ঢাকা, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

মন্তব্য খাতা থেকে

নির্মলেন্দু গুণ ও 'কবিতাকুঞ্জ'

সালাহ উদ্দিন খান রুবেল
🕐 ১:২৫ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ০৪, ২০২১

মন্তব্য খাতা থেকে

দেশ বরেণ্য কবি নেত্রকোণার কৃতি সন্তান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত কবিতাকুঞ্জ ঘুরে দেখলাম। কবির প্রত্যাশা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কবিদের কবিতার বই এখানে সংগ্রহ করা হবে। পাঠকদের উৎসাহ হবে, এখানে পড়তে আসবে। এ ধরনের উদ্যোগ কোথাও আছে কি না আমার জানা নাই। আমাদের অহংকার বাংলাদেশের বরেণ্য কবি প্রিয় নির্মলেন্দু গুণ দাদার এ উদ্যোগ সফল হোক। এ প্রত্যাশা রইল।
সাজ্জাদুল হাসান, সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

একজন কবির সৃজনশীল উদ্ভাবনার অনন্য দৃষ্টান্ত ‘কবিতাকুঞ্জ’। আমার প্রিয় কবি নির্মলেন্দু গুণের সাহসী রাজনৈতিক অবস্থান আমার কাছে এক অনুসরণীয় আদর্শ। তার প্রতিষ্ঠিত ‘কবিতাকুঞ্জ’ ও কেবল আমার কাছে নয়, প্রত্যেক লেখক শিল্পীর জন্যই আদর্শরূপ হতে পারে। কবির দীর্ঘ জীবন কামনা করি।

রফিকউল্লাহ খান, ভিসি, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোণা।

বড় কিছু করার শর্তে আমরা ছোট কিছু করি না। আমরা অবোধের মত জীবন অতিবাহিত করি তাই- ছোটকে বড় করে তোলার ধৈর্য-সাহস কিছুই দেখাতে অক্ষম। গুণ’দা ভিনড়ব ধাতুতে গড়া মানুষ। তিনি জানেন কি করে স্বপড়ব গড়ে তোলা যায়। আবৃত্তি শিল্পী, শিল্পের আশ্রমের সন্ধান পেলে যে সুখ অনুভব করে আমারও তেমন ব্যাধি হচ্ছে।
হাসানআল আব্দুল্লাহ, কবি, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

সবুজ শ্যামল এই বাংলায়, ভালোবেসে পেতেছি এই বুক। আজ এই বলে পরিচয় হোক, আমি তোমাদেরই লোক। শুভ হোক কবিতাকুঞ্জের পথচলা।
কামাল হোসাইন, সাংবাদিক, নেত্রকোণা।

কবিতার মতো অনর্থকরী ফসল ক’জনই বা চাষ করতে চায়। সেখানে কবি নির্মলেন্দু গুণ কোনো নগদ প্রাপ্তি ছাড়াই আস্ত একটি জীবন খরচ করে দিয়েছেন কবিতা চাষে। এর ফসল তিনি একাই ভোগ করছেন না, বরং ফসলের ন্যায্য হিস্যা তিনি বিলিয়ে দিচ্ছেন কবিতাপ্রেমী সকলের মাঝে। এরই অংশ হিসেবে গুণ প্রতিষ্ঠা করলেন কবিতাকুঞ্জ। কবিতাকুঞ্জের আলমারিগুলো ভরে উঠুক বিশ্বসাহিত্যের উল্লেখযোগ্য সব কাব্যগ্রন্থে, কবিতাকুঞ্জ মাতোয়ারা হোক কবিতাপ্রেমীদের পদচারণায়।
আখতারুজ্জামান আজাদ, কবি।

আজ হেমন্তের রৌদ্রোজ্জ্বল সুপ্রভাতে বহুদিনের কাক্সিক্ষত ‘কবিতাকুঞ্জ’ পরিদর্শনে আমরা উভয়ে এসেছি। একত্রে এত সব মহাকবি ও কবিদের দর্শনে ভীষণ আনন্দ অনুভব করছি। ইতোপূর্বে এধরনের একত্রীভূত কবি সমাবেশ পরিদর্শন কোথাও হয় নাই। অশেষ শুভ কামনা রইল এই ‘কবিতাকুঞ্জ’ এর ভবিষ্যৎ নিয়ে, অধিকতর পরিকল্পনার চিন্তা মাথায় রেখে এহেন দর্শন শেষ করলাম। পরিশেষে এর উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।
দিলীপ কুমার দাস ও ঝিল্লীকা গুণ চৌধুরী দাস
২৭ কেএম দাশ লেন, ওয়ারী, ঢাকা।

শ্রদ্ধেয় কবি নির্মলেন্দু গুণ প্রতিষ্ঠিত কবিতাকুঞ্জ পরিদর্শন করলাম। আমি অত্যন্ত আনন্দিত এই কার্যক্রম দেখে, আমি মনে করি কবিতাকুঞ্জ নতুন প্রজন্ম তথা আমাদের সবাইকে সারা বিশ্বের সাহিত্যের সঙ্গে পরিচিত ঘটাবে। আমি কবিতাকুঞ্জের সফলতা কামনা করছি। শ্রদ্ধেয় কবিসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আমার নিরন্তর শুভ কামনা।
সজীব দত্ত, উপস্থাপক, বাংলাদেশ বেতার, ঢাকা।

 

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ


Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/www/kholakagojbd.com/post/details-page.php on line 228
Electronic Paper