এর আগে গত শনিবার ল্যাবএইড হাসপাতালে তার হার্টে রিং পড়ানোর মাধ্যমে এনজিওপ্লাস্টি করা হয়। বর্তমানে তিনি অনেকটাই সেরে উঠেছেন বলে জানিয়েছেন বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মনোয়ারুল কাদির বিটু। তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়ায় পর কিছু দিন পূর্ণ বিশ্রামে থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবেও বলে জানান তিনি।

রিজভীর ব্যক্তিগত সহকারী আরিফুর রহমান তুষার বলেন, স্যার ল্যাবএইড হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স, স্টাফসহ যারা তার জন্য দোয়া করেছেন, খোঁজখবর নিয়েছেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

গত ১৩ অক্টোবর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন শেষে তার হার্ট অ্যাটাক হয়। প্রথমে তাকে কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তার এনজিওগ্রাম করা হয়। এ সময় তার হার্টে একটি ব্লক ধরা পড়লে ইনজেকশনের মাধ্যমে সেটির ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ অপসারণ করা হয়। গত ১১ নভেম্বর বিএসএমএমইউতে তার হার্টের এমপিআই (Myocardial Perfusion Imaging-MPI) টেস্ট করা হয়। এমপিআই পরীক্ষায় কিছু সমস্যা ধরা পরে। তাই শনিবার আবারও তার এনজিওগ্রাম করে হার্টে সমস্যা ধরা পড়ায় তার হার্টে রিং পড়ানো হয়।