সোমবার রাজধানীর বনানী সেতু ভবনে সভাকক্ষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি হয়ত চেষ্টা করেছি ওইসব কাজ করতে এবং ওভাবে জীবনকে পরিচালনা করতে, যাতে মানুষের আস্থাটা পাওয়া যায়। কাজের যে স্বীকৃতি আমি বেঁচে না থাকলে দেখতাম না। তখন আমি অনেক কিছুই জানতাম না। পরবর্তীতে আমি সবই শুনেছি। আমার মতো সামান্য একজন রাজনীতিক জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে জনগণের এতো ভালোবাসা, এতো দোয়া আল্লাহর দরবারে, সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা- এটা অচিন্তনীয়, অবিশাস্য।

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের কাজ থেমে থাকেনি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কাজ এগিয়ে গেছে। কাজের গতি আরও বাড়াতে মন্ত্রিসভায় পুনর্বিন্যাস করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার।’

তিনি বলেন, এখন আমার কমিটমেন্ট আরও গভীর হয়ে গেছে এবং মানুষের কল্যাণে ও মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে আমার দ্বায়িত্ব পালনের তাগিদ নতুনভাবে পেলাম। মানুষের জন্য কাজ করলে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায়। সেটা যখন আমি নিজেই জীবিত অবস্থায় দেখলাম, এটা আমাকে নতুন করে উৎসাহিত করবে, অনুপ্রাণিত করবে। আমি যে কথাটা বলি, একজন রাজনীতিকের জীবনে মানুষের ভালোবাসার চেয়ে বড় সম্পদ কিছুই নেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আমি এ মুহূর্তে অসুস্থতাজনিত কারণে কিছুটা দুর্বলতার মধ্যে আছি। আশা করছি, দ্রুত আমি কাজের গতি ফিরে পাব। আমি মাত্র শুরু করেছি। এখন আমার কাজের উৎসাহটা আরও বেড়ে গেছে।