স্টুডিওর উপস্থাপিকা : আমরা এখন সরাসরি যোগ দিচ্ছি বালিশপুর থুক্কু রূপপুর প্রতিনিধির সঙ্গে। প্রতিনিধি, আপনি কী আমাকে শুনতে পাচ্ছেন?

প্রতিনিধি : দুঃখিত না আপনাকে শুনতে পাচ্ছি না, তবে আপনার কথা শুনতে পাচ্ছি...।

উপস্থাপিকা : ইয়ে...আমাদের দর্শক অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের বালিশসংক্রান্ত সর্বশেষ অবস্থা জানতে। আপনি আমাদের জানান...

প্রতিনিধি : আপনি যেমনটা বলছিলেন, এখানে বালিশ বিক্রির জন্য মানুষের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তাদের আবাসনের জন্য কেনাকাটার লিস্টে বালিশের দাম ও ওঠানোর খরচ দেখার পর দেশের মানুষের চোখ কপালে উঠেছে। উপস্থাপিকা : পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের কারও সঙ্গে আলোচনা করতে পেরেছেন?

প্রতিনিধি : এ বিষয়ে প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি কয়েক মিনিট ঝিম মেরে থাকার পর জানিয়েছেন, বিশ্ববাজারে বালিশের দাম বেড়েছে। আমাদেরও ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। আমরা উন্নতি করছি এটাই তার প্রমাণ। তিনি আরও জানিয়েছেন, এখানে সিরাম মানুষরা কাজ করবে। বালিশ নিয়ে নালিশের সুযোগ নেই।

এই ছিল বালিশপুরের সর্বশেষ অবস্থা।

উপস্থাপিকা : ধন্যবাদ আপনাকে!

দর্শক, এই ছিল বালিশপুর থুক্কু রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সর্বশেষ অবস্থা। বালিশ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি না করে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ!