ঢাকা, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

জীববিজ্ঞান

সরোয়ার হোসেন
🕐 ২:১৯ অপরাহ্ণ, জুলাই ১১, ২০১৯

দশম শ্রেণি: প্রশ্ন : রাইবোজোম কী?
উত্তর : রাইবোজোম হলো প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় প্রকার কোষে উপস্থিত পর্দাবিহীন অঙ্গাণু, যা প্রধানত আমিষ সংশ্লেষণে সাহায্য করে।
প্রশ্ন : সেন্ট্রিওল কী?
উত্তর : প্রাণিকোষের নিউক্লিয়াসের কাছে দুটি ফাঁপা নলাকার বা দণ্ডাকার অঙ্গাণু দেখা যায়, তাদের সেন্ট্রিওল বলে।
প্রশ্ন : নিউক্লিয়ার ঝিল্লি কী?
উত্তর : নিউক্লিয়াসকে ঘিরে রাখে যে ঝিল্লি তাকে নিউক্লিয়ার ঝিল্লি বলে।

প্রশ্ন : টিস্যু কী?
উত্তর : একই বা বিভিন্ন প্রকারের একগুচ্ছ কোষ একত্র হয়ে যদি একই কাজ করে এবং তাদের উৎপত্তিও যদি অভিন্ন হয়, তখন তাদের টিস্যু বলে।
প্রশ্ন : ভাজক টিস্যু কী?
উত্তর : যে টিস্যুর কোষগুলো বিভাজনে সক্ষম তাকে ভাজক টিস্যু বলে।
প্রশ্ন : স্থায়ী টিস্যু কী?
উত্তর : যে টিস্যুর কোষগুলো বিভাজনে অক্ষম তাকে স্থায়ী টিস্যু বলে।
প্রশ্ন : সরল টিস্যু কী?
উত্তর : যে স্থায়ী টিস্যুর প্রতিটি কোষ আকার, আকৃতি ও গঠনের দিক থেকে অভিন্ন তাকে সরল টিস্যু বলে।
প্রশ্ন : ক্লোরেনকাইমা (Chlorenchyma) কী?
উত্তর : প্যারেনকাইমা কোষে যখন ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে, তখন তাকে ক্লোরেনকাইমা বলে।
প্রশ্ন : অ্যারেনকাইমা (Aerenchyma) কী?
উত্তর : জলজ উদ্ভিদের বড় বড় বায়ুকুঠুরিযুক্ত প্যারেনকাইমাকে অ্যারেনকাইমা বলে।
প্রশ্ন : সিভপ্লেট কী?
উত্তর : সিভকোষের ছিদ্রযুক্ত মধ্যপ্রাচীর/প্রস্থচ্ছেদকে সিভপ্লেট বলে।
প্রশ্ন : রক্ত কী?
উত্তর : রক্ত এক ধরনের ক্ষারীয়, ঈষৎ লবণাক্ত এবং লাল বর্ণের তরল যোজক টিস্যু।
প্রশ্ন : রক্তরস (Plasma) কী?
উত্তর : রক্তরস রক্তের তরল অংশ।
প্রশ্ন : পেশি টিস্যু কী?
উত্তর : ভ্রুণের মেসোডার্ম থেকে তৈরি সংকোচন ও প্রসারণশীল বিশেষ ধরনের টিস্যুকে পেশি টিস্যু বলে।
প্রশ্ন : নিউরন কী?
উত্তর : স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও কার্যকর একককে নিউরন বলে।
প্রশ্ন : অঙ্গ কী?
উত্তর : এক বা একাধিক টিস্যু দিয়ে তৈরি এবং একটা নির্দিষ্ট কাজ করতে সক্ষম প্রাণিদেহের অংশবিশেষকে অঙ্গ বলে।
প্রশ্ন : অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি কী?
উত্তর : নালিবিহীন গ্রন্থিকে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি বলে।
প্রশ্ন : হরমোন কী?
উত্তর : প্রাণিদেহে কতগুলো নালিবিহীন গ্রন্থি আছে।
এসব গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত রসকে হরমোন বলে।
প্রশ্ন : আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স কী?
উত্তর : অগ্ন্যাশয়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত এক ধরনের অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি। এ থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।

সরোয়ার হোসেন
সিনিয়র শিক্ষক, একেএম রহমত উল্লাহ কলেজ, ঢাকা।

 

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ


Warning: Invalid argument supplied for foreach() in /home/www/kholakagojbd.com/post/details-page.php on line 228
Electronic Paper