ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

হোয়াটস অ্যাপে ফেক মেসেজ আসলে কী?

খোলা কাগজ ডেস্ক
🕐 ৭:৫২ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১১, ২০১৮

হোয়াটস অ্যাপ ত্রুটিপূর্ণ! সামান্য কিছু পরিবর্তন করে খুব সহজেই পাঠানো সম্ভব ‘ফেক ম্যাসেজ’, এমনটাই দাবি করেছে একদল ইজরাইলের গবেষক৷ জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপটিকে (হোয়াটস অ্যাপ) ২০০৯ সালে লঞ্চ করা হয়েছিল৷ যার মালিকানা ২০১৪ সালে চলে যায় ফেসবুকের হাতে৷

তথ্য জানাচ্ছে, হোয়াটস অ্যাপের এই ত্রুটি হ্যাকারদের কাজকে আরও বেশি সহজ করে তুলবে৷ গ্রুপ বা ব্যাক্তিগতভাবে তাদের (হ্যাকার) পাঠানো ভ্রান্তিকর ম্যাসেজ আরও একবার সমাজকে করে তুলতে পারে অশান্ত৷
বেশ কিছুদিন আগে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে একাধিক ভুয়া খবর ছড়িয়ে পড়েছিল৷ যার ফলে অশান্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি৷ ভুয়া খবরগুলির মধ্যে প্রধান ছিল ‘শিশু অপহরণ’এর খবর৷ যার জেরে প্রাণ যায় বহু নির্দোষের৷ এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসে প্রশাসন৷ কড়া নির্দেশিকা পাঠানো হয় ফেসবুক অধীনস্থ ম্যাসেজিং অ্যাপটিকে৷
এরপর, ভুয়া খবর রুখতে সংস্থা নিয়েছে একাধিক পদক্ষেপ৷ তার মধ্যে হোয়াটস অ্যাপে ফরোয়ার্ড করা মেসেজের সীমা সম্পর্কিত ঘোষণাটি অন্যতম৷
ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে পড়া রুখতে বিশেষ চ্যালেঞ্জ নিয়েছিল সংস্থা৷ যার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল, হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটে বিশেষ কিছু পরিবর্তন আনার বিষয়টি৷ হোয়াটস অ্যাপ জানাচ্ছে, চলতি বছরের প্রথম দিকে হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার করেছে ১.৫ বিলিয়ন মানুষ৷ যাদের মধ্যে প্রতিদিন প্রায় ৬৫ বিলিয়ন মেসেজ বিনিময় হত৷ ভুয়া মেসেজ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনাটি হোয়াটস অ্যাপের জনপ্রিয়তায় সাময়িক ভাটা ফেললেও, বিশেষ কোন প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়নি সংস্থার লভ্যাংশে৷

 
Electronic Paper