধিকার রক্ষা (দফা ১২, ১৬, ২২, ১৪, এবং ২৪); ৪. আধুনিক দেশ গঠনের লক্ষ্যে প্রাতিষ্ঠানিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন (দফা ২০, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, এবং ৩১); এবং ৫. জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনশক্তির আধুনিকায়ন (দফা ২৩, ২৫, এবং ৩০)।

এই পাঁচটির মধ্যে  প্রথম দুটো ভাগে মূলত রাষ্ট্র পরিচালনা এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্পর্কিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেগুলো সদ্য মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ফ্যাসিস্ট সরকার গত ১৭ বছরে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। যার ফলে জাতি হিসেবে আমাদের মূল্যবোধ এবং সমাজে একে অপরের সঙ্গে ভ্রাতৃত্ববোধ, সম্মান এবং অংশগ্রহণের জায়গাটা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। যেই অবস্থাটা ছিল, শুধু এক ব্যক্তির ইচ্ছা, অনিচ্ছা বা তার দুঃখ, কষ্ট এবং তার নিজের পরিবারের প্রয়োজন মেটানোই ছিল দেশের এবং রাষ্ট্রপরিচালনার একমাত্র অসৎ উদ্দেশ্য। ব্যক্তির চাওয়া এবং ধ্যান-ধারণা প্রশংসিত ছিল সর্বক্ষেত্রেই। জনমানুষের সার্বজনীন আকাক্সক্ষা ছিল পদদলিত।  যার ফলে দেশের প্রতিটি স্তরে বিগত ফ্যাসিস্টের বিভিন্ন ধরনের আচার-আচরণ এর ছায়া এবং প্রভাব বিস্তার করেছিল। এখন সময় এসেছে পরিবর্তনের। 

৩১ দফা আমাদেরকে এই পরিবর্তনের দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম। আমরা তুলে ধরব মানুষের ভেতরের মূল্যবোধ, মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতা, মানুষের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাবোধ, মানুষকে সম্মান দেওয়া, মানুষের যে সৌজন্যতা বা মানুষের যে ভ্রাতৃত্বতা, আর এই ভ্রাতৃত্ববোধকে আবার জাগিয়ে তুলতে হলে তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে সর্বক্ষেত্রেই। ৩১ দফা   মানুষকে এই পরিবর্তনের মধ্যদিয়ে নিয়ে যেয়ে, একটা ভালো সহনীয় এবং সার্বজনীন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আনয়ন করবে। যেখানে মারামারি, হানাহানি বা দলাদলির মতপার্থককের জায়গা থাকবে না, গঠনমূলক জায়গা থাকবে কিন্তু লড়াই মারামারি কোনো জায়গা থাকবে না, মানুষের কল্যাণ এবং উন্নতি সাধনই হবে সবার লক্ষ্য। যেই রাজনৈতিক দলটি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে  বা যে দলটি মেজরিটি হবে, তা হবে মানুষের সমর্থনে, যেই সমর্থনকে কাজে লাগিয়ে তারা মানুষের সেবা করার জন্য এগিয়ে যাবে। ৩১ দফার মূল মন্ত্রই হচ্ছে, সকল উন্নয়নমূলক কাজে নির্বাচিত রাজনৈতিক দল, মানুষকে এবং বাকি রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে পরিচালনা করবে আগামীর বাংলাদেশ।

আমার পাঁচটি ভাগের মধ্যে তাই প্রথম দুটি ভাগ মূলত রাষ্ট্রীয় কাঠামো, এবং অবকাঠামো উন্নয়নের উপরে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে। যেমন এখানে পার্লামেন্ট কী রকম হবে, উচ্চ কক্ষ, নিম্ন কক্ষ কী রকম হবে, রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব কি হবে এগুলো নিয়ে। আমি আজকের এই আলোচনায় এই দুটো ভাগ বাদ দিয়ে পরবর্তী তিনটা ভাগ, যেগুলো কিনা মানুষের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় বিষয়ের সঙ্গে জড়িত, তা নিয়ে কথা বলব।

তৃতীয় ভাগের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দফাগুলোর নির্দেশিত ধারণাকে ব্যবহার করে আমরা ইলেকট্রনিক এবং সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য গণমাধ্যমের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করব। ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন সেক্টরের উন্নতি সাধনের জন্য টিম বিল্ডিং করবো। মিথ্যা এবং ভুয়া খবর বা ডিজিটাল কনটেন্ট শনাক্তকরণ এর জন্য কাজ করব। তারই সঙ্গে, সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রচারণা এবং  দল গঠন ও কাজ করব। 

চতুর্থ ভাগের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দফাগুলোর নির্দেশিত ধারণাকে ব্যবহার করে আমরা সবার জন্য স্বাস্থ এবং বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু বন্ধ করতে কাজ করব। নিরাপদ এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে, কৃষি, পশু, মৎস্য, পোল্ট্রি এবং খামারের উন্নয়ন এবং গবেষণামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব। যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে স্থায়ী সমাধান বাস্তবায়ন করব। সড়ক যোগাযোগের আধুনিক উন্নয়ন সাধন করব। খাল খনন, নদী ও জলাশয় দূষণ প্রতিরোধ এবং ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করব। এবং নগরায়ন এবং পরিবেশবান্ধব আবাসন সৃষ্টি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করব। 

পঞ্চম ভাগের মধ্যে সংশ্লিষ্ট দফাগুলোর নির্দেশিত ধারণাকে ব্যবহার করে আমরা দেশব্যাপী কারিগরি শিক্ষা, উচ্চতর শিক্ষা, শিল্প, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং উৎপাদন খাতে গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D) কাজে মনোনিবেশ করব। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজেদেরকে তুলে ধরতে ইংরেজি ভাষা, ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা উন্নয়ন করব। এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিখাতে পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে আধুনিকায়নের জন্য কাজ করব। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিএনপির এলাকাভিত্তিক এজেন্ডা, এলাকাভিত্তিক যে উন্নয়নের প্রকল্প, বা মানুষের সমাজের জন্য গঠনমূলক বা শিক্ষামূলক উন্নয়ন কর্মপ্রণালির পরিকল্পনা, তা সুন্দর এবং সঠিকভাবে মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। এই এজেন্ডাগুলোর মধ্যে থাকতে পারে শ্রম নীতি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ বা কর্মসংস্থানমূলক পরিকল্পনা, বা হতে পারে মাদক বা সমাজের অন্যান্য সমস্যাগুলো দূর করার সম্পর্কিত পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা। এগুলো হতে হবে ৩১ দফা বাস্তবায়নের  পরিমণ্ডলের মধ্যে। যেগুলো নিয়ে আমরা দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা এবং বাস্তবায়নের সঠিক উপায় মানুষের সামনে তুলে ধরব এবং সেই অনুযায়ী তাদের কাজের লক্ষ্য নির্ধারণ করব। তাহলে আমরা যথাযথ এবং সময়োপযোগী পরিকল্পনা ও প্ল্যানিংয়ের মাধ্যমে ছোট ছোট উন্নয়নের দিকে ধাবিত হব। যার একটি নির্দিষ্ট টার্গেট থাকবে এবং ধাপে ধাপে উন্নয়নগুলোকে পর্যবেক্ষণ করে, সঠিকভাবে এটাকে মূল্যায়নের জায়গায় এনে এবং মানদণ্ড (benchmark) নির্ধারণ করে, অবশেষে আমরা সাফল্যমণ্ডিত জাতি বা গোষ্ঠী হিসেবে আবির্ভূত হতে পারব।  

পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আজকের এই আলোচনায় আমি ৩১ দফাকে একটি পসিটিভ মেসেজ বা ইতিবাচক বার্তা হিসেবে সমাজের কাছে তথা সর্বস্তরের জনগণের কাছে তুলে ধরলাম। ৩১ দফার মাধ্যমে আপনি আপনার এলাকার, গ্রামের, ওয়ার্ডের, উপজেলার, জেলার এবং বিভাগের সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখুন। বিএনপির ৩১ দফা আপনাকে এবং আপনার চিন্তাকে মূল্যায়িত করতে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে সামনে এক ধাপ এগিয়ে নিতে বদ্ধ পরিকর। কারণ বিএনপি বাংলাদেশের আপামর জনগণের রাজনৈতিক দল।

লেখক : প্রফেসর অফ বিজনেস এনালিটিক্স এন্ড অ্যাপ্লায়েড এআই,
উপ-পরিচালক, সেন্টার ফর অ্যাপ্লাইড এন্ড রেস্পন্সিবল এআই,
নিউক্যাসল ইউনিভার্সিটি, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া।

কেকে/এজে
আরও সংবাদ   বিষয়:  বিএনপির ৩১ দফা   সার্বজনীন সংস্কার  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ধর্মের অপব্যাখ্যা করে বিশৃঙ্খলা তৈরির সুযোগ দেয়া হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
গাজীপুরে রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরেও অবকাঠামো সংকট, চরমে দুর্ভোগে বিয়ানীবাজারবাসী
আবুল সরকারকে মুক্তি দিলে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা মাদানীর

সর্বাধিক পঠিত

নাটোর-১ আসনে এবি পার্টির প্রার্থীর বিলবোর্ড ভাঙচুরের অভিযোগ
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প
পাটগ্রাম উপজেলায় সীমান্ত সুরক্ষা জোরদারে 'চতুরবাড়ী বিওপি'র যাত্রা
থাইল্যান্ডে যাচ্ছে তরুণ উদ্ভাবক দল সায়েন্স অ্যান্ড রোবটিকস ক্লাব
ইয়ুথ ফোরামের নবনির্বাচিত কমিটিকে ব্যারিস্টার খোকনের বরণ

খোলা মত ও সম্পাদকীয়- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close