বিএনপির মনোনয়ন প্রার্থী, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ বলেছেন, “বিগত বছরগুলোতে মামলা, হামলা, হত্যা, গুম, সংসার ও ঘরছাড়া হয়ে নির্যাতন নিপীড়নের স্বীকার হলো বিএনপি আর নির্বাচনের সময় বাঞ্ছারামপুরে উড়ে এসে জুড়ে বসতে চায় মৌসুমি পাখি-সেটি হবে না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তের ওপর আমরা আস্থাশীল। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসন খালি রাখা হয়েছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যা বলবেন সেটিই হবে শেষ সিদ্ধান্ত।”
শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে মাওলাগঞ্জ বাজার মাঠে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জেলা বিএনপি ও বাঞ্ছারামপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সালে মুসার সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ আকাশ ও সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আবু কালাম মুন্নার সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সহআইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মহসিন, সদস্য গোলাম মোস্তফা, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সেলিম আক্তার, আবুল আইয়ুম, জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাইবুর হাসান মাসুম, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাইদুর রহমান, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি রফিকুল ইসলাম সেন্টু, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুস্তম আলী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের রুহুল আমিন সরকার রাজীব, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব ফয়সাল বিন ইউসুফ সামি, শ্রমিক নেতা সজিবুর রহমান সজীব, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুব হাসান, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি রুমা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক তানজিম সুলতানা, পৌর মহিলাদের সভাপতি বিউটি আক্তার, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব লিটন সরকার, আশিকুর রহমান অন্তু, মোহাম্মদ শাহাদাত, মোহাম্মদ ইমন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবোজ্জ্বল ও স্মরণীয় দিন। এই দিনটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে।
আলোচনা সভায় উপজেলা বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কেকে/ আরআই