ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১

Khola Kagoj BD
Khule Dey Apnar chokh

ভ্রমণ পিপাসুদের তৃষ্ণা মেটাবে পাহাড়ি ঝর্ণা

মিশু দে, রাঙ্গামাটি
🕐 ৫:১২ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯

রাঙ্গামাটিতে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছটিয়ে থাকা পাহাড়ি ঝর্ণাগুলো। পার্বত্য এ জেলায় পর্যটন শিল্পের তেমন উন্নতি না হওয়ায় পর্যটকরা এখন ছুটছেন পাহাড়ি ঝর্ণাগুলোর দিকে। আর ঝর্ণা ঘিরে সেসব দুর্গম অঞ্চলগুলোতেও গড়ে উঠছে পর্যটন ব্যবসা।

রাঙ্গামটিতে আগে ঘুরতে আশা পর্যটকরা ঝুলন্ত ব্রিজের দিকে আর্কষণ ছিল প্রচুর। কিন্তু বর্তমানে বছরের কিছুটা সময় ঝুলন্ত ব্রিজটি পানিতে তলিয়ে থাকা এবং স্পটটির তেমন কোনো উন্নয়ন না করায় আকর্ষণ কমছে পর্যটকদের। অপরদিকে কৃত্রিম উপায়ে শহরে আরও দুই একটি পর্যটন স্পট সাজানো হলেও সেগুলোর পাশাপাশি প্রকৃতিপ্রেমীরা ছুটছেন শহরের দূরবর্র্তী ও অদূরবর্তী পাহাড়ি ঝর্ণাগুলোতে।

প্রায় প্রতিদিনই রাঙ্গামাটির পাহাড়ি ঝর্ণাগুলোতে পর্যটকদের পদচারণা থাকছে। সেই হোক বিলাইছড়ির দুর্গম পথ ‘ধুপপানি’, কিম্বা শহরের অদূরবর্তী শুবলং বা ঘগড়া ঝর্ণা। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঝর্ণাগুলোতো আছেই।

পর্যটন কর্মী বিশ্বজিৎ কর্মকার জানান, প্রকৃতির নির্মল ছোঁয়া পেতে প্রায় প্রতিদিনই পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে ঝর্ণাটিতে। এটি দুর্গম অঞ্চলে হলেও সেখানে প্রকৃতির ছোঁয়ায় সে দুর্গমতা কাটিয়ে উঠা সম্ভব।

বিলাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পারভেজ চৌধুরী জানান, ধুপপানি ঝর্ণা দেখতে প্রতিদিন প্রচুর পর্যটক আসছে। ঝর্ণাটি দুর্গম ফারুয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সেখানে মোবাইল নেটওয়ার্কও নেই। তবে সেখানে যেসব গাইড পর্যটকদের নিয়ে যায় তারা সংখ্যায় খুব বেশি না। তারা প্রশাসনের জানাশোনার মধ্যে আছে।

 
Electronic Paper