ঢাকা, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১১ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

ইবি মনোবাতায়নের নতুন কমিটি গঠন

ইবি মনোবাতায়নের সভাপতি জিনিয়া সম্পাদক পপি

ইবি প্রতিনিধি
🕐 ৫:০৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৭, ২০২১

ইবি মনোবাতায়নের সভাপতি জিনিয়া সম্পাদক পপি

‘ইবি মনোবাতায়ন ইবিয়ানের মনের কথা শুনতে চায়’ স্লোগানকে সামনে রেখে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মানসিন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী একমাত্র অনলাইনভিত্তিক সংগঠন ইবি মনোবাতায়নের নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি হিসেবে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ২০১৩-১৪ সেশনের শিক্ষার্থী জিনিয়া সুলতানা এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলোজি বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী পপি ইয়াসমিন নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার (১৭ নভেম্বর) সংগঠনটির সমন্বয়ক সাজ্জাদ হোসেন সাজু এবং পরিচালক উম্মে হাবিবা হ্যাপী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- সহ-সভাপতি বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৬-২০১৭ সেশনের শিক্ষার্থী দিপু কুমার কুন্ডু, প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক হিউমান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৯-২০২০ সেশনের শিক্ষার্থী হাসিন ইন্তাসাফ অর্প, মানসিক স্বাস্থ্য গবেষনা ও ভিডিও নির্মান বিষয়ক সম্পাদক ল' এন্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ২০১৭-২০১৮ সেশনের শিক্ষার্থী নওরীন নুসরাত এবং দপ্তর সম্পাদক হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের ২০১৮-২০১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ঐশ্বরীয়া বসু।

ইবি মনোবাতায়নের নবনির্বাচিত সভাপতি জিনিয়া সুলতানা বলেন, আমরা বর্তমান ও সাবেক ইবিয়ানদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিতে প্রত্যহ ২৪ ঘণ্টা সপ্তাহে ৭ দিন কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের রয়েছ সুবিশাল প্রশিক্ষিত সাইকোলজিক্যাল সোশ্যাল সাপোর্টার দল । আগামীতে আমাদের কার্যক্রম আরো সম্প্রসারিত করা হবে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে আমরা সকল ইবিয়ানের কাছে আমাদের সেবা সম্পর্কে অবগত করতে চাই এবং সেবাসমূহ পৌঁছে দিতে চাই।

উল্লেখ্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে কমিউনিটি নির্ভর মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে নিয়ে কাজ করছে মনোবাতায়ন। যা দুইজন বিশেষজ্ঞ ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট সরাসরি তত্ত্বাবধান করছেন। শিক্ষার্থীরা কোনো মানসিক সমস্যায় পড়লে মনোবাতায়নে দেওয়া নম্বরগুলোতে কল করে এ সেব নিতে পারবেন। সমস্যা সমাধানে স্বেচ্ছাসেবীরা নিজে এবং সুপারভাইজারের পরামর্শে পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন। গুরুতর সমস্যা থাকলে নির্ধারিত ‘ফি’ প্রদান সাপেক্ষে (আর্থিক সক্ষমতা বিবেচনায় বিনামূল্যে) তাদের বিশেষজ্ঞ ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্টদের কাছে রেফার করা হয়।

 
Electronic Paper