জাল মেরামতকারী শরিফ মিয়া জানান, তিনি নিজে জালের মালিক। এরকম তিনটি জাল রয়েছে তার। একেকটি জালের মূল্য ২০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্রতিটি জালের ভাড়া বাবদ ২০০ বা ৩০০ টাকা পেয়ে থাকেন প্রতিবার ব্যবহার বাবদ। আর জাল দিয়ে যারা মাছ ধরেন তারা ৩০০ বা ৪০০ টাকা করে পেয়ে থাকেন মজুরি বাবদ। প্রতিদিন ভোর বেলা বেড়িয়ে পড়েন ৪ জন, ৫ জন, ৬ জন অথবা ১০ জনের একটি দল।
যুবক রফিক মিয়া জানান, আমাদের একটা সমিতি আছে। উপজেলা মৎস্য অফিস থেকে মাঝে মাঝে আমরা ট্রেনিং পাই। যদি আমাদের জাল থাকতো তবে হয়ত জালের ভাড়াটা দিতে হতো না।
কটিয়াদী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দেবাশীষ ঘোষ জানান, সরকারি উদ্যোগে তাদের জন্য কিছু করা যায় কিনা, সেই চেষ্টা করা হবে।