ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

বিশ্বে একদিনে করোনায় মারা গেছেন ৮ হাজার বেশি মানুষ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
🕐 ১০:৩১ পূর্বাহ্ণ, জুলাই ২৩, ২০২১

বিশ্বে একদিনে করোনায় মারা গেছেন ৮ হাজার বেশি মানুষ

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানির সংখ্যা কোনোভাবেই কমছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮ হাজার ৭৭২ জন। এ নিয়ে বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১ লাখ ৫০ হাজার ৮৫৯ জনে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৬২৮ জন। সবমিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ কোটি ৩৩ লাখ ৭০ হাজার ১৮৩ জনে। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১৭ কোটি ৫৭ লাখ ১১ হাজার ৪১৮ জন।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও প্রাণহানির পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটার থেকে শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকালে এই তথ্য জানা গেছে।

করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুতে এখনো বিশ্বে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে তিন কোটি ৫২ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৪ জন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ছয় লাখ ২৬ হাজার ১৭২ জন। আর সুস্থ হয়েছেন দুই কোটি ৯৪ লাখ ৭৮ হাজার ১৭৩ জন।

তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ভারত। দেশটিতে এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন তিন কোটি ১২ লাখ ৯১ হাজার ৭০৪ জন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন চার লাখ ১৯ হাজার ৫০২ জন। আর এ ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিন কোটি চার লাখ ৬০ হাজার ৩০৪ জন।

তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ল্যাটিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। তবে মৃত্যুর দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে দেশটি। সেখানে এখন পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৪৭ হাজার ১৩৪ জনে। এছাড়া এখন পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছে এক কোটি ৯৫ লাখ ২৪ হাজার ৯২ জন। আর এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৮২ লাখ ৫৯ হাজার ৭১১ জন।
সংক্রমণ ও মৃত্যুর তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া ও ইতালি।

তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান এখন ২৬ নম্বরে। দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন হয়েছেন ১১ লাখ ৪০ হাজার ২০০ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১৮ হাজার ৬৮৫ জন। আর সুস্থ হয়ে উঠেছেন নয় লাখ ৬৯ হাজার ৬১০ জন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।

 
Electronic Paper