নারায়ণগঞ্জের বন্দরে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে গুরুতর আহত আলমগীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে মারা গেছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকালে তিনি মারা যান। নিহত আলমগীর বন্দরের মৃত সোবাহানের ছেলে।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী জানান, নিহত আলমগীরের ছেলে মুন্নার সাথে স্বল্পেরচক এলাকার বাচ্চু মিয়ার ছেলে জুয়েলের মোটরসাইকেল নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সন্ধ্যায় স্থানীয়ভাবে একটি সালিশ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সালিশ চলাকালে আলমগীর ও জুয়েলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ক্ষুব্ধ জুয়েল হাতে থাকা হাতুড়ি দিয়ে আলমগীরের মাথায় সজোরে আঘাত করেন। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে আলমগীরের মৃত্যু হয়। সন্ধ্যায় নিহতের মরদেহ বন্দরে নিয়ে আসা হয় এবং দাফনকাজ সম্পন্ন করা হয়।
এ ঘটনায় বন্দর থানায় নিহতের পরিবার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কেকে/ আরআই