বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাবিনা ইয়াসমিন, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হোসেন আলী খোন্দকার, বাংলাদেশ পাট এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আরজু মিয়া, বাংলাদেশ জুট মিলস্ এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, বিজেএসএ, পাটচাষি সমিতিসহ অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। খবর বাসসের।
দস্তগীর গাজী বলেন, অভ্যন্তরীণ বাজারে প্রয়োজনীয় কাঁচাপাট সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির ধারা আরও বেগবান করার লক্ষ্যে নিয়মবর্হিভূত কাঁচাপাট মজুদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান অব্যহত থাকবে।
তিনি বলেন, মানসম্মত পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে ইতোমধ্যে একটি যৌথ রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে ।
সম্প্রতি দেশে কাঁচাপাটের সংকট তৈরির কারণে পাটকলসমূহ উৎপাদন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ অবস্থায় পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয়ের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। লাইসেন্স বিহীন অসাধু ব্যবসায়ীগণ, কাঁচাপাটের ডিলার অথবা আড়তদাররা এক হাজার মণের বেশি কাঁচাপাট এক মাসের বেশি সময় ধরে মজুদ করতে পারবে না। এছাড়াও লাইসেন্স বিহীন কাঁচাপাট ক্রয়-বিক্রয় ও মজুদ হতে বিরত রাখা, ভিজা পাট ক্রয়-বিক্রয় রোধ করা, বাজারে কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পাট অধিদপ্তর কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।