এর মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ সড়ক, পুল-কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শহীদ মিনার, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ, মসজিদ-মন্দির, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন গ্রামীণ অবকাঠামো। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল অনেক ভালো। ছিল সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা এবং এলাকার শান্তি ও সম্প্রীতির বন্ধন বজায় রাখতে তাই দলমত নির্বিশেষে এলাকায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম হাজারীকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এ লক্ষে ইউনিয়ন বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ও বাড়িতে বাড়িতে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে স্থানীয় উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে নৌকার পক্ষে ভোট চাওয়া হচ্ছে। এসব গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অংশগ্রহণ করেছেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আকরামপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বিএনপি নেতা ফয়েজ পাটোয়ারী জানান, আমি যদিও বিএনপি করে থাকি। তবুও উন্নয়নের স্বার্থে আমরা আমাদের ইউনিয়নের নৌকার পক্ষে কাজ করছি। বিগত সময় আমাদের বালিগাঁও এর কৃতী সন্তান জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  শুসেন চন্দ্র শীলের গতিশীল নেতৃত্বে এলাকার রাস্তা-ঘাট, পুল-কালভার্ট ও গ্রামীণ অবকাঠামোর অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে।
স্থানীয় জামায়াত নেতা সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমরা দল বুঝি না। এলাকার উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধ আছি। নৌকা প্রতীককে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে বালিগাঁওয়ের চলমান উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে চাই। জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল বলেন, বালিগাঁওতে স্বাধীনতার পর যে উন্নয়ন হয়নি ফেনীর উন্নয়নের কাণ্ডারি নিজাম হাজারীর সহযোগিতায় বিগত দশ বছরের তার কয়েক গুণ বেশি উন্নয়ন হয়েছে। তাই বালিগাঁওর মানুষ আজ দলমত নির্বিশেষে উন্নয়নের পক্ষে তথা উন্নয়নের প্রতীক নৌকার পক্ষে একজোট হয়েছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে বালিগাঁও ভোটাররা নৌকার ব্যালেটে সিল মারার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।