ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৫ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

মুজিব ছড়া

ইচ্ছেডানা ডেস্ক
🕐 ১২:৪০ অপরাহ্ণ, মার্চ ০৬, ২০২১

মুজিব ছড়া

মুজিব ছড়া
ইমরান পরশ

মুজিব বাড়ি যাই
‘আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা’
মুজিব বাড়ি যাই
টুঙ্গিপাড়া মুজিব বাড়ি
ভারি মজা পাই।

লাল-সবুজের জমিনটাতে
শেখ মুজিবের বাস
মুজিব মানে জাতির পিতা
বিশ্ব ইতিহাস।

স্বাধীনতার মহানায়ক
বিশ্বজয়ী বীর
মুজিব আমার জাতির পিতা
মুজিব বাঙালির।

মহান মুজিবর
টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম হলেও
সবখানে তার ঘর
বাংলাদেশের প্রতিকণায়
জনক মুজিবর।

লাল-সবুজ এই জমিনটাতে
কৃষক বধূর কল্পনাতে
বীর বাঙালির স্বপ্নজয়ী
মহান কারিগর।

লক্ষ কোটি স্বপ্নে বোনা
এই মাটি হয় খাঁটি সোনা
দুঃখ সুখে রয় জড়িয়ে
তাই তো পরস্পর।

 

কাউকে ঠুকি
সেলাম কী
ইমতিয়াজ সুলতান ইমরান

স্বাধীনতা কী দিয়েছে
কে করে এই উচ্চারণ?
সে কখনো দেশপ্রেমিক নয়
তার বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।

স্বাধীনতার লড়াই করে
মেনে নিতাম যদি হার
ভাবো দেখি আজ অবধি
থাকত হাতে গদি কার?

গদি যদি থাকত হাতে
পাকিস্তানি শাসকের
থাকতে হত গোলাম হয়ে
ওই হারামি নাশকের।

স্বাধীনতা না অর্জিলে
হওয়া যেত বাঙালি?
থেকে যেতাম সারাজীবন
পরাধীন আর কাঙালি।

বলতে পারো স্বাধীন হয়ে
স্বাধীন দেশে পেলাম কী?
তেমন কিছু না পেলেও
কাউকে ঠুকি সেলাম কী?

 

স্বাধীনতার কথা
সোমের কৌমুদী

মার্চ এলেই মনে পড়ে সাত তারিখের ভাষণ
সেই লোকটি প্রিয় সবার, বড্ড বেশি আপন।

মার্চ এলেই মনে পড়ে ভয়াল রাতের কথা
বুকের মাঝে ডুকরে ওঠে স্বজন হারার ব্যথা।

মার্চ এলেই মনে পড়ে প্রিয় স্বাধীনতার কথা
দেশ পেয়েছি তোমার তরে, তুমি জাতির পিতা।

ভুলবে তোমায় এই বাংলার যে নরাধম লোক
পশুর চেয়ে অধম সে তো, ধ্বংস তাহার হোক।

বঙ্গবন্ধু তোমার কাছে ঋণের নেই তো শেষ
তোমায় ভালোবেসে আজো সবুজে শ্যামল দেশ।

 

অঙ্গুলি উঁচিয়ে
উৎপলকান্তি বড়ুয়া

ভাষা গান সুরে কাছে আর দূরে
তুমি বলো নেই কীসে?
ফুল পাখি গাছ সব তুমি আজ
হয়ে আছ সবে মিশে।

তুমি তো সকাল দুপুর বিকেল সন্ধ্যা রাত্রি ভোর
মুজিবুর তুমি স্বাধীনতা নামের খুলেছ আলোর দোর।

মুজিবুর তুমি সাত মার্চের
রেসকোর্সের গর্জন,
দেশ মাটি মা’র জন্যেই হলো
বুকের কী টান অর্জন!

অঙ্গুলি উঁচিয়ে দিয়েছিলে তুমি মহামন্ত্র সে বাণী
রক্তের পথ পেরিয়ে পেয়েছি প্রিয় স্বাধীনতাখানি।

 

অমর ভাষণ
শিবুকান্তি দাশ

তেইশটা বছর পাকিস্তানের যাঁতাকলে পিষ্ট দেশ
উঠতে বসতে উস্টা লাথি বাঙালিদের জীবন শেষ
কেউ ছিল না রুখতে ওদের আঙ্গুল তোলেন শেখ মুজিব
রক্তলোলুপ আইযুব শাহীর লাল হয়ে যায় লম্বা জিব।
ছাত্র শিক্ষক নেতা সবাই একতার এক জোট বাঁধে
ভাষণ হবে ঢাকার বুকে কাস্তে কোদাল লাঙল কাঁধে
বাঁশের লাঠি সবার হাতে জুটল সবে রেসকোর্স মাঠে
সাতই মার্চ সকাল হতে অপেক্ষাতে প্রহর কাটে।
বীরের বেশে শেখ মুজিবুর এলেন তিনি দুপুর শেষে
দেয় হুঁশিয়ার আইয়ব খানকে জনতার সেই জোয়ারে ভেসে
এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম...
নতুন একটি দেশের নাম।

দিকে দিকে পড়ল সাড়া সাজছে সবাই মুক্তিসেনা
দীর্ঘ ন’মাস লড়াই করে মিটিয়ে দেয় লেনাদেনা
বঙ্গবন্ধুর আসন হলো ‘জাতির পিতা’ সোনার দেশে
লাল সবুজের পতাকাতে আজো তিনি আছেন মেশে।

 

জাতির মিতা জাতির পিতা
পৃথ্বীশ চক্রবর্ত্তী

জাতির তিনি মহান নেতা
বাঙালিদের পরম মিতা
শেখ মুজিব তাই জাতির পিতা।

জাতির কষ্টে পেতেন ব্যথা
হয়ে ওঠেন তিনি নেতা
একাত্তরের রণাঙ্গনে
পাক হায়েনার জ্বালান চিতা;
শেখ মুজিব তাই জাতির পিতা।

মুক্ত মনের স্বাধীনচেতা
মহান মুক্তিযুদ্ধে জিতা
শেখ মুজিব তাই জাতির পিতা।

যার কাছে নেই ধনী-নির্ধন
সুখী-দুখী, মেথর-ব্রাহ্মণ
ভাবেনও না মিঠা-তিতা;
শেখ মুজিব তাই জাতির পিতা।

মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান
সবাই সমান, নেই ব্যবধান
বেদ, বাইবেল, কোরান, গীতা;
শেখ মুজিব তাই জাতির পিতা।

 

বজ্রকণ্ঠের আহ্বান
শচীন্দ্র নাথ গাইন

শেখ মুজিবের সাত মার্চের
অবিনাশী ভাষণ,
অত্যাচারী ইয়াহিয়ার
দেয় কাঁপিয়ে আসন।

উদাত্ত তার অভয় বাণী
দেশের মানুষ জাগায়,
মুক্তি লাভের আশায় সবাই
সাহস নিয়ে আগায়।

জনজোয়ার ফুঁসতে থাকে
শক্তি বাড়ে জাতির,
পাকির সাথে ছিন্ন হলো
সবরকমের খাতির।

বজ্রকণ্ঠে উঠলে আওয়াজ
আকাশ-বাতাস কাঁপায়,
স্বাধীনতা আনতে রণে
বীর বাঙালি ঝাঁপায়।

দুরাচারীর আইনকানুন
এক ভাষণেই বিকল,
রক্তক্ষয়ী লড়াই করে
ছিঁড়তে হলো শিকল।

 

স্বাধীনতা তুমি
মাহমুদ সালিম

স্বাধীনতা তুমি বুকের গহিনে
লুকানো মায়ের হাসি
স্বাধীনতা তুমি মনের উল্লাসে
খুব যে ভালোবাসি

স্বাধীনতা তুমি লক্ষ মায়ের
ইজ্জতেরই দাম
স্বাধীনতাকে রক্ত দিয়ে
লিখেছি তার নাম।

স্বাধীনতা তুমি ভাই হারানোর
কষ্ট বুকে জমা
স্বাধীনতা তুমি সাতচল্লিশে
বইছে পরিক্রমা।

স্বাধীনতা তুমি মুক্তিকামীর
বিজয়ের স্লোগান
স্বাধীনতা তুমি বাবার মুখে
সুখ উল্লাসের গান।

 

অগ্নিঝরা মার্চ
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

বছর ঘুরে আবার এল
সেই অগ্নিঝরা মার্চ
এই মাসেই পাকবাহিনী
ডাকে অপারেশন সার্চ।

৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু দিলেন
স্বাধীনতার ডাক
অস্ত্র হাতে বীর বাঙালি
দিল বিশাল হাঁক।

ঘরে-বাইরে দুর্গ হলো
যুদ্ধে যাওয়ার ঢ্ল
পাকিরা সব দিশেহারা
কোথায় পেল বল।

৭ মার্চের একটি ভাষণ
দেখেনি কি বিশ্ব?
বীর বাঙালি মরতে জানে
তাও হবে না নিঃস্ব।

 

অ আ ক খ বর্ণফুল
নাবিল মাহিন

অ আ ক খ বর্ণফুলে
গাথছি ভাষার মালা
যেই মালাতে নিত্য সাজাই
ছড়া গানের ডালা
কান্না হাসি বুকের ব্যথা
চোখ ফাটানো জল
এই ভাষাতেই ঠিকরে পড়ে
মানে না ভাই ছল!
যেই শিশুরা মায়ের কোলে
আধ ফুটেছে বোল...
মা! মা! বলে ডাকছে শুনো
ঠোঁট করেছে গোল!
এই ভাষা তাই বাধ মানে না
ঠোঁটের দেয়াল গলে
বুকের বড় গহীন তলে
বয় সে অবিরলে
এই ভাষাটা রক্তে কেনা
কাফনেরই দামে
ভাষার নামে তার ছেলেদের
অশ্রু চোখে নামে!

 

একটা ভাষণ
ইমরান আজিম

একটা ভাষণ শুনবে বলে
লক্ষ জনগণ
ব্যাকুল হয়ে আছে সবাই
বসে সারাক্ষণ।
দলে দলে আসছে মানুষ
থামার তো নেই শেষ
চারিদিকে খুশির আমেজ
দারুণ পরিবেশ।
বৃক্ষরাজি, তরু-লতা
অধীর অপেক্ষায়
মনে মনে তারাও যেন
মুজিবুরকে চায়।
অবশেষে মঞ্চে নেতা-
মুখর চারিদিক
এই ভাষণই আমরা তো ভাই
চেয়েছিলাম ঠিক।

 

স্বাধীনতার পাখি
মাহমুদুর রহমান খাঁন

একটি পাখি বন্দি খাঁচায়
জীবন যে তার দুখের
সারাটা দিন স্বপ্ন বুকে
মিলবে দেখা সুখের।

একদিন পাখি গর্জে উঠে
ভাঙল শিকল খাঁচার
স্বপ্ন বুঝি সফল হলো
স্বাধীনভাবে বাঁচার।

সেই খুশিতে মেলল ডানা
খুলল দুটি আঁখি
এই পাখিটি বাংলাদেশের
স্বাধীনতার পাখি।

 

পাক হানাদার
মালেক ইমতিয়াজ

শোষণ নির্যাতনের সীমা
ছাড়িয়ে গেল যেই,
উঠল জেগে দেশের মানুষ
ভেদ ভেদাভেদ নেই।

খাঁচার ভেতর বন্দি জীবন
অধীনতার গ্লানি,
ভাবতে থাকে দেশের মানুষ
আমরা তো নই প্রাণী।

অতর্কিত হামলা চালায়
পাক হানাদার বাহিনী;
আওয়াজ ওঠে স্বাধীনতার
এই ছিল মূল কাহিনী।

দেশ-জনগণ প্রতিশোধের
শপথ নিল বুকে,
পাহাড় সমান শক্তি সাহস
কে ছিল? তা রুখে!

বন্দি থেকে মুক্ত হওয়ার
স্বপ্ন করে তাড়া,
শহরবাসী নগরবাসী
উঠল জেগে পাড়া।

ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশের মানুষ
যার যা ছিল হাতে,
ভয়ের ছোটে পাকহানাদার
পালিয়ে গেল তাতে।

 

সাতই মার্চ
মিনহাজ উদ্দীন শরীফ

সাতই মার্চে দ্রোহের নেতা
উদিত হয় বঙ্গে;
বাঙালি সব গর্জে ওঠে
মহাকবির সঙ্গে।

দুর্গ গড়ে ছুটতে হবে
দেশটি রক্ষার তরে;
সেই স্লোগানে লাখ জনতার
হৃদয় গেল ভরে।

চেতনার বান মনে গেঁথে
জনতা ওঠে জেগে;
পাকি মারতে ক্ষেপে সবাই
স্রোতের তীব্র বেগে।

 

স্বাধীনতার
পাখি
শফিক শাহরিয়ার

এক দুই তিন
আকাশের পাখিগুলো
ওড়ে সারাদিন।

তিন চার পাঁচ
মেঘেদের সাথে মেশে
করে গান নাচ।

পাঁচ ছয় সাত
সাঁঝ হলে নীড়ে যায়
নেই অজুহাত।

সাত আট নয়
খাঁচা ছিঁড়ে পাখি আজ
নেই বুকে ভয়।

নয় আর দশ
স্বাধীনতা নিয়ে বাঁচে
নয় কারও বশ।

 

আলোর ডানায় বিজয় চিঠি
এস এম শহীদুল আলম

একাত্তরে বাংলা বুকে
দৃশ্যমান হয় আঁধার ছবির-
প্রতিবাদে
মুজিব কবির-
কাব্যবোমা ফোটে,
শক্তি-সাহস-অস্ত্র নিয়ে
মুক্তিসেনা ছোটে।

বীরের জাতি বাঙালিরা
নতজানু-হার না মানায়-
পুব আকাশের
আলোর ডানায়-
বিজয় চিঠি আসে,
মা-মাটি-দেশ-সন্তানেরা
প্রাণ খুলিয়ে হাসে।

 

একটি কণ্ঠ
মোরশেদ কমল

বঙ্গবন্ধু নাম কুড়ালেন
হলেন জাতির পিতা
বঙ্গবন্ধু- বাংলার বন্ধু
বন্ধু মানে তো মিতা।

তোমার বন্ধু হলাম আমি
আমার বন্ধু তুমি
কেউ কি শুনেছ? বন্ধু মেনেছে
কে এই জন্মভূমি!

জাতির পিতা একজনই তো
একজনই জাতির চান
একটি কণ্ঠই বাঙালি জাতির
মুক্তির অবদান।

 

পেলাম যেদিন স্বাধীনতা
তারিকুল ইসলাম সুমন

উঠল হেসে সূর্যমুখী উঠল হেসে টুনি
মথুয়াবন উঠল হেসে হাসল ঝোপে জুনি।
প্রজাপতি উঠল হেসে গাইল পাখি সুরে
ছাতিম বনে বাস ছড়াল ছুটল রেণু দূরে।

বটের শাখা ছাড়ল ঝুরি ঝুলতে বাঁদরঝোলা
হক বয়াতি কণ্ঠ পেল হৃদয় কি তার খোলা!
পুব আকাশের সূর্যটা ঐ উঠল হেসে লালে
কাশেম মাঝি বসল হালে বাতাস পেল পালে।

ফোকলা দাঁতে হাসল শিশু হাসল হাসুর মন
উঠল হেসে উঠোন-বাড়ি কাচারি ঘর কোণ।
সবুজ জমিন উঠল হেসে ফুটল হাসির খই,
কখন থেকে? পেলাম যেদিন স্বাধীনতার বই।

 

স্বাধীন দেশ
শাহাজাহান হোসেন

স্বাধীন দেশে জন্ম আমার
স্বাধীন দেশে বাস,
স্বাধীন দেশের হৃদয়জুড়ে
ভালোবাসার চাষ।

স্বাধীন দেশে স্বপ্ন আমার
স্বাধীন দেশে সুখ,
স্বাধীন দেশে লাল-সবুজের
অরুণ রাঙা মুখ।

স্বাধীন দেশে কান্না হাসি
স্বাধীন দেশে মন,
স্বাধীন দেশে ভালোবাসায়
সিক্ত সকল জন।

স্বাধীন দেশে নীল আকাশ আর
স্বাধীন দেশে চাঁদ,
স্বাধীন দেশে বাস করে পাই
অন্য রকম স্বাদ।

 

বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ
শ্রীধর দত্ত

তুমি মহাকাব্যের এক মহানায়ক
তুমি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি
তুমি পদ্মপুকুরে ফুটন্ত শাপলা ফুল
তুমি চৈত্রের খরায় ছায়া দেওয়ার বটবৃক্ষ
তুমি প্রচ- ঝড়ের বাতাসে দাঁড়িয়ে তাল গাছ
তুমি পর্বতশৃঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা দিক নির্দেশক
তুমি সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহসী বীরপুরুষ
তুমি শিশু কিশোরের চোখে স্বপ্নের মহাপুরুষ
তুমি শত্রুর দিকে আঙুল তোলা তীর ধনুক
তুমি সাগরে শক্ত হাতে কাস্তেল ধরা নাবিক
তুমি আগ্নেয়গিরির স্ফুলিঙ্গের জ্বালাময়ী ভাষণ
তুমি টগবগে যুবকের প্রতিবাদী হওয়ার অনুপ্রেরণা।

হে মহান নেতা
তুমি নিজেই নিজের গুণান্বিত
তুমি কারাগারের নির্বাসিত নেতা
তুমি কৃষকের নেতা, শ্রমিকের নেতা
তুমি দুঃখী মানুষের নেতা, জেলেদের নেতা
তুমি তাঁতিদের নেতা, মাঝি মাল্লাদের নেতা
তুমি শোষিতদের নেতা, অসহায়দের নেতা
তুমি অধিকার আদায়ের আপসহীন নেতা
তুমি দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর নেতা
তুমি সংগ্রামী নেতা, নেতার নেতা, বিশ্ব নেতা।

বাঙালির বুকে হাজার বছর থাকবে বেঁচে তুমি
বাংলার আবাল বৃদ্ধ বনিতা সকলের বন্ধু তুমি
খোকা থেকে অবিসংবাদিত নেতা- তুমিই বঙ্গবন্ধু
তুমি বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু।

 

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ


Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/www/kholakagojbd.com/post/details-page.php on line 228
Electronic Paper