স্থানীয়রা বলছেন, সরকার প্রধানের পক্ষ থেকে তিন ফসলি জমি নষ্ট করে কোন প্রকল্প করা যাবে না- এমন নির্দেশনা থাকলেও তা আমলে নিচ্ছেন না সংশ্লিষ্টরা। রাজশাহী মহানগরী ও জেলায় সাম্প্রতিক সময়ে তিন ফসলি জমি নষ্ট করে অনেক পুকুর খনন করা হয়েছে। কিন্তু অবৈধ এই কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার ঘটনা তেমন দৃশ্যমান নয়।
স্থানীয় প্রশাসনের সক্রিয় তৎপরতা না থাকায় এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় অভিযুক্তরা একের পর এক পুকুর খনন করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন তারা।
তবে এ ব্যাপারে পুকুর খননকারী মিনারুল ইসলামের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কর্ণহার থানার ওসি আনোয়ার আলী তুহিন জানান, পুকুর খনন বন্ধ করা আমার কাজ নয়। এটি এসিল্যান্ড এবং ইউএনও’কে বলেন।
পবা ইউএনও শিমুল আকতার বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।