সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫,
২৮ আশ্বিন ১৪৩২
বাংলা English
ই-পেপার

সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম: ১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার      জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ      রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা      ২০০ তালেবান সৈন্যকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের      বাতিল হওয়ার শঙ্কায় বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনার ভারত সফর      বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে দেশে স্বৈরশাসন পাকাপোক্ত হয়েছিল      প্রেসক্লাবে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ      
দেশজুড়ে
দুমকিতে যুবলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ
দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫, ৫:১৮ পিএম

পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের চরবয়রা হনুফা নুরআলী বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হাওলাদার ফিরোজ্জামানের বিরুদ্ধে। জীর্ণ-শীর্ণ অবকাঠামো থাকলেও নেই শিক্ষক শিক্ষার্থী। চলছেনা পাঠদান কার্যক্রম। এ ছাড়াও অভিযোগ রয়েছে অন্যের জমি দখলে নেয়ার জন্যই স্কুলের নাম ব্যবহার করা হয়েছে এবং শিক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্যদের নাম রাখা হয়েছে।
 
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সরেজমিনে বেলা ১১টায় দেখা যায়, ২০০৬ সালে উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চরবয়রা গ্রামে নিজ বাবা মায়ের (হনুফা নুরআলী) নামে একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করে উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হাওলাদার ফিরোজ্জামানের পরিবারের সদস্যরা। বিগত কয়েক বছর যাবৎ  বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রমের উল্লেখযোগ্য উন্নতি না থাকায় এবং শিক্ষক  শিক্ষার্থীর অভাবে প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায় বলে জানান স্থানীয়রা।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. লতিফ মৃধা এবং হারুন মৃধা বলেন, আনুমানিক ৫ বছর যাবৎ বিদ্যালয়টির পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। 

এ বিষয়ে অভিযোগকারী মৃত্যু সোবহান হাওলাদারের  ছেলে মুসা হাওলাদার বলেন, আমাদের জমি স্কুলের নামে জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে যুবলীগ সভাপতি হাওলাদার ফিরোজ উজ্জামানের পরিবার।

এ বিষয়ে যুবলীগ সভাপতি হাওলাদার ফিরোজ্জামানের ব্যক্তিগত মোবাইলে কল করলে বন্ধ পাওয়া গেছে। 

অভিযোগ অস্বীকার করে প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য মো. কামরুজ্জামান  বলেন, আমরা আমাদের ক্রয়কৃত জমিতে প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছি। অভিযোগকারীদের ভয়ভীতির কারণে বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম বর্তমানে বন্ধ আছে। 

এ বিষয়ে সাবেক ইউপি সদস্য ও এ জমি সংক্রান্ত বিরোধের মনোনীত সালিশ মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, এখানে ৩৩ শতাংশ জমির ২০ শতাংশ ক্রয়সূত্রে মালিক বিদ্যালয়ের জমিদাতা আবুল বাশার পাবেন এবং বাকি ১৩ শতাংশ সোবহান হাওলাদার গং পাবেন।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. বাকের আলী বাবুল বলেন, প্রায় এক বছর যাবৎ এখানে শিক্ষা কার্যক্রম চলে না। 

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুনীল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, এ বিষয়ে গত ২৯ জুন একটি অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

কেকে/এএম
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রাক ভাড়া করে ঘুরে ঘুরে ডাকাতি করত তারা
শিশু বলাৎকার ও হত্যার অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
১১ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় এক বিলিয়ন ডলার
মুরাদনগরের ওসি জাহিদুরের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বসহ নানা অভিযোগ, অপসারণ দাবি
জিয়া পরিবার জনগণের পরিবার : আমান উল্লাহ

সর্বাধিক পঠিত

আসছে নাটক ‘অপ্রকাশিত ভালোবাসা’
চিকিৎসক ও জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা
রাজশাহীতে বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত
পাল্লা বাজারে রক্তলাল শাপলার মনভোলানো সমাহার
কালাইয়ে বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ

দেশজুড়ে- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2025 Kholakagoj
🔝
close