বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫,
৩০ মাঘ ১৪৩১
বাংলা English

বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
শিরোনাম: জিম্মিদের না ছাড়লে গাজায় আবারো যুদ্ধের হুমকি নেতানিয়াহুর      রোগীর ‘গলা কেটে’ ডাক্তারের উপহার      পরিচয় লুকিয়ে আন্দোলন উসকাচ্ছে পতিত শক্তি      আজ থেকে শুরু বিএনপির দেশব্যাপী সমাবেশ      বাজছে নির্বাচনি দামামা      আকাশপথের ভাড়া নিয়ে বিমান মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র জারি      নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করছে সরকার: আসিফ মাহমুদ      
আইন-আদালত
অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:০১ এএম আপডেট: ১৫.০১.২০২৫ ১০:২৪ এএম  (ভিজিটর : ৯৭)
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ রায় দেন।

একইসঙ্গে বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করা হয়েছে। একই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অন্য আসামিরাও সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন।

সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন।

রায়ে আদালত বলেছেন, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এ মামলা করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার সম্মানহানি করা হয়েছে।

দাতব্য কাজের লক্ষ্যে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে যে দাতব্য সংস্থা চালু করা হয়; তার একটি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট। ১৯৯১ থেকে ৯৬ সালে সোনালী ব্যাংকের রমনা শাখায় ‘প্রধানমন্ত্রীর এতিম তহবিল’ নামে হিসাব চালু করা হয়। ১৯৯১ সালের ৯ জুন একাউন্টটিতে কুয়েত আমিরের পাঠানো বিদেশি অনুদান আসে। এই অনুদানের অর্থ পরবর্তী দুই বছরে কোনো এতিমখানায় দান করা হয়নি। দুই বছর পর, জিয়াউর রহমানের দুই ছেলে তারেক রহমান, আরাফাত রহমান এবং তাদের ফুপাতো ভাই মমিনুর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট গঠন করেন। ট্রাস্ট গঠনের পর অনুদানটি দুই ভাগ করে ট্রাস্টের বগুড়া এবং বাগেরহাট শাখার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়।

আলোচিত এক এগারো সরকারের সময় ট্রাস্ট্রের জন্য কুয়েত আমিরের পাঠানো সেই অর্থের প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয় জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে। দায়ের করা মামলা। যে মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হয় ২০০৯ সালে। সে বছর থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত থাকলেও পরবর্তিতে গতি পায় আবারও।

মামলাটির রায় হয় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। পুরান ঢাকার আলিয়া মাদরাসায় ৬৩২ পৃষ্ঠার রায়ে ঢাকার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আকতারুজ্জামান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন। পরবর্তীতে হাইকোর্টে এসে যে সাজা হয়ে যায় ১০ বছরের। এরপর এই জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় কারাগারে যেতে হয় বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে।

কেকে/এআর
আরও সংবাদ   বিষয়:  সাবেক প্রধানমন্ত্রী   বিএনপি চেয়ারপারসন   খালেদা জিয়া  
মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

জিম্মিদের না ছাড়লে গাজায় আবারো যুদ্ধের হুমকি নেতানিয়াহুর
কনটেন্ট ক্রিয়েটর কাফির বাড়িতে আগুন, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনের ডাক
রোগীর ‘গলা কেটে’ ডাক্তারের উপহার
পরিচয় লুকিয়ে আন্দোলন উসকাচ্ছে পতিত শক্তি
আজ থেকে শুরু বিএনপির দেশব্যাপী সমাবেশ

সর্বাধিক পঠিত

বাহুবলে ডেভিল হান্ট অভিযানে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বহিষ্কার হলেন অভিযুক্ত স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আবিদ হাসান জজ মিয়া
সুন্দরগঞ্জ হাসপাতালে দীর্ঘদিন পর চালু হলো আল্ট্রাসনোগ্রাম ও এক্স-রে সেবা
ডেভিল হান্ট অভিযানে সিরাজগঞ্জে গ্রেফতার ১০
ছুটি কাটিয়ে আর কর্মস্থলে ফিরেনি এডিসি আখতার

আইন-আদালত- এর আরো খবর

সম্পাদক ও প্রকাশক : আহসান হাবীব
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : বসতি হরাইজন, ১৭-বি, বাড়ি-২১ সড়ক-১৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩
ফোন : বার্তা-০২২২২২৭৬০৩৭, মফস্বল-০২২২২২৭৬০৩৬, বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন-০২২২২২৭৬০২৯, ০১৭৮৭৬৯৭৮২৩, ০১৮৫৩৩২৮৫১০ (বিকাশ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

© 2024 Kholakagoj
🔝