ধানখালী কলেজ বাজারের ব্যবসায়ী জুলহাস জানান, খানাখন্দসহ কাদাপানিতে কখনো ট্রলি, হামজা, পণ্যবাহী ভারি ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান আটকে পড়লে রাস্তায় সম্পূর্ণ চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। উৎপাদিত মৌসুমি ফসল রপ্তানি নিয়ে শংকায় রয়েছে লোন্দার কৃষক ইউনুচ হাওলাদার। তিনি বলেন, তরমুজ ও রবিশষ্য মৌসুমে এ দুটি সড়ক দিয়েই পন্য পরিবহন করতে হয়।
ধানখালী ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজ তালুকদার বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ লোন্দা-কলেজ বাজার রাস্তাটি আরপিসিএলের মেরামত করে দেওয়ার কথা। এ নিয়ে একাধিকবার তাদের সাথে একাধিকবার কথা হলেও তারা গড়িমশি করছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রতিষ্ঠান রুলার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান জানান, লোন্দা-কলেজ বাজার রাস্তাটির মেরামত কাজ শুরু হয়েছিল। কিছু দিন কাজ বন্ধ থাকায় রাস্তাটিতে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদফতরের উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান বলেন, ভারি যানবাহন চলাচল উপযোগী করে মেরামতের জন্য প্রকল্প প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু করা হবে।