বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য, সাবেক মন্ত্রী ও যশোর উন্নয়নের কারিগর মরহুম তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বেনাপোল পৌর বিএনপির উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেনাপোল পৌর বিএনপির সভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন এবং সঞ্চালনা করেন পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু তাহের ভারত।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সাংসদ ও বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মো. মফিকুল হাসান তৃপ্তি। বিশেষ অতিথি ছিলেন শার্শা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. খাইরুজ্জামান মধু, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোস্তফা কামাল মিন্টু।
উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মাসুদুর রহমান মিলন, সহ-সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন, আতিকুজ্জামান সনি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিম ও মেহেরুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ আক্তার।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইমদাদুল হক, বেনাপোল পৌর যুবদলের আহ্বায়ক মো. মফিজুর রহমান বাবু, সদস্য সচিব মো. রায়হানুজ্জামান দিপু, যুগ্ম আহ্বায়ক জনি হায়দার ও মো. আশরাফুজ্জামান মির্জা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. সহিদুল ইসলাম শহীদ, সদস্য সচিব মো. ওমর, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো. আরিফুর রহমান ও সদস্য সচিব ইসতিয়াক আহমেদ শাওন।
সভায় বক্তারা মরহুম তরিকুল ইসলামের রাজনৈতিক জীবন, অবদান ও সংগ্রামী ইতিহাস স্মরণ করেন।
মফিকুল হাসান তৃপ্তি বলেন, “তরিকুল ইসলাম ছিলেন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও গণতন্ত্রের সৈনিক। ইরশাদ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়- এমনকি নির্যাতনের ফলে তার ৩২টি দাঁত পর্যন্ত তুলে দেওয়া হয়েছিল। তবুও, তিনি গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম থেকে পিছু হটেননি।’
শেষে মরহুম তরিকুল ইসলামের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
কেকে/এমএ