গবেষণায় ১৩টি ঈগল পাখির পায়ে তাদের গতিপথ দেখার জন্য 'ট্র্যাকিং ডিভাইস' বসিয়েছিলেন এই গবেষক। যে ডিভাইস তার মোবাইল ফোনে টেক্সট মেসেজ পাঠায়। খবর বিবিসি বাংলার।
রাশিয়া ও কাজাখস্তান থেকে পাখিগুলোর গতিপথের ওপর নজর রাখা শুরু করেন তিনি। তবে সমস্যা হচ্ছে পরিযায়ী এই ঈগল পাখিগুলোর মধ্যে একটি নারী ঈগল শুধু রাশিয়া ও কাজাখস্তানের সীমান্ত পর্যন্ত উড়েই ক্ষান্ত হয়নি। সে সুদূর আফগানিস্তান ও ইরান পর্যন্ত ভ্রমণ করেছে। আর তাতেই বিপদে পড়েছেন ওই বিজ্ঞানী।
দেশের ভেতরে এক রকম, তবে দেশের বাইরে গেলে সিম যখন রোমিং করা হয়, তখন চার্জ আরোপ করে বিশ্বের সব মোবাইল ফোন কোম্পানি।
কাজাখস্তানে এসএমএস খরচ হিসেবে দিতে হয় ২ থেকে ১৫ রুবল পর্যন্ত। কিন্তু ইরান থেকে রোমিং চার্জসহ সেটি গিয়ে দাঁড়ায় ৪৯ রুবল।
'ওয়াইল্ড অ্যানিমেল রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার' নামের স্বেচ্ছাসেবক সংস্থার এই বিজ্ঞানী ও তার সঙ্গীরা আর কোনো উপায় অন্তর না দেখে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অর্থ সহায়তা চেয়ে আবেদন করেন।