ঢাকা, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

পবিত্র কোরআন পাঠের ফজিলত কী?

খোলা কাগজ ডেস্ক
🕐 ৯:০৮ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৯

প্রশ্নটি করেছেন শাকিলা জেসমিন জুঁই, মুন্সেফপাড়া, পটুয়াখালী থেকে।

মহান আল্লাহতায়ালার শ্রেষ্ঠ দান পবিত্র কোরআন। আর এ কোরআন হিফজ করার মর্যাদাও অনেক অনেক বেশি। হাফেজ হওয়ার কারণে তাকে সব সময় কোরআন চর্চা করতে হয়, এতে সে প্রতি হরফে ১০ নেকি করে পেয়ে থাকে। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত।

তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কোরআন মজিদে দক্ষ ব্যক্তি (আখেরাতে) সম্মানিত নেককার লিপিকার ফেরেশতাদের সঙ্গে থাকবে। যে ব্যক্তি ঠেকে ঠেকে কষ্ট করে কোরআন পড়ে সে দুটি পুরস্কার পাবে (বুখারি)।

আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কোরআনের বাহককে জান্নাতে প্রবেশকালে বলা হবে, তুমি পাঠ করতে থাকো এবং উপরে আহরণ করতে থাকো। অতঃপর সে পড়তে থাকবে এবং প্রতিটি আয়াত পড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি স্তর অতিক্রম করবে। এভাবে সে তার জ্ঞাত শেষ আয়াতটি পর্যন্ত পড়বে (আবু দাউদ)।

উপরোক্ত হাদিস পর্যালোচনা করলে বোঝা যায়, কোরআনের হাফেজ আখেরাতে ফেরেশতাদের সঙ্গে জান্নাতে বসবাস করবেন। জান্নাতে প্রবেশের পর কোরআন হিফজের বদৌলতে জান্নাতের বিভিন্ন স্তর অতিক্রম করে উপরের দিকে উঠবেন তার মুখস্থ থাকা শেষ আয়াতটি পড়া পর্যন্ত।

 
Electronic Paper